পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/১০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(2ぐう প্ৰথম নিপাঠ qAALLAAAAAL AA AMAMALAL SLMLALS LS LALLLL LLL LLLL LL LLL LLLLLLLALALLLL LLLLLLLSLLLLLLLL LL LLL LLLL L LLLLL LL LLL LLL LLLLLL LAL LAL MALLL SLLLL LL LLL LSAALMMLMMLAMMLL LSLALA MALMAMMALALMBSAMTBL জানিতে ও মনোভাব বুঝিতে তোমার সাধ্য নাই। তুমি একাকী ফিরিয়া যাও ; সন্ধ্যার সময় আসিয়া তোমার नां६विश्ांब्रिकcक लईशा यां३७ ।” সারীপুত্রকে এইরূপে বিদায় দিয়া শাস্ত সেই ভিক্ষুকে মনোজ্ঞ বিশ্রামস্থান দিলেন, চীবর পরাইলেন, ভিক্ষাচর্য্যার সময় সঙ্গে লইয়া গেলেন, এবং উৎকৃষ্ট ভোজ্য দেওয়াইলেন । অনস্তর শিষ্যপরিবৃত হইয়া বিহারে প্রত্যাবৰ্ত্তন পূর্বক তিনি দিবাভাগ গন্ধকুটীরে অতিবাহিত করিলেন এবং সায়ংকালে ঐ ভিক্ষুর সঙ্গে বিহারে বিচরণ করিবার সময স্বীয় প্রভাব বলে আম্রবণে এক পুষ্করিণীর আবির্ভাব ঘটাইলেন । ঐ পুষ্করিণীর একাংশে পদ্মগুচ্ছ এবং তন্মধ্যে একটী বৃহৎ পদ্ম বিরাজ করিতেছিল। “তুমি এখানে বসিয়া এই পদ্ম অবলোকন করিতে থাক”-ভিক্ষুকে এই কথা বলিয়া শাস্তা নিজে গন্ধকুটীরে ফিরিয়া গেলেন। ভিক্ষু একদৃষ্টিতে পদ্ম অবলোকন করিতে লাগিল। কিয়ৎক্ষণ পরে ভগবান ঐ পদ্মের বিনাশ আরম্ভ করিলেন। ভিক্ষু দেখিতে পাইল, উহা ক্ৰমে বিবৰ্ণ হইয়া গেল, প্ৰান্ত হইতে আরম্ভ করিয়া একে একে পত্রগুলি ঝরিতে লাগিল, শেষে কেশরগুলিও বিচ্যুত হইল ; কেবল কণিকটী অবশিষ্ট রহিল। ইহা দেখিয়া ভিক্ষু ভাবিতে লাগিল, “এই মাত্র এই পদ্ম-পুস্পটী কেমন নয়নাভিরাম ছিল ; কিন্তু দেখিতে দেখিতে ইহা বিবৰ্ণ হইয়া গেল ; ইহার না আছে এখন পত্ৰ, না আছে কেশর, অবশিষ্ট রহিয়াছে কেবল কর্শিকটী । ইহার যেরূপ বিনাশ হইল, আমার শরীরেরই বা সেরূপ হইবে না কেন ? জগতে সমস্ত মিশ্রাবস্তুই অনিত্য ।” এইরূপ চিন্তা করিয়া সে ব্যক্তি অন্তদৃষ্টি * লাভ করিল। এই ভিক্ষু অন্তদৃষ্টি লাভ করিয়াছে জানিতে পারিয়া শান্ত গন্ধকুটীরে থাকিয়াই নিজের দেহ হইতে এক আভাময়ী প্ৰতিমূৰ্ত্তি বিনিৰ্গত করিয়া নিম্নলিখিত গাথা উচ্চারণ করিলেন :- শরতের শতদল, জলে করে টলমল, চয়ন তাহারে কর বৃন্ত হ’তে ছিাড়িয়া । সেইরূপ সযতনে, ওহে জীব, একমনে, আত্মস্নেহ ফেল দুরে মন হ’তে টানিয়া । শান্তিমাৰ্গ এই সার, शैश डिलच्च नाष्ट्रि अद्रि, এই পথে যাবে সদা, অন্য পথে যেও না ; নির্বাণ-লাভের হেতু, এই একমাত্র সেতু, দেখা যার নাহি মিলে, বিনা বুদ্ধ-করুণা। এই গাথা শুনিয়া উক্ত ভিক্ষু অৰ্হত্ত্ব প্রাপ্ত হইলেন। তখন “আমি মুক্ত হইলাম, আর জন্মগ্রহণ-রূপ বিড়ম্বন ভোগ করিতে হইবে না, এই বিশ্বাসে তিনি অতিমাত্ৰ আহিলাদে মন খুলিয়া নিম্নলিখিত গাথাগুলি উচ্চারণ করিলেন :- জীবনের অবসানে নিৰ্ম্মল-হৃদয়, পরিক্ষীণ হয় যার কুপ্রবৃত্তিচয়, उांद्र ना खनिcव 6श्व नश्नांद्र-भांदicद्ध, জরাদি অশেষ দুঃখ ভোগ করিবারে ; শুদ্ধশীল, জিতেন্দ্ৰিয় সেই নরবর, শোভে যথা রাহুমুক্ত দেব শশধর । ভীষণ পাপের পঙ্কে হইয়া মগন, মোহ-অন্ধকারাচ্ছন্ন ছিল এই মন ; ভেদি সে অবিদ্যা-জাল জ্ঞানপ্রভাকর BDDDY BDB BDBD DDYOYSS হর্ষভারে এইরূপ গাথা পাঠ করিতে করিতে তিনি ভগবানের নিকট গিয়া তাহার চরণ-বন্দনা করিলেন । অতঃপর স্থবির সারীপুত্ৰও সেখানে উপস্থিত হইয়া শাস্তাকে প্ৰণিপাত করিলেন এবং শিষ্যকে লইয়া স্বীয় छंद्र प्ष्त्रलिझ c१८ळनि । এই সংবাদ শুনিয়া ভিক্ষুগণ ধৰ্ম্মসভায় সমবেত হইয়া দশবলের গুণকীৰ্ত্তন আরম্ভ করিলেন। তাহারা বলিলেন, “দেখ, লোকের চিত্ত ও প্রবৃত্তি জানিবার ক্ষমতা না থাকায় সারীপুত্র তাহার শিষ্যের প্রকৃতি বুঝিতে BDB DDS DB BDBD DB DBBB BBDS DBDDD BBDD DuD BBBBDBB DSS DD DDD BBB এক দিনের মধ্যে শাস্ত্ৰজ্ঞান ও অহঁতৰ দান করিলেন ।”

  • মুলে ‘বিপসসনম এই পদ আছে। ইহা সংস্কৃত 'বিদৰ্শন' শব্দের অনুরূপ ।