পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৪-দুরাজান-জাতক । V অতঃপর তাহারা দুই জনেই - প্ৰব্ৰজ্যা লইলেন, বনমধ্যস্থ এক আশ্রমে তপস্যাপূর্বক অভিজ্ঞ ও সমাপত্তি লাভ করিলেন এবং জীবিতক্ষয়ান্তে ব্ৰহ্মলোকবাসের উপযুক্ত হইলেন। [ অনন্তর শাস্ত কথাম্বয়ের সম্বন্ধ প্ৰদৰ্শনপূর্বক নিম্নলিখিত গাখাটী আবৃত্তি করিলেন :- cकांक्ष°ब्रांब्र१l, छुङख्छांशेन, निनग्रांब्रेऊ), य़श्रुंगा, কলহের বীজ বপনে নিপুণ, রমণীর এ লক্ষণ ; gy याख्qद व्लश डकष्बऊ ; छख्रि७ नlcन स्रांथिद्म ; যে সুখ তাহাতে ভুঞ্জিবে নিশ্চয়, নাহিক তাহার ক্ষয় । , কথাস্তে শান্ত সত্যসমূহ বাখ্যা কুরিলেন ; তাহ শুনিয়া সেই উৎকণ্ঠিত ভিক্ষু স্রোতা পত্তিফল লাভ করিল। সমবধান-তখন আনন্দ ছিল সেই দম্ব্যদলপতি ; এবং আমি ছিলাম। সেই তক্রপণ্ডিত । ] ৩৪-দুৱাজান-জাতক।।* [ শান্ত জেতবনে কোন উপাসককে লক্ষ্য করিয়া এই কথা বলিয়াছিলেন । শ্রাবস্তীবাসী এক উপাসক। ত্ৰিশরণে প্ৰতিষ্ঠাপিত হইয়া পঞ্চশীল সম্পন্ন হইয়াছিল। বুদ্ধ, ধৰ্ম্ম ও সঙ্ঘের প্রতি তাহার সাতিশয় অনুরাগ জন্মিায়াছিল। এই ব্যক্তির এক অতি দুঃশীল ও পাপপরায়ণ ভাৰ্য্যা ছিল। সে যে দিন কোন অন্যায় কাৰ্য্য করিত, সে দিন শত মুদ্রায় ক্রীত দাসীর ন্যায়, এবং যেদিন কোন অন্যায় কাৰ্য্য করিত না সেদিন প্ৰচণ্ড ও পরুিযভাষিণী ঘরাণীর ন্যায় ব্যবহার করিত। উপাসক ভাৰ্য্যার এই প্ৰকৃতি বৈষম্যের কারণ বুঝিতে পারিত না।” শেষে সেই রমণী তাহাকে এমন জ্বালাতন করিতে লাগিল যে সে আর প্রতিদিন বুদ্ধের অৰ্চনাৰ্থ বিহারে যাইতে পারিত না। BB KD BBDD D KDB DBD DDBD DDBD DBD BDDS gDD gtDBBBBDBDSBDBDBDB উপবিষ্ট হইল। তাহাকে দেখিয়া শাস্তা জিজ্ঞান্সিলেন, “কিহে উপাসক, তুমি যে সাত আট দিন আমার সহিত সাক্ষাৎ করিতে আস নাই ?” উপাসক বলিল, “ভগবন, আমার স্ত্রী এক এক দিন শতমুদ্রাক্রীতা দাসীর ন্যায় বিনীতা ও আজ্ঞাবহ হয়, এক এক দিন মুখরা ও প্রচণ্ড গৃহিণীর ন্যায় তর্জন গর্জন করে। আমি তাহার প্রকৃতি বুঝিতে পারি না। তাঁহারই জ্বালায় এতদিন আপনার শ্ৰীচরণ দর্শন করিতে আসিতে পারি নাই।” এই কথা শুনিয়া শাস্ত বলিলেন, “উপাসক, পণ্ডিতেরা তোমাকে পুর্বেই বলিয়াছিলেন, স্ত্রীচরিত্র দুজ্ঞেয় ; কিন্তু পুৰ্ব্বজন্মবৃত্তান্ত এখন তোমার মানসপটে সুস্পষ্ট উদিত হইতেছে না।” অনন্তর উপাসককর্তৃক অনুরূদ্ধ श्ध्र। भारg cनई अडौड कथ। छांब्रल कब्रिएलन 8- ] বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের সময় বোধিসত্ত্ব একজন দেশবিখ্যাত আচাৰ্য্য ছিলেন। পঞ্চশত শিষ্য তঁহার নিকট বিদ্যাভ্যাস করিত। এই সকল শিষ্যের মধ্যে এক বিদেশী ব্ৰাহ্মণযুবক কোন রমণীর প্রণয়াসক্ত হইয়া তাহার পাণিগ্রহণ করিয়াছিল। অতঃপর সে বারাণসী নগরেই অবস্থিতি করিতে লাগিল বটে, কিন্তু দুই তিন বার যথাসময়ে আচাৰ্য্যের নিকট উপস্থিত হইতে পারিল না । তাহার কারণ এই যে উক্ত রমণী অতি দুঃশীলা ও পাপচারিণী ছিল ; সে যে দিন দুষ্কাৰ্য্য করিত সে দিন দাসীর ন্যায়, এবং যে দিন দুষ্কাৰ্য্য করিত না, সে দিন প্ৰচণ্ড ও BDDDB gBBD DDD DBBDBS DBB SS DBDBDBD D DBDDBD BD BB BBDBD রহস্তোস্তুেদ করিতে পারিত না ; সে স্ত্রীর অত্যাচারে এত ব্যতিব্যস্ত হইয়াছিল যে শেষে যথাসময়ে আচাৰ্য্যসকাশেও উপস্থিত হইতে পারিত না । অনন্তর সে সাত আট দিন পরে একবার আচাৰ্য্যের নিকট গেল। আচাৰ্য্য জিজ্ঞাসিলেন “কিহে মাণবিক, এ কয়দিন তোমায় দেখি নাই কেন ?” শিষ্য কহিল, “আচাৰ্য্য, আমার স্ত্রীই ইহার কারণ। সে এক এক দিন দাসীর স্থায় বিনীত হয়, এক একদিন মুখরা ও প্ৰচণ্ডাগৃহিণীর ন্যায় তর্জন গর্জন করে ; আমি তাহার প্রকৃতি বুঝিতে অসমর্থ। তাহার এই ‘ক্ষণে রুষ্ট ক্ষণে তুষ্ট” ভাব দেখিয়া আমি এত জ্বালাতন হইয়াছি যে যথারীতি আপনার পাদপদ্ম দর্শনেও অবহেলা করিয়াছি।” •

  • 弦t哥t可一码甸1 alk