চাষ শার করলে মাছের চাহিদা পরিণত হবেই, দেশ থেকে ম্যালেরিয়া উচ্ছেদ সাধনও সম্ভব হতে পারে। আরও আছে, সৰ্ব্বলপ মালধন নিয়োগ করে আমরা হাঁস-মরগীর পোলস্ত্রীও গড়ে তুলতে পারি। তবে এসব প্রকল্পকে বাস্তব রূপ দিতে হলে প্রশিক্ষণের প্রয়োজন রয়েছে। আমরা এ দিকটা যে ভাবি নি, তা-ও নয়। বিভিন্ন প্রকলোেপর জন্য পথক পথক প্রশিক্ষণের আয়োজন আমরা করেছি। বিশেষজ্ঞের দ্বারা সেপ্রশিক্ষণ-পর্ব পরিচালিত হবে। আমাদের অংশগ্রহণ ও সক্রিয় সহযোগিতায় আমাদের পরিকলপনাগলো। সার্থক হয়ে উঠবে বলেই আমাদের বিশ্ববাস । হাটের অন্যপ্রাঙ্গেত চলিতেছে বলশেভিক পন্থীদের সভা । তাহদের সভাস্থলে। লাল পতাকা উড়িতেছে । তবে সে সভায় জন্য সমাবেশ তেমন হয় নাই । আসলে তাহদের সাংগঠনিক কাজ তেমন উল্লেখযোগ্য নয়। তাহারা অনশনত সম্প্রদায়, যেমন সমাজের অবহেলিত দিলে, বাগদী, সাঁওতাল প্রভাতি পথের সাথী করিতে পারিয়াছে। কৃষক KKDOBBBB BBDLDL D DBDBBB KBDB EDS DD TBB BDB DBD DDD DDD । 5 ।। সত্য কথা বলিতে কি, বলশেভিকরা এখনও তেরঙ্গা পতাকাবহীদের মত জনমানসে এখনও তেমন প্রভাব বিস্তার করিতে পারে নাই। বলশেভিকদের মল নীতি হইতেছে, ধনতন্ত্রের শোষণবাদ অস্বীকৃত। আর ব্যক্তিগত মালিকানা ও মনোফা হরণ । মহাত্মা গান্ধী নন-কোওপারেশন যেমন অমরনাথের ব্যক্তিত্বের ছোঁয়া পেয়ে সক্ৰিয় হইয়া উঠিয়াছে। লাল পতাকার পাজারী বলশেভিকগণ মানষের মধ্যে তেমন সাড়া জাগাতে না পারলেও সমাজের অবহেলিত, শোষিত, নিপীড়িত মানষকে ভিতরে ভিতরে সংগঠিত করিতেছে। বহু পতিত জমির সংস্কার সাধন করিয়া সেইখানে গহহীন দলে, বাগদী ও সাঁওতাল প্রভাতি সম্প্রদায়ের মাথা গোঁজার সংস্থান করিয়া দিয়া তাহদের অনেককেই লাল পতাকার নীচে অ্যানিতে সক্ষম হইয়াছে। তবে সমাজের ধনীদের মধ্যে বলশেভিকদের প্রভাব লক্ষিত হইতেছে না । পাইবার আশা অপেক্ষা হারাইবার আশঙ্কা নাকি ইহাতে প্রবল। তাই তাহারা আতঙ্কিত হইয়া লাল পতাকা হইতে অত্যন্ত সতকাতার সহিত দরে সরিয়া থাকিতেই বেশী আগ্রহী। ফলে আদ্রোহ-সত্যাগ্ৰহ আন্দোলনকেই সমৰ্থন করে। স্বেচ্ছায় সম্বদেশী তহবিলে প্রচুর अथ* प्रान कब्रिड0छ । পনেরো ইন্দ, সত্যাগ্রহীদের সভা হইতে বাহির হইয়া আলেস্যদের খোঁজে হাঁটতে লাগিল । সে অনািচ কণ্ঠে মকুন্দ দাশের একটি গানের সর আওড়াইতে লাগিল, “ছেড়ে দাও কাঁচের চুড়ী (রেশমী চুড়ী) বঙ্গনারী कड शहठ यान श्रद्धा ना । चांगा ९ वन्ी ९७ स्त्रान्ौ, মোহের ঘামে আর থেকে না। SO
পাতা:জাগরণ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৯৫
অবয়ব