পাতা:জাগরণী - যতীন্দ্রমোহন বাগচী.pdf/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

研例弘奇 আমার সাথে আরো অনেক জনা যাত্রা করল মেলার দেশে আলোর ডাকে উদাসী উন্মান । গিয়ে দেখি, কি যে চমৎকারশোভার বাহার, রঙের বাহার-তুলনা নাই তার! আস্তে-আস্তে কইনু বারেক —দীপ্তি চেয়ে দাহই বেশী যেন । সবাই হেঁকে বল্লে অমনি-ননীর পুতুল! আসতে গেলে কেন? অপূর্ব সে সমারোহ, অশেষ তাহার কথা— অনন্ত তার রূপরাশি, অফুরন্ত আলেগ চঞ্চলত ! नॐगांङद्भ न्छेदक ग्रछ, वक्षॐ नांनl বৃহৎ ক্ষুদ্র বিচিত্র কারখানা ; একে-একে আলোকশিখায় পড়ল গাখি “পরে সংখ্যাহারা বস্তুরাশি সুবিন্যস্ত স্তরে স্তরে স্তরে { শিখে” শিখে’ পাকিল মােগা, দেখে৷” দেখে’ দৃষ্টি হ’ল ক্ষীণএমুনি করে চলল কেটে দিন আলোর মেলার দেশে, নূতন দেখার উৎসাহে। আর নূতন শেখার অনন্ত আবেশে ; এমনি হ’ল-দীপ্তি ছাড়া দেখতে পাইনা চক্ষে, একটুকু তার কমতি হ’লে থাকেন। আর রক্ষে । কোথায় গেল। ঘরের কথা, ক্ষেতের ফসল, অভ্ৰ নদীর পারি, নীল পাহাড়ে ঝরণাতলার ধার,