পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/১২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৬-শকুন-জাতক । ዓ ፃ করিনু শপথ আমি, শুনি মোর বাণী, প্ৰজ্বলিত হুতাশন থামিল অমনি । ষোল ব্যাম স্থান র’ল অদগ্ধ পড়িয়া ; ख्या cयन अधि cकह जिल निवांश्मा । তদবধি এই স্থান বর্তমান করে আর কখনও অগ্নি-দগ্ধ হইবে না। এই নিয়ম হইয়াছে।’ এই অদ্ভুত ব্যাপার কল্পস্থায়ী প্রাতিহাৰ্য্য নাম অভিহিত। [ অনন্তর শাস্তা ধৰ্ম্মোপদেশ দিতে লাগিলেন ; তাহা শুনিয়া ভিক্ষুদিগের মধ্যে কেহ স্রোতা পত্তিফল, কেহ সকুদাগামিফল, কেহ অনাগামিফল, কেহ বা অৰ্হত্ত্ব লাভ করিলেন। সমবধান-তখন আমি ছিলাম। সেই বৰ্ত্তক-পোতক এবং আমার মাতাপিতা ছিলেন উহার মাতাপিতা । ] ༄༅ང་ཏུ--ཁོང་དབྱཅུརང་-༤ཚེཊ་འཁོར་དབs ། [ এক ভিক্ষুর পর্শশালা দগ্ধ হইয়াছিল। তাহাকে উপলক্ষ করিয়া শাস্তা জেতবনে এই কথা বলেন। ঐ ভিক্ষু শাস্তার নিকট কৰ্ম্মস্থান গ্রহণপূর্বক কোশল রাজ্যের এক প্রত্যন্তগ্রামের * সন্নিকটস্থ অরণ্যে ৰাস করিয়াছিলেন। কিন্তু এক মাসের মধ্যেই তাহার পর্শশালা দগ্ধ হইয়া গেল। তিনি গ্রামবাসী দিগকে বলিলেন, “দেখ আমার কুটীর দগ্ধ হইয়া গেল ; বাসের পক্ষে বড় অসুবিধা হইতেছে।” তাহারা বলিল “বৃষ্টির অভাবে আমাদের ক্ষেত শুকাইয়া গিয়াছে ; জল-সেচনের পর আমরা আপনার কুটির নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিব।” কিন্তু যখন জল-সেচন হইল, তখন তাহারা বীজ বুনিবার কথা তুলিল ; পরে বীজ বুনা হইলে 'বেড়া’ দেওয়া, বেড়া দেওয়া হইলে নিড়ান, নিড়ান হইলে ফসল কাটা, ফসল কাটা হইলে মলন, " এইরূপ একটা না একটা ওজর দেখাইয় তাহারা ক্ৰমে ক্রমে তিন মাস কাটাইয়া দিল। অনাবৃত স্থানে অতি কষ্টে তিন মাস অতিবাহিত করিয়া ঐ ভিক্ষু কৰ্ম্মস্থানে লব্ধপ্ৰবেশ হইলেন বটে, কিন্তু আর অগ্রসর হইতে পারিলেন না । অনন্তর প্রবারণ পর্ব শেষ হইলে তিনি শাস্তার নিকট প্ৰতি গমনপূর্বক প্ৰণিপাত করিয়া একপার্থে আসন গ্ৰহণ করিলেন । শাস্তা স্বাগত-সম্ভাষণের পর জিজ্ঞাসিলেন, “কেমন হে, BB Y BDD BB KDLD DBSBBDD D DD BDB DBDBBDDuD E ভিক্ষু আনুপূর্বিক সমস্ত নিবেদন করিয়া কহিলেন, “উপযুক্ত স্থানাভাবে কৰ্ম্মস্থানসম্বন্ধে সম্পূর্ণ সিদ্ধি লাভ করিতে পারি নাই।” শাস্ত কহিলেন, কি আশ্চয্য, প্ৰাচীনকালে ইত্যর প্রাণীরা পৰ্য্যন্ত কোন স্থান বাসের যোগ্য বা অযোগ্য তাহা বুঝিতে পারিত ; আর তুমি তাহা বুঝিতে পারিলে না !” অনন্তর তিনি সেই অতীত কথা আরম্ভ করিলেন :-+] বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের সময়, বোধিসত্ত্ব পক্ষিজন্ম গ্ৰহণপূর্বক বহুসংখ্যক পক্ষিপরিবৃত হইয়া অরণ্যমধ্যস্থ শাখা প্ৰশাখাসম্পন্ন এক মহাবৃক্ষে বাস করিতেন। একদিন ঐ বৃক্ষের এক শাখার সহিত অন্য শাখার ঘর্ষণ দ্বারা প্ৰথমে ধূলির মত সূক্ষ্মীকণা পতিত হইল, পরে ধুম উখিত হইল। তাহ দেখিয়া বোধিসত্ত্ব চিন্তা করিলেন, “এই শাখাদ্বয় যদি অধিকক্ষণ পরস্পর ঘর্ষণ করিতে থাকে তাহা হইলে অগ্নির উৎপত্তি হইবে এবং সেই অগ্নি যদি পুরাতন পত্রের উপর পতিত হয় তাহা হইলে এই বৃক্ষও ভস্মীভূত হইবে। অতএব এ বৃক্ষে আর বাস করা কীৰ্ত্তব্য নহে ; এখান হইতে পলায়ন করিয়া যত শীঘ্ৰ পারি অন্যত্র যাইতে হইবে।” তখন তিনি পক্ষী দিগকে সম্বোধন-পূর্বক এই গাথা বলিলেনঃ eई अशैझश्, यांश् यांभ नवाकांद्र ছিল এত দিন বড় সুখের আগার, করিতেছে অগ্নিকণা আজি বরষণ ; - চল যাই পলাইয়া, হে বিহগগণ । क्षांशांद्र श्रद्ध१ व्ग:व्र छिद्र @ऊ दकांक, U সেই হ’য়ে ভয়স্থান ঘটল জঞ্জাল ।

  • প্রত্যন্ত-অর্থাৎ দূরবর্তী বা সীমা-সন্নিহিত। । ‘মর্দনা’ শব্দের অপভ্রংশ।