পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

86-6ब्राष्ट्रिी-छाङक । oS LMTLL MLMSTMLMLSL Tq qMqSLqSLLLSMLMLeqeMMMMAeALAAAAALLAMLMMMLMMqLqqMMLMSLqMMLMMAMqMqLMMLMLSL LSLASLSALAMAMAMSMMSMLMMALALALAMAMMMALASLMLSAALLSS LMS MqSqS SqqSqS SSASS অনন্তর বোধিসত্ত্ব সেস্থান হইতে অন্য যেখানে তঁহার কাজ ছিল সেখানে চলিয়া গেলেন ; সুত্রধরের জ্ঞাতিবন্ধুগণ তাহার মৃতদেহের সৎকার করিল। [সমবধান ঃ-তখন আমি ছিলাম। সেই বুদ্ধিমান বণিক, যিনি গাথা পাঠ করিয়া সূত্রধরের গৃহ হইতে চলিয়া গিয়াছিলেন । ] ৪৫-ৰেৱাহিণী-জাতক [ শান্ত জেতবনে অনাথাপিণ্ডদের এক দাসীকে লক্ষ্য করিয়া এই কথা বলিয়াছিলেন। অনাথাপিণ্ডদের রোহিণী নামী এক দাসী ছিল। সে একদিন ধান ভাঙ্গিতেছিল, এমন সময় তাহার বৃদ্ধ মাতা সেখানে গিয়া শয়ন করিয়া রহিল। অনন্তর ঝাঁকে ঝাঁকে মাছি পড়িয়া বৃদ্ধার গায়ে সূচীর মত হুল ফুটাইতে লাগিল। তখন সে কন্যাকে বলিল, “বাছা, আমাকে মাছিতে খাইয়া ফেলিল; মাছিগুলা তাড়াইয়া দে না ।” রোহিণী তাড়াইতেছি বলিয়া মুষল উত্তোলন করিল এবং “মাছি মারি”, “ মাছি মারি” বলিতে বলিতে বৃদ্ধর শরীরে এমন আঘাত করিল যে তাঁহাতেই সে পঞ্চস্তত্ব প্রাপ্ত হইল - রোহিণী “কি করিলাম” ভাবিয়া 'भा ” दक्रिीझ कॉनिऊ छळित । অবিলম্বে এই ঘটনা অনাথাপিওদের কর্ণগোচর হইল। তিঁনি বুদ্ধার সৎকারের ব্যবস্থা করিয়া বিহারে গেলেন এবং শাস্তাকে সমস্ত বৃত্তান্ত জানাইলেন। শাস্তা বলিলেন “গৃহপতি, রোহিণী অতীত জন্মেও মক্ষিক বিনষ্ট করিতে গিয়া জননীর জীবন ক্ষয় করিয়াছিল।” অনন্তর অনাথাপিণ্ডদের অনুরোধে তিনি সেই অতীত কথা বলিতে লাগিলেন । ] বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের সময় বোধিসত্ত্ব শ্রেষ্টিকুলে জন্মগ্রহণ পূর্বক পিতৃবিয়োগের পর শ্রেষ্টিপুদে নিযুক্ত হইয়াছিলেন। তঁাহারও রোহিণী নামী এক দাসী ছিল ; সেই রোহিণীর জননীও ধান ভাঙ্গিবার স্থানে শুইয়া কন্যাকে বলিয়াছিল, “বাছ, মাছিগুলা তাড়াইয়া দে” ; এবং সেই রোহিণীও এইরূপ মুষলাঘাত দ্বারা জননীর প্রাণসংহার পূর্বক “মা মা” বলিয়া কান্দিয়াছিল। বোধিসত্ত্ব এই ব্যাপার শুনিয়া বলিয়াছিলেন, “পৃথিবীতে পণ্ডিত শত্ৰুও ভাল।” अनरुद्ध डिनि (eछे १iथ दविभूष्ठिान :- হিতে করে বিপরীত, মুর্থ যদি মিত্র হয় ; সুবুদ্ধি যে শত্ৰু, তারে করি না। ক তত ভয়। তার সাক্ষী দেখ এই নির্বোধি রোহিণী দাসী করে শিরে করাঘাত মায়ের জীবন নাশি । এই গাথা দ্বারা পণ্ডিতজনের প্রশংসা করিয়া বোধিসত্ত্ব ধৰ্ম্মোপদেশ দিয়াছিলেন । [সমবধান-তখন এই বৃদ্ধ ছিল সেই বৃদ্ধ, এই রোহিণী ছিল সেই রোহিণী, এবং আমি ছিলাম বোধিসত্ত্ব। ] ৪৩-অমাৱামদর্দুৰজনক-জাতক। BBDDDD BBD DBDBD BBD DDDBD BDBB LBD DD BDBBDBDBSS S BDBBDB DBDBuB DDDD DBDB এই কথা বলিয়াছিলেন। শুনা যায় শাস্তা একদিন ভিক্ষাচর্য্যা করিতে করিতে কোশলরাজ্যের এক গ্রামে উপনীত হইয়াছিলেন। সেখানে গ্ৰাম্য ভূস্বামী তথাগতকে নিমন্ত্ৰণ করিয়া নিজের উদ্যানে লইয়া যান এবং বুদ্ধপ্রমুখ সঙ্ঘকে উপহারপ্রদানপুরঃসর বলেন, “মহাশয়ের যথারুচি। এই উদ্যানে বিচরণ করুন।” তখন ভিক্ষুরা আসনত্যাগ পূর্বক উদ্যানপালকে সঙ্গে লইয়া বিচরণ করিতে লাগিলেন এবং একস্থানে কিয়দংশ বৃক্ষশূন্য দেখিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, SEBBDS B DDBDD BuBY S DBE DDBBDSDDSDDD S BBH DBBuBBDDS D DDt D A BDBBBB BDDSLE DDDBDutDSDiDDBD SS BBLBDSS BDBDBDDBDBD DBBDD DY KiDB BEBDDD DDBB