ভসিমাল প্রভৃতি বিক্রেতাদের নিকট হইতে জমিদারের প্রাপ্য খাজনা আদায় করা। ইন্দ হাঁটতে হাঁটতে স্বেচ্ছাসেবকদের অফিসের সামনে উপস্থিত হইল। অফিসের সামনে অপ্রশস্ত এক টুকরা জমি রহিয়াছে। সেইখানে দাই-তিনশত লোক অনায়াসে DB BBDBD BDD DB BBL BBD DBDDuBSDB DBBDDD D দেখিল, অমরনাথ একটি টুলের উপর দাঁড়াইয়া মাখে টিনের চোঙ লগাইয়া ভাষণ BLBBz S BDD DBD DDBBD LLDD DDD DD DDS SBB BY BtB BDBu BB BDDDDBBDBDBD DBDBB BDBDDBDBD DDD DuDDBS অমরনাথ বলিতে লাগিল-আমরা সরাসরি কোন হাঙ্গামা হািজতির মধ্যে যাইতে চাই না। আমাদের আন্দোলনকে শান্তিপণ আন্দোলনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ রাখতে DBD DDB Tu DDSS DBBB BDBD DDB DBDBDBS uuS KLD BDDBBLL মধ্য দিয়ে সমাজের সাবিক উন্নতি বিধানে প্রয়াসী হওয়া। সমাজের আত, পীড়িত ও বাড়িতদের জন্য আত্মম্বাথ ত্যাগ করে, আয়াস বিসজ’ন দিয়ে নিজে দখকে হাসিমখে মাথা পেতে নেবার মধ্যে আলাদা একটা আনন্দ আছে। পীড়িতের সেবা ক্ষধাতকে আমদান, ভগ্নোদ্যমের বকে আশার সাক্ষর করা, কমিহীনকে কমের সংস্থান করে দেয়া, শোকাতকে সাস্তবনা দিয়ে তার মধ্যে বেচে থাকার আগ্রহ জাগিয়ে তোলাই হবে। আমাদের স্বেচ্ছা সেবকদের প্রথম ও প্রধান লক্ষ্য । স্বেচ্ছাসেবকগণ সমবেত কন্ঠে পর পর তিনবার বন্দে মাতরম ধ্বনি দিল । অমরনাথ আবার মাখের সামনে চোঙটি তুলিয়া লইল-আশা করি আপনারা অনেকেই জানেন, বিধিষ্ঠিরের রাজসয় যজ্ঞে সমাগত অতিথিদের পরিচযারি দায়িত্বভার নিয়েছিলেন স্বয়ং শ্ৰীকৃষ্ণ । আবার ধর্মপ্রাণ মাসলমানদের কথা যদি পযালোচনা করা যায়। তবে বলতেই হয়, তারা মানষের সেবাব মধ্য দিয়ে স্বধম পালন করে থাকেন। ধমপ্রাণ শ্ৰীস্টানিয়া আত পীড়িতের মধ্যেই তাঁদের আরাধ্য দেবতার খোঁজ করেন। নিরাকার ব্ৰহ্মবাদীরা আত্যের সেবাকেই ধমের বিশেষ অঙ্গ জ্ঞান করেন। গৌতমবন্ধ মানব প্রীতিকে অগ্ৰাধিকার দেন, চৈতন্যদেব জাতি-বণ নিবিশেষে প্রেম নিবেদন করেন। আর বীরসন্ন্যাসী বিবেকানন্দ ও মহাত্মা গান্ধীয় মানবপ্রীতির কথা আপনাनग्न छालदे छाना आछ । স্বেচ্ছাসেবকগণ আবার সমবেতকণ্ঠে বন্দে মাতরম ধ্বনিতে হাট প্রাঙ্গণ মােখর वर्ग:ब्री छुट् । s অমরনাথ আবার বলিতে লাগিল-কিন্তু বন্ধগণ, বৈজ্ঞানিক ব্যক্তিবাদ ও পাশ্চাত্য শিক্ষায় শিক্ষিত মানষ আজ জোয়ারের জলে গা-ভাসিয়ে আত্মসুখকে বড় করে দেখছে। দেশ ও দশের স্বাথের দিকে তাকাবার তাদের অবকাশ কোথায় ? কিন্তু দেশ ও দশের সেবা কি করে সম্ভব ? গলা ছেড়ে চিৎকার করে বললেই দেশের মানষের
