দাঁড়ারে বাঙ্গালী আপনা ভুলিয়া नाछाड्ने वा९शा नट्रन-नाgऊ भाख् a gाल ९ बाछालौ-बौद्ध কতকাল কবি নত করি শির শানেছিলে জয় বাঙ্গালী জাতির অনাহত শব্দ-ভেরীর মাঝে।” গান শেষ করিয়া স্বেচ্ছাসেবকগণ আবার নিজের জায়গায় চলিয়া গেল। এইবার ধীর মন্থর পায়ে অগ্রসর হইল একটি যাবতী। সুদশনা । অমরনাথের ভগ্নী সুলোচনা ৷ সুলোচনা ভাষণদানের জন্য টুলটির উপর উঠিল। মিষ্টিমধর স্বরে ভাষণ শর করিল। উপস্থিত সুধীজন, ও স্বেচ্ছাসেবকগণকে প্রীতি ও শভেচ্ছা জানাইয়া বলিলএইমাত্র আপনারা শনলেন, চারণকবি সমগ্র বাঙ্গালী জাতিকে উদাও আহবান জানাতে গিয়ে বলেছেন “gकाल्ने कg“छ आछ अझ मा दलिन्ना দ্বেষ হিংসা আদি চরণে দলিয়া प्राँgाव दाझालौ आoना ट्रनिना সাজাই বাংলা নতুন সাজে,•••••• বন্ধগণ, বাংলাকে নতুন সাজে সাজাবার সুমহান ব্ৰত অন্তরে ধারণ করে আমাদের সমখ পানে এগিয়ে যেতে হবে । পিছনে তাকাবার অবকাশ নেই। আমাদের অর্থবল নেই, কিন্তু জনবল আছে। অতএব আমার বিশ্ববাস, প্রচেস্টা মহৎ হলে অর্থের অভাব হয় না। দেশের মানষি অৰ্থদান করতে অনাগ্রহী নয়। কিন্তু সে অর্থ সংগ্রহ করে তাকে সমাজ গঠনের কাজে নিয়োগ করতে হবে। কিন্তু কি সে কাজ ? একটু আগে আপনারা শনলেন, অথবীর চরকার কথা। আর তাকে কাজে লাগাতে হ’লে চাই তলো। কি করে তলোর অভাব পােরণ করতে হবে, তার সংক্ষিপ্ত আভাসও পেয়েছেন। এবার বলছি, ঘরে ঘরে তাঁত বসাবার পরিকল্পনার DBB BDL DBDurDBBD BDBDB DDD D DDS DBD YB D BS DDB কাঁচের চুড়ী, কাঁচেন্ন বাসন ও প্রসাধন সামগ্ৰী বিজন করতে হবে । চারণ কবিও এর সমর্থনে সুন্দর একটা গান বেধে তার দেশপ্রেমিক মনের আজি জানিয়েছেন আমাদের কাছে । তিনি এক জায়গায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন “ঐ শোন বঙ্গমাতা সুধান কথা, 1 জাগো আমার শত কন্যা । এ-তোরা সব করিলে পণ, মায়ের এ-ধন बिहाgभ ऐछg बाgष ना । ܠܬ
পাতা:জাগরণ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৯৩
অবয়ব