পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8>ーのエt*-é科マ5マー | SN) अनिमांदछन ।।” “डिनि 6 कार्थोग्र ?” “अभूक ७रकाई ।” ऊांश् ७निना ভূস্বামী অৰ্হনের নিকট গেলেন, তঁহাকে প্ৰণাম করিয়া একপার্শ্বে উপবেশন করিলেন এবং ধৰ্ম্মকথা শুনিলেন। শেষে সন্ধ্যার পর যখন ঠাণ্ড হইল, তখন তিনি চৈত্যে ও বোধিদ্রুমে পূজা দিলেন, প্ৰদীপ জালিলেন এবং অর্জন ও স্থবির উভয়কেই পরদিন ভোজনাৰ্থ নিমন্ত্ৰণ করিয়া গৃহে ফিরিলেন। বিহারবাসী স্থবির ভাবিলেন, “ভূস্বামী দেখিতেছি আমার হাতছাড়া হইবার উপক্রম হইয়াছেন। যদি এই অৰ্হন। এখানে অবস্থিতি করেন, তাহা হইলে আমার কোন প্ৰতিপত্তি থাকিবে না।” এইরূপ চিন্তা করিয়া তিনি মনে মনে বড় অসন্তুষ্ট হইলেন এবং যাহাতে আগন্তুক ঐ বিহারে চিরদিন বাস করিবার সঙ্কল্প না করেন, তাহার উপায় দেখিতে লাগিলেন। উপস্থান-সময়ে অৰ্হন যখন তঁহাকে আসিয়া অভিবাদন করিলেন, তখন স্থবির তঁহার সহিত বাক্যালাপ পৰ্য্যন্ত করিলেন না। আগন্তুক তঁহার মনোভাব বুঝিতে পারিয়া ভাবিলেন, “এই স্থবির বুঝিতে পারিতেছেন না যে ভূস্বামীর নিকট বা ভিক্ষুসঙ্ঘে ইহার যে প্ৰতিপত্তি আছে, আমি কখনই তাহার অন্তরায় হইব না ।” অনন্তর তিনি প্রকোষ্ঠে প্ৰতিগমন পূর্বক ধ্যানস্থ হইয়া অন্তদৃষ্টি ও চতুমৰ্গ-ফলপ্ৰাপ্তি জনিত সুখ সুধা পান করিতে লাগিলেন। প্ৰভাত হইলে বিহারবাসী স্থবির আস্তে আস্তে কঁাসরে ঘা দিয়া এবং নখপৃষ্ঠ দ্বারা দ্বারে আঘাত করিয়া একাকী ভূস্বামী-গৃহে চলিয়া গেলেন । * ভূস্বামী তাহার হস্ত হইতে ভিক্ষাপাত্ৰ গ্ৰহণ পূর্বক জিজ্ঞাসিলেন, “আগন্তুক কোথায় ?” স্থবির বলিলেন, “আমি আপনার বন্ধুর কোন সংবাদ রাখি না। আমি কঁাসির বাজাইলাম, দরজায় ঘা দিলাম, কিন্তু কিছুতেই র্তাহাকে জাগাইতে পারিলাম না। বোধ হইতেছে কল্য তিনি এখানে যে সমস্ত চৰ্ব্বাচুষ্য উদারন্থ কবিয়াছিলেন, তাহা এখনও জীৰ্ণ করিতে পারেন নাই ; কাজেই এত বেলা পৰ্য্যন্ত নিদ্রাক্রান্ত রহিয়াছেন। এরূপ লোকের প্রীতিসাধন করিতে পারিলেই, দেখিতেছি, আপনি নিজেও শ্ৰীতিলাভ করেন ।” 影 এদিকে সেই অর্জন ভিক্ষাচর্য্যাকাল পৰ্যন্ত অপেক্ষা করিয়া স্নানান্তে বেশ পরিবর্তন করিলেন এবং ভিক্ষাপাত্র ও চীবরসহ আকাশপথে অন্যত্ৰ চলিয়া গেলেন । ভূস্বামী বিহারবাসী স্থবিরকে ঘূত, মধু, শর্করা ও ঘূতমিশ্রিত পরমান্ন ভোজন করাইলেন এবং সুগন্ধি চুৰ্ণ দ্বারা তাহার পাত্র পরিষ্কার পূর্বক পুনরায় উহা পায়স পূর্ণ করিয়া বলিলেন, “মহাশয়, বোধ হয় অৰ্থন পথশ্রমে ক্লান্ত হইয়া পড়িয়াছেন; আপনি তাহার জন্য এই পায়স লইয়া যান।” স্থবির কোন আপত্তি না করিয়া উহা হাতে লইলেন এবং চলিবার সময় ভাবিতে লাগিলেন, “এই অর্জন যদি একবার এরূপ পরমায়ের আস্বাদ পান, তাহা হইলে গলাধাক্কা বা লাথি বাট খাইলেও এস্থান পরিত্যাগ করিবেন না । কিন্তু কি করিয়াই বা ইহাকে তাড়াইতে পারা যায় ? এই পায়স যদি অপর কাহাকেও খাইতে দি, তাহা হইলে কথা প্ৰকাশ হইয়া পড়িবে; জলে ঢালিয়া ফেলিলে উপরে ঘি ভাসিয়া উঠিবে ; ভূমিতে নিক্ষেপ করিলে দেশসুদ্ধ কাক আসিয়া জুটিবে।” মনে মনে এইরূপ তোলপাড় করিতে করিতে কিয়ৎক্ষণ পরে তিনি এক দগ্ধক্ষেত্ৰ দেখিতে পাইলেন। তখন তিনি উহার এক প্ৰান্তে অঙ্গার রাশীকৃত করিয়া তন্মধ্যে ঐ পায়স ঢালিয়া দিলেন এবং তদুপরি আরও অঙ্গার চাপা দিয়া বিহারে ফিরিয়া গেলেন। সেখানে অৰ্থনকে দেখিতে না পাইয়া তিনি বুঝিতে পারিলেন। ঐ মহাত্মা তাহার মনের ভাব জানিতে পারিয়াই আপনা হইতে অন্যত্ৰ চলিয়া গিয়াছেন । S DD DDBBDB DBBBD BDBB DDDBDB BBBDB DDDBD DDBB D BDBDB BDDBBD DBBDBD ব্যবস্থা ছিল। আশ্রমবাসী স্থবিরের ইচ্ছা নয় যে, অহন জাগরিত হন ; অথচ বিহারের নিয়ম পালন না করিলেও চলে না। এই জন্য তিনি যথাসম্ভব নিঃশব্দে কঁাসির বাজাইয়া ও দ্বারে আঘাত করিয়া দুই দিকুই प्रका कgिछन ।