পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Q R o প্ৰথম নিপাঠ LLeqeLMLALALMLMALSLMLM MLSMLeLAL LSLMLMM AALMMSe MLSeTMLSSLMLSSLL eS LLLLLLLAMLSMMLMA LSLALMLMLMLALMLMLMLMLM MLSLLMLMMMLLLLLL LLLLLLLLMLeL LL LMLMMMLMSeMLSMLMMLLSALSLMM LMLALMSMASLMASLTALA পুণ্যকাৰ্য্য করিব।” অনন্তর তিনি সেই কাঞ্চনখণ্ডকে চারি টুকরা করিয়া কাটিলেন এবং এক একটা করিয়া গৃহে লইয়া গেলেন। ইহার পর বোধিসত্ত্ব দানাদি সৎকাৰ্য্যে জীবনযাপন পূর্বক কৰ্ম্মানুরূপ ফলভোগার্থ দেহত্যাগ করিলেন। n/a^-Nasran/Naararaun-Mn-aa DDBDDBDB BB DDDDB BBD BB BD L DDBDBDBD JS भूर्भुनिन्लखि अद्धि १र्षनिन्लभन, নিয়ত কুশলকৰ্ম্ম নির্বাণ-কারণ, ভবপাশ-মুক্ত সেই সাধুসদাশয় ধৰ্ম্মযুদ্ধে জয়ী সদা জানিবে নিশ্চয়। DBBDDDJSieiDBDB DBBB DBDBB BD BDBS BD DDBDDDDB BBD DBDDBDB S <ক্তি কাঞ্চনখণ্ড-জাতিক, সুজাতা-জাত, শ্রমণ্যফলা-সুত্ৰ প্ৰভৃতি হইতে দেখা যায় জনসাধারণকে শিক্ষাদান সম্বন্ধে বুদ্ধদেব কি অলৌকিক ক্ষমতা লাভ করিয়াছিলেন। তাহার শিক্ষাদান-পদ্ধতি দেশকলপাত্রের উপDBDD DBDBSDBD BBB BDDEE BOK DBDB DBD DBBDBD DDD DBDBSKDDBDLLBD BDDBD BDBB SS DDBD কোন কোন উপদেশ পাঠ করিলে পাশ্চাত্য শিক্ষাগুরু সক্রেটিসের কথা মনে পড়ে। প্ৰাচ্য প্রতীচ্য উভয় উপদেষ্টাই BDDBDDBDB BBDBD Kg KB KKDB DBDDD DBD DBEED DBDD DBDBBB gBBBD DBD DuDB BBKB कब्रांझेझ फ्रिडन । C0--5 { দেবদত্ত শাস্তাকে বধ করিবার চেষ্টা করিয়াছিলেন। তদুপলক্ষে তিনি বেণুবাণে এই কথা বলিয়াছিলেন। DBDBD DDD KBDBBB 0 BBBD BD S LLBD BDDDBDDSBDD SSDL BDBD DDS DBDBDB BBDBD BBBB BDD LLDDBBDD 0OBD BDBBDSDD BDDB BBBBD KBD DDD S SBBDBDD DD BBD পূর্বকথা বলিতে লাগিলেন :-] বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের সময় বোধিসত্ত্ব বানররূপে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। পূৰ্ণবয়সে তিনি অশ্বশাবিক প্ৰমাণ ও অসাধারণ বলবান হইয়াছিলেন। তিনি একচর হইয়া কোন নদীতীরে বাস করিতেন। ঐ নদীর মধ্যে আম্রপনস প্রভৃতি ফল বৃক্ষ সম্পন্ন এক দ্বীপ বিরাজ করিত। বোধিসত্ত্ব যে পারে থাকিতেন। সেখান হইতে দ্বীপ পৰ্য্যন্ত ঠিক অৰ্দ্ধপথে নদীগর্ভে একটিী শৈল অবস্থিত ছিল । হস্তিাবলসম্পন্ন বোধিসত্ত্ব প্ৰতিদিন নদীতীর হইতে একলম্বেফ সেই শৈলের উপর এবং সেখান হইতে আর এক লম্বেফ দ্বীপে গিয়া পড়িতেন। সেখানে তিনি দ্বীপজাত নানাবিধ ফল আহার করিয়া সন্ধ্যার সময় ঠিক ঐ রূপে নদী পার হইয়া বাসস্থানে किद्रिgङन्म । ঐ নদীতে সন্ত্রীক এক কুম্ভীর বাস করিত। বোধিসত্ত্বকে প্ৰতিদিন এপার ওপার হইতে দেখিয়া তাহার অন্তঃসত্ত্বা ভাৰ্য্যার সাধ হইল যে বানরের হৃৎপিণ্ড খায়। সে কুম্ভীরকে বলিল, “আৰ্য্যপুত্র, আমার সাধের জন্য এই বানরেন্দ্রের হৃদয়মাংস আনিয়া দিন।” কুম্ভীর বলিল, “আচ্ছা, তোমার সাধ পুৱাইতেছি ; এই বানর আজ যখন সন্ধ্যার সময় ফিরিবে তখন ইহাকে ধরিব।” ইহা স্থির করিয়া সে শৈলোপরি উঠিয়া থাকিল । বোধিসত্ত্ব নাকি প্রতিদিন নদীর জল কতদূর উঠিত এবং পাহাড়টা কতদূর জাগিয়া থাকিত, তাহা মনোযোগ সহকারে দেখিয়া লইতেন। অদ্য সমস্ত দিন বিচরণপূর্বক সন্ধ্যাকালে শৈলের দিকে দৃষ্টিপাত করিয়া তিনি বিস্মিত হইলেন যে যদিও নদীর জল কমেও নাই, বাড়েও নাই, তথাপি পাষাণের অগ্রভাগ উচ্চতর বোধ হইতেছে। তাহার সন্দেহ হইল হয়ত তাহাকে ধরিবার জন্য ওখানে-কুম্ভীর অবস্থিতি করিতেছে। অনন্তর ব্যাপারটা কি জানিবার নিমিত্ত যেন সেখানে থাকিয়াই পাষাণের সহিত কথা বলিতেছেন এই ছলে, উচ্চৈঃস্বরে “ওহে পাষাণ”