We-es || 5Ña-او পুৰুষই সেই গৃহে প্ৰবেশ করিতে পারিত না। যে সকল বুড়িতে পুরিয়া আবর্জনা ফেলিয়া দেওয়া যাইত, সে গুলিও তন্ন তন্ন করিয়া না দেখিয়া কেহ বাড়ীর ভিতর লইয়া যাইতে দিত না । ফলতঃ এক পুরোহিত ব্যতীত অন্য কোন পুরুষেরই তাহার পত্নীকে দেখিবার সাধ্য ছিল না । পুরোহিত-পত্নীর এক জন মাত্র পরিচারিকা ছিল। সে প্রতিদিন অর্থ লইয়া গন্ধপুষ্পাদি কিনিতে যাইত। এই উপলক্ষে তাহাকে সেই ধূৰ্ত্তের দোকানের নিকট দিয়া যাতায়াত করিতে হইত। ধূৰ্ত্ত বুঝিল সে পুরোহিত-পত্নীর দাসী । সে একদিন সেই দাসীকে আসিতে দেখিয়া তাহার পাদমূলে পড়িয়া দুই হাতে তাহার পা , দুখানি দৃঢ় রূপে ধরিল এবং “মা, এতদিন তুমি কোথায় ছিলে ?” বলিয়া কান্দিতে লাগিল । ঐ ধূৰ্ত্ত পুৰ্ব্ব হইতেই আরও কয়েকজন ধূৰ্ত্তকে ঠিক করিয়া রাখিয়াছিল। তাহারা একপাশে দাড়াইয়া বলিতে লাগিল, “কি আশ্চৰ্য্য, মাতা ও পুত্ৰ দুই জনেরই এক চেহারা । DBDDS KS Dg D gBDBDS KDDS DiDDB DB BBBDD BD DBBB DBD SES S BBgD ggD DDD জনের মুখে এই কথা শুনিয়া দাসীর মতিভ্ৰম ঘটিল ; “এই যুবক হয়ত প্ৰকৃতই আমার পুত্ৰ ইহা ভাবিয়া সেও কান্দিতে আরম্ভ করিল। এইরূপে তাহারা দুইজনেই কান্দিতে কান্দিতে পরস্পরকে আলিঙ্গন করিয়া রহিল। অতঃপর ধূৰ্ত্ত জিজ্ঞাসা করিল, “মা, তুমি এখন কোথায় আছে ?? পরিচারিকা বলিল, “বাবা, রাজপুরোহিতের এক যুবতী পত্নী আছেন ; তাহার রূপের BK DBD DDBDE SBBBD BD DBDDBB KS BDD DDD S SSSSSSMgB SBBD DBDBBDDSDDD S SLDBDB BY BBDDD DBD LDBDB DBBB SS S SuDDS SBYS S DBuDBY যাইবে কেন ? আমার দোকান হইতে লইবে।” ইহা বলিয়া সে তাহাকে বিনামূল্যে বহু তাম্বুল, তঙ্কোল * প্ৰভৃতি গন্ধদ্রব্য এবং নানাবিধ পুষ্প দিল। পুরোহিত-পত্নী প্রচুর গন্ধপুষ্প প্রভৃতি পাইয়া জিজ্ঞাসা করিল, “বি মা, ব্ৰাহ্মণ যে আজ আমাদের প্রতি এত প্ৰসন্ন হইয়াছেন ইহার কারণ কি ?” দাসী বলিল, “আপনি একথা বলিতেছেন কেন ?” “এত গন্ধদ্রব্য এবং রাশি রাশি পুস্প দেখিয়া।” “ব্ৰাহ্মণ যে অন্য দিন অপেক্ষা অধিক দাম দিয়াছেন তাহা নহে। আমি এ সকল আমার ছেলের দোকান হইতে আনিয়াছি।” সেই দিন হইতে ব্ৰাহ্মণ যে দাম দিতেন, দাসী তাহা আত্মসাৎ করিত এবং সেই ধূৰ্ত্তের নিকট হইতে গন্ধপুষ্পাদি লইয়া যাইত । ধূৰ্ত্ত কতিপয় দিন পরে পীড়া হইয়াছে ভাণ করিয়া শুইয়া রহিল। দাসী দোকানের দরজায় আসিয়া তাহাকে না দেখিতে পাইয়া “আমার ছেলে কোথায় গেল ?” জিজ্ঞাসা করিল। এক ব্যক্তি উত্তর দিল, “বাছা, তোমার ছেলের বড় অসুখ করিয়াছে।” ইহা শুনিয়া সে, ধূৰ্ত্ত যেখানে শুইয়া ছিল সেই খানে, গেল এবং তাহার পিঠে হাত বুলাইতে বুলাইতে জিজ্ঞাসা করিল, “বাছা, তোর কি অসুখ করিয়াছে ?” ধূৰ্ত্ত চুপ করিয়া রহিল ; দাসী আবার দ্ভিজ্ঞাসা করিল, “আমার কথার উত্তর দিতেছিস না কেন রে বাপ ?” “প্ৰাণ যায়, মা, সেও ভাল, তবু তোমার কথার উত্তর দিতে পারিব না।” “আমায় না বলিলে কাকে বলিবি ?” “বলিতে কি, মা, আমার অন্য কোন অসুখ করে নাই, তোমার মুখে পুরোহিত-পত্নীর রূপের কথা শুনিয়া আমি সেই যুবতীতে প্ৰতিবন্ধচিত্ত হইয়াছি। তাহাকে পাই ত প্ৰাণ বাচিবে ; নচেৎ আমার মরণ ঘটবে।” “আচ্ছা, বাবা, সে ভার আমার উপর থাকিল । তুই এর জন্য কোন চিন্তা করিস না।” এই বলিয়া তাহাকে আশ্বস্ত করিয়া দাসী প্রচুর গন্ধপুষ্পাদি লইয়া পুরোহিত-পত্নীর নিকট গিয়া বলিল, “মা ঠাকুরুণ, আমার ছেলেটা তোমার রূপের কথা শুনিয়া পাগল হইয়াছে ; এখন কৰ্ত্তব্য কি ?” “আমি তোকে অনুমতি দিলাম, পারিসিত তাহাকে এখানে লইয়া আসিস।” এই আদেশ পাইয়া দাসী বাড়ীর যেখানে যে আবর্জনা ছিল সমস্ত বাট দিয়া বড় বড় ফুলের s av er svar veT1 v'EF (?) ! Y
