SV) প্ৰথম নিপীঠ L LqMqL LeLAeLMSeLMLSSSLLLSLeLeeLSeeeeSS SeeMeeLSeLSe eLL eeSLLLSeMLMSeLeeSeeSLLLS SeMLSS eeSLLLeSLMqLqSLLSS SLLLL eLSL SLLSL LLLLSSeLMLSLSeLeLSSLeMqSLSeMLSeLeLSLSLSeLeLSSMLeLeLSeLeLeeLeLLLLLLeLeeLS LL SL LL LSLLLLL SLLLTLLLLLLL LLLLLLM LqA SLLLLLLLL LLLL LL LL LMMLMLLLLL এমন সময় বোধিসত্ত্ব পঞ্চশত ব্ৰাহ্মণশিষ্যপরিবৃত হইয়া মানার্থ নগরের বাহির হইতে ছিলেন । তিনি দেখিবা মাত্ৰই মিত্ৰবিন্দককে চিনিতে পারিলেন এবং ছাগপালৰুদিগকে জিজ্ঞাসা করিলেন, “কিহে বাপুসকল, এ ব্যক্তি যে আমার শিষ্য ; তোমরা ইহাকে ধরিয়াছ কেন ?” তাহারা বলিল “ঠাকুর, এ ব্যাটা চোর, একটা ছাগলের পা ধরিয়া লইয়া যাইতে DBS gDDB DDDB DB BDBDS SDBDS DBBBDBD BDD D g BD S Sgg BDBDB হইয়া থাকিবো।” “বেশ কথা, তাহাতে আপত্তি কি ?” বলিয়া, তাহারা মিত্ৰবিন্দককে বোধিসত্ত্বের হস্তে সমর্পণপূর্বক প্ৰস্থান করিল। তখন বোধিসত্ত্ব জিজ্ঞাসা করিলেন, “মিত্ৰবিন্দক, তুমি এতদিন কোথায় ছিলে ?” মিত্ৰবিন্দক তঁহার নিকট আনুপুর্বিক সমস্ত বৃত্তান্ত নিবেদন করিলেন। বোধিসত্ত্ব বলিলেন, “হিতৈষীদিগের উপদেশ না শুনিয়াই এ হতভাগ্যের এইরূপ দুৰ্দশা হইয়াছে। হিতকাম সুহৃদের মধুর বচন তুচ্ছ করি উড়াইয়া দেয় যেইজন, নিশ্চয় সে মূঢ় হয় লাঞ্ছনা-ভাজন, অজপদ ধরি, “দেখ, মিত্ৰক যেমন ।” অতঃপর অধ্যাপক ও মিত্ৰবিন্দক উভয়েই স্ব স্ব কৰ্ম্মানুরূপ ফলভোগার্থ লোকান্তর গমন করিলেন । [ *সৱ পান-তখন স্থবির তিব্য ছিলেন মিত্ৰবিন্দক ও আমি ছিলাম সেই লোকবিখ্যাত অধ্যাপক । ] <ফ্ল’মিত্ৰবিন্দকের ভ্রমণবৃত্তান্তের সহিত হোমার-বর্ণিত ওডিসিয়ুসের এবং আরবদেশীয় নৈশ উপাখ্যানাবলী বর্ণিত সিন্দাবাদের আখ্যায়িকার কিঞ্চিৎ সাদৃশ্য দেখা যায়। ইহাতে কেহ কেহ অনুমান করেন যে, মিত্ৰবিন্দকের কথাই উল্লিখিত আখ্যায়িকীদ্বয়ের বীজস্বরূপ ; তৎগরিদৃষ্ট (দবকন্যাগণ হোমার বর্ণিত সাসি, সাইব্রেণ, 7 ് কালিপসে প্রভৃতি মায়াবিনীদিগের আদিপ্ৰকৃতি ; সিন্দবাদ ধের পে বহুবার সমুদ্রে যাত্ৰা করিয়াছিংফ’ন, এবং এক একবার এক এক রূপ বিপদে পতিত হইয়াছিলেন মিত্ৰবিন্দ কর সম্বন্ধেও সেইরূপ বৰ্ণনা দেখা যায় ( ৮২, ১০৪, ৩৬৯ ও ৪৩৯ সংখ্যক জাতিক দ্রষ্টব্য )। 98-2SO9NS VSFNSeS [ শাস্তা জেতবনে জনৈক লোভী ভিক্ষুকে লক্ষ্য কারিয়া এই কথা বলিয়াছিলেন। অন্যান্য ভিক্ষুরা একদিন HDBBD DBDB BBS DDDBDBSDBDDBDS iDD DBDS DB BDD S HDB BBDDDS SDBDD DBS BB সত্য না কি ?” সে বলিল, “হঁ। প্ৰভু।” “তুমি অতীতকালেও লোভহেতু প্ৰাণ হারাইয়াছিলে এবং তোমার দোষে যাহারা বুদ্ধিমান, তাহারাও স্বকীয় আবাস স্থান হইতে নিষ্কাষিত হইয়াছিলেন।” ইহা বলিয়া শাস্তা সেই অতীত বৃত্তান্ত বলিতে আরম্ভ করিলেন :-] - পুরাকালে বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের সময়ে বোধিসত্ত্ব পারাবতীরূপে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। তখন বারাণসীবাসীরা পুণ্যকামনায় পক্ষীদিগের সুবিধা ও আশ্রয়ের জন্য স্থানে স্থানে খড় দিয়া ঝুড়ি প্রস্তুত করিয়া ঝালাইয়া রাখিত। বারাণসীর প্রধান শ্ৰেষ্ঠীর পাচক ও রন্ধনশালায় এইরূপ একটী ঝড়ি ঝালাইয়া রাখিয়াছিল। বোধিসত্ত্ব সেই ঝড়িতে বাস করিতেন। তিনি প্রতিদিন প্ৰাতঃকালে আহারান্বেষণে চলিয়া যাইতেন এবং সায়ংকালে ফিরিয়া আসিয়া ঝাড়ির ভিতর শুইয়া থাকিতেন। 행 একদিন এক কাক ঐ রন্ধনশালার উপর দিয়া উড়িয়া যাইবার সময় অন্নযুক্ত ও নিরম মৎস্যমাংসের গন্ধ পাইয়া উহা খাইবার জন্য লোলুপ হইল এবং কিরূপে অভিলাষ পূরণ করিবে ইহা চিন্তা করিতে করিতে অদূরে বসিয়া রহিল। অনন্তর সন্ধ্যার সময় বোধিসত্ত্বকে রন্ধন
