পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

d०-छ्tक्ष-खङ । O স্থির করিল। আজ বিবাহ হইবে, অথচ আসিল না।” অনন্তর তাহারা সেই দিন অপর একটা E BBD DB DTD DBBDuDBD DBDDD S পরদিন নগরবাসীরা কন্যাকৰ্ত্তার গৃহে উপস্থিত হইয়া পাত্রী সম্প্রদান কৱিতে ৰলিল। তাহা শুনিয়া জনপদবাসীরা বলিল, “নগরবাসী লোকগুলা দেখিতেছি অতি নির্লজ্জ! তোমরা নিজেরাই দিন স্থির করিলে, অথচ যথাসময়ে আসিলে না ! কাজেই আমরা অন্য পাত্রের সহিত কন্যার বিবাহ দিয়াছি।” “আমরা আজীবককে জিজ্ঞাসা করিয়া জানিলাম কাল DDD BBDB DBSS BB DBDD S BDBB DDS DBD KBD DBBD DBDDDBDuDS YYS BuD করুন।” “তোমরা আসিলে না দেখিয়া আমরা অন্য পাত্রে কন্যা দান করিয়াছি। এখন দত্তা কন্যাকে আবার কিরূপে দান করিব ?” দুই পক্ষে যখন এইরূপ বাদানুবাদ করিতেছে, তখন নগরবাসী এক পণ্ডিত কোন কাৰ্য্যোপলক্ষে সেই জনপদে উপস্থিত হইলেন। নগরবাসীরা কুলগুরুর উপদেশানুসারে অশুভনক্ষত্ৰহেতু যথাসময়ে পাত্রীর আলয়ে উপনীত হয় নাই শুনিয়া তিনি বলিলেন, “নক্ষত্রের ভালমন্দে কি আসে যায় ? কন্যালাভ করা কি শুভগ্রহের ফল নহে ? মুর্গ যেই সেই বাছে শুভাশুভক্ষণ, कथ5 cन ७७ यवन न लेख्ठ कथन। সৌভাগ্য নিজেই শুভগ্ৰহ আপনার ; याकांव्र उद्धl-ऊांव्र ऑख्रि cकांना छब्रि?” নগরবাসীদের বিবাদ করাই সার হইল ; তাহারা বিফল মনোরথ হইয়া নগরে ফিরিয়া গেল। [সমবধান-তখন এই আজীবক ছিল সেই কুলগুরু আজীবক ; এই বরপক্ষ ছিল সেই বরপক্ষ এবং আমি ছিলাম। সেই পণ্ডিত পুরুষ।] c০—দুৰ্ম্মেৰো-জাতক। [ শাস্তা জেতবনে লোকহিতকর ব্ৰত সম্বন্ধে এই কথা বলেন। ইহার সবিস্তর বৃত্তান্ত দ্বাদশ নিপাঠে भशकू? खाऊरक (४७३) बर्नेिऊ श्रेष्व । ] 李儿 বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের সময়ে বোধিসত্ত্ব রাজমহিষীর গর্ভে জন্মগ্রহণ করেন। ভূমিষ্ঠ হইবার পর নামকরণ দিবসে র্তাহার নাম হইল ব্ৰহ্মাষ্ট্ৰকুমার । ষোল বৎসর বয়সেই তিনি তক্ষশিলা নগরে বিদ্যাভ্যাস শেষ করিয়া বেদত্ৰয় এবং অষ্টাদশ কুলায় বুৎপন্ন হইলেন। ব্ৰহ্মদত্ত র্তাহাকে ঔপরাজ্যে নিযুক্ত করিলেন। • এই সময়ে বারাণসীবাসীরা পৰ্ব্বাহে মহা ঘটায় দেবদেবীর পূজা করিত। তাহারা শত শত ছাগ-মেষ-কুকুট-শূকরাদি প্ৰাণী বধ করিত এবং গন্ধ পুষ্পের সহিত এই সকল নিহত পশুর রক্তমাংস বলি দিয়া দেবতাদিগের অৰ্চনা করিত। ইহা দেখিয়া বোধিসত্ত্ব চিন্তা করিতে লাগিলেন, ‘ইদানীং লোকে দেবাৰ্চনা করিতে গিয়া বহু প্ৰাণী বধ করিতেছে ; অধিকাংশ লোকেই অধৰ্ম্ম-পথে চলিতেছে ; পিতার মৃত্যুর পর রাজপদ লাভ করিলে আমি এমন কোন উপায় অবলম্বন করিব, যাহাতে এই নিষ্ঠুর প্রথা উঠিয়া যাইবে, অথচ লোকেও কোন ক্ষতি বােধ করিবে না।” হৃদয়ে এইরূপ সঙ্কল্প পোষণ রিয়া একদিন কুমার রথারোহণে নগর হইতে বাহির হইলেন। তিনি পথে দেখিতে পাইলেন একটা প্ৰকাণ্ড বটবৃক্ষের নিকট বিস্তর লোক সমবেত হইয়াছে। ঐ বৃক্ষে কোন দেবতার আবির্ভাৱ হইয়াছে এই বিশ্বাসে তাহারা সেখানে কেহ পুত্র, কন্যা, কেহ যশ, ধন, যাহার যেরূপইচ্ছা কামনা করিতেছে। বোধিসত্ত্ব রথ হইতে অবতরণ করিয়া ঐ বৃক্ষের নিকট গেলেন, গন্ধপুষ্প দ্বারা ট্র্যহার পূজা করিলেন, উহার মূলে