পাতা:জয় পরাজয় - পাঁচকড়ি দে.pdf/৫০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

88 জয় পরাজয় “আমরা দিনরাত চুপ করিয়া থাকিলে ভাবিবে যে, আমরা ইহাদের ৰিরুিদ্ধে কোন প্ৰমাণ পাই নাই, তাহাই চুপ করিয়া আছি-তখন আবার काङक्ने पट्याद्रङ कद्रिद ।' “এ পরামর্শ মন্দ নয়-এখন কিছুদিন এ বিষয়ে চুপ কারযাই থাকা যাক ৷” এই পরামর্শ স্থির করিয়া আমরা বাড়ীর দিকে ফিরিলাম. দারোগাও নিজের বাড়ীর দিকে চলিলেন । সাতদিন আমরা এ বিষয়ে আর কিছুই করিলাম না । কোন কাজ না থাকায় আমি কলিকাতার দ্রষ্টব্য স্থান সকল দেখিয়া বেড়াইতে कां5िादांग । একদিন সন্ধ্যার সময়ে বাড়ীতে ফিরিয়া আসিলে অমূল্য বলিল, “অমর, ডাকে তোমার একখানা চিঠি এসেছে - তোমার বাক্সের উপর রাখিয়া দিয়াছি।” পত্ৰ ! কে লিখিল ? আমি ব্যগ্ৰ হইয়া সত্বর গিয়া পত্ৰখানি লইয়া খুলিলাম। যাহা পড়িলাম, তাহাতে বিশেষ বিস্মিত হইলাম । পত্রে লেখা আছে :- “অমর বাবু, আপনার মাদুলী কে চুরি করিয়াছিল, যদি জানিতে চাহেন, তবে কাল বেলা দুইটার সময়ে তালতলা কানাই বেনের দোকানে যাইবেন । আপনার একজন হিতাকাজক্ষী ।” আমার গলায় ঔষধ,শুদ্ধ একটা সোনার মাদুলী একগাছা সরু সোনার হারের সঙ্গে বরাবরই ছিল । মাথায় লাঠী লাগায় যেদিন আমি গাছের নীচে অজ্ঞান হইয়া পড়ি, সেইদিন সেই হার চুরি যায় ।