পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S v প্রথম নিপীঠ eLMLL LL LALMLMLSLMSLMLLLLLLLL A LLLLLLLLMM MeLSLS LLLLLSLLLMLL LMLeLeLeLLL eeeeeL LLLLLLMLeLSS তাহার দৃষ্টিশক্তি ছিল না, শরীর জরাজীর্ণ হইয়াছিল। তথাপি এইরূপ বিশ্বাসে তাহার মনে কামভাবের উদ্ৰেক হইল । একদিন ব্ৰাহ্মণকুমার তাহার রূপের বাখ্যা করিতেছে শুনিয়া সে জিজ্ঞাসা করিল, “সত্য সত্যই কি আমাতে তোমার আসক্তি জন্মিয়াছে ?” ব্ৰাহ্মণকুমার বলিল, “আৰ্য্যে, আমি সত্য সত্যই আপনার প্ৰেমে আবদ্ধ হইয়াছি ; কিন্তু আমার মনে ভয় হয় কারণ আচাৰ্য্য অতি কঠোর প্রকৃতির লোক ” “তুমি যদি আমাকে ভালবাস, তবে আমার পুত্ৰকে মারিয়া ফেল না কেন ?” “সে কি হয় ? আমি আচাৰ্য্যের নিকট এত বিদ্যা শিক্ষা করিলাম, এখন কামবশে কিরূপে তাহার প্রাণ সংহার করি ?” “তবে বল যে আমাকে ত্যাগ করিবে না ; তাহা হইলে আমিই তাহাকে বধ করিব।” স্ত্রী জাতি এমনই অসতী, হেয়া ও নীচাশয় যে এত অধিক বয়স্ক বৃদ্ধাও কামভাবের S DBBDDBB DD BDDBDS DD DiDBiB D LLEEtEDK BBDB BDDBBB KY BD হইল। এদিকে ব্ৰাহ্মণকুমার বোধিসত্ত্বকে সমস্ত বৃত্তান্ত জানাইল । বোধিসত্ত্ব বলিলেন, “বৎস, আমাকে সমস্ত ব্যাপার জানাইয়া ভালই করিয়ােছ।” অনন্তর তিনি নিজের গর্ভধারিণীর আয়ুষ্কাল আর কত অবশিষ্ট আছে তাহা দেখিতে লাগিলেন এবং যখন বুঝিতে পারিলেন, সেই দিনই তঁহার মৃত্যু ঘটিবে, তখন ব্ৰাহ্মণকুমারকে বলিলেন, “এস বৎস, আমার মাতার সঙ্কল্প পরীক্ষা করা যাউক ।” অনন্তর তিনি একটা উডুম্বর বৃক্ষ ছেদন করিয়া উহা কাটিয়া নিজের দেহ প্ৰমাণ এক দারুময়ী মূৰ্ত্তি প্ৰস্তুত করিলেন, উহাকে আপাদমস্তক বস্ত্ৰদ্বারা আচ্ছাদিত করিলেন, উহাতে এক গাছি রাজু বাধিলেন, নিজের শয্যায় এই অবস্থায় মূৰ্ত্তিটাকে । উত্তানভাবে শয়ন করিয়া রাখিলেন এবং রজ্জর 'অপর প্রান্ত শিষ্যের হস্তে দিয়া বলিলেন, “কুঠার লইয়া যাও এবং মার হাতে এই সঙ্কেত-রজজু দাও।” * ব্ৰাহ্মণকুমার বুদ্ধার নিকট গিয়া বলিল, “আৰ্য্যে, আচাৰ্য্য পৰ্ণশালার ভিতর নিজের শয্যায় শয়ন করিয়া আছেন। আমি তাহার দেহে এই রজ্জর এক প্রান্ত বান্ধিয়া রাখিয়া আসিয়াছি। যদি শক্তি থাকে। তবে এই কুঠার লইয়া গিয়া তাহার প্রাণসংহার করুন।” বৃদ্ধ বলিল, “দেখিও, তুমি ত আমাকে পরিত্যাগ করিবে না ?” “আপনাকে পরিত্যাগ করিব কেন ?” ইহা শুনিয়া বৃদ্ধ কুঠার লইয়া কঁাপিতে কঁাপিতে উঠিয়া দাড়াইল, রজ্জর সাহায্যে হাতড়াইতে হাতড়াইতে সেই শয্যার নিকট উপস্থিত হইল, “এই আমার পুত্ৰ মনে করিয়া কাষ্ঠমূৰ্ত্তির মুখ হইতে আবরণখানি সরাইল এবং কুঠার উত্তোলন করিয়া ‘এক আঘাতেই বধ করিব।” এই উদ্দেশ্যে উহার গ্রীবাদেশে প্ৰহার করিল। অমনি ঠিক করিয়া শব্দ হইল। তাহা শুনিয়া বৃদ্ধ বুঝিতে পারিল মূৰ্ত্তিটা কাষ্ঠনিৰ্ম্মিত। বোধিসত্ত্ব অগ্রসর হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “কি করিতেছি, মা ?” বৃদ্ধ তারস্বরে বলিল “আমি প্ৰতারিত হইয়াছি।” এবং তৎক্ষণাৎ প্ৰাণত্যাগ করিয়া ভূতলে পতিত হইল। কিংবদন্তী আছে যে সেই মূহুর্তে নিজের পৰ্ণশালাতেই প্ৰাণত্যাগ করিবে, ইহাই তাহার নিয়তি ছিল। মাতার প্রাণবিয়োগ হইয়াছে দেখিয়া বোধিসত্ত্ব তাহার সৎকার করিলেন এবং চিন্তানল নির্বাপণ করিয়া বনপুষ্পম্বারা প্ৰেতপুজা করিলেন। অতঃপর ব্ৰাহ্মণকুমারের সহিত পৰ্ণশালার দ্বারে উপবেশনপূর্বক তিনি বলিতে লাগিলেন, “বৎস, অশান্তমন্ত্র নামে কোন স্বতন্ত্র মন্ত্র নাই। DDBDB DBDBBS BBDB DBBD DB BDBDBD BBD BDD DBDBD DBDD DDD প্রেরণ করিয়াছেন। ইহার উদ্দেশ্য এই যে, তুমি স্ত্রীচরিত্রের দোষ জানিতে পরিবে। আমার মাতার চরিত্রে কি দোষ ছিল তাহা তুমি স্বচক্ষে দেখিতে পাইলে । ইহা হইতেই বুঝিতে পরিবে রমণীরা কীদূশী অসতী ও হেয়া।” এইরূপ উপদেশ দিয়া বোধিসত্ব ব্ৰাহ্মণকুমারকে গৃহে প্ৰতিগমন করিতে বলিলেন । r S BDB DBiBS DBBDS DDBD D DD DBDBKLBD DDBDB uBB BD BDDBS