পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিদেশের সাহিত্যে জাতকের প্রভাব। নাম দিয়া মহাভারতেও "একখানি সংক্ষিপ্তদার রচনা করিয়াছিলেন। হ্যাক নামক জনৈক বৌদ্ধবন্ধুর অনুরোধে তিনি বৃহৎকথামঞ্জরী সঙ্কলন করিয়াছিলেন। কথাসরিৎসাগর অতি বিশাল গ্ৰন্থ। ইহাতে পঞ্চতন্ত্রের প্রথম তিনটী তন্ত্র আছে, সমগ্ৰ বেতালপঞ্চবিংশতি খানি আছে, শিবিরাজার ও বাসবদত্তার কথা আছে, আরও কত শত কথা আছে। পঞ্চতন্ত্রে যে সকল জাতককথা দেখা DBDS BBBBBD DBBDD BBDBD DD D DBDBDBDB DDD BBDSS উদাহরণস্বরূপ এখানে চুল্লশ্ৰেষ্ঠজাতকের উল্লেখ করা যাইতে পারে। সোমদেব ইহা বৌদ্ধগ্রন্থ হইতে অবিকলভাবে গ্ৰহণ করিয়াছেন। সংস্কৃত ভাষায় সিংহাসনদ্বাত্রিংশিকা, শুকসপ্ততি প্ৰভৃতি আরও কয়েকখানি আখ্যায়িকাসংগ্ৰহ আছে। জৈনেরাও কথাকোষ প্ৰভৃতি অনেক আখ্যায়িকাগ্ৰন্থ রচনা করিয়াছেন। উল্লিখিত প্ৰায় সকল গ্রন্থেই অংশবিশেষে বৌদ্ধজাতকের প্রভাব পরিলক্ষিত হইয়া থাকে । O উদীচ্য বৌদ্ধসাহিত্যে “অবদান” নামে অভিহিত গ্রন্থগুলি প্ৰধান কথাভাণ্ডার। অবদানসমূহ সংস্কৃত ভাষায় রচিত। “জাতক’ বলিলে বুদ্ধেয় অতীত জন্মসমূহের ইতিহাস বুঝায় ; ‘অবদান’বলিলে অন্যান্য মহাপুরুষদিগেরও অতীতজন্মবৃত্তান্ত বুঝিতে হইবে। বর্তমান খণ্ডে চুল্লশ্ৰেষ্ঠজাতকের এবং লোশকজাতকের প্ৰত্যুৎপন্নবস্তু অবদানস্থানীয়। উদীচ্য বৌদ্ধদিগের অবদানগুলি জাতকের অনুকরণেই রচিত। তাহদের যেগুলি বোধিসত্ত্বের নামে প্ৰচলিত সেগুলি জাতিক স্থানীয়। ਵਿccਫ ਝਣ ਕਣਵ 2ਭ | বিদেশের প্রস্তাবে সর্বপ্রথম গ্ৰীকৃদিগের কথা তুলিতে হয়, কারণ অনেকের বিশ্বাস গ্রীস দেশের ঈষপ নামধেয় এক ব্যক্তিই আদিম কথাকার। পক্ষান্তরে কাহারও কাহারও মতে ঈষপনামে প্ৰকৃত কোন ব্যক্তি কখনও বৰ্ত্তমান ছিলেন কি না তাহাই সন্দেহস্থল। সে যাহাই হউক, ইহা নিশ্চয় যে, যে সকল কথা ঈষপের গল্প বলিয়া ইদানীন্তন সাহিত্যে প্ৰচলিত হইয়া আসিতেছে, তাহাদের আঁধিকাংশই ঈষপরিচিত নহে, অনেকগুলি জাতকের রূপান্তর, অনেকগুলি বা অপরের রচনা ৷ *ፉ গ্ৰীকসাহিত্যে ঈষপের প্রথম উল্লেখ দেখা যায় হেরোডোটাসের গ্রন্থে।* তদনুসারে ঐ কথাকার শ্ৰীষ্টের প্রায় ৫৫০ বৎসর পূর্বে অর্থাৎ গৌতমবুদ্ধের জন্মসময়ে জীবিত ছিলেন ; তিনি সেমাস দ্বীপে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন এবং য়্যাডমিন নামক এক ব্যক্তির ক্রীতদাস ছিলেন । পশুপক্ষিসম্বন্ধে কথা রচনা করিতে র্তাহার অদ্ভুত নৈপুণ্য জন্মিয়াছিল এবং তিনি ডোলফাই নগরে নিহত হইয়াছিলেন। তঁহার কথাগুলির প্রধান উদ্দেশ্য ছিল পরিহাসচ্ছলে লোকচরিত্রের তীব্র সমালোচনা করা । তৎকালে গ্ৰীসদেশে অনেকে বিধিবিরুদ্ধ রাজকীয় ক্ষমতা ভোগ করিতেন । সম্ভবতঃ এইরূপ রাজপদস্থ এক ব্যক্তির চরিত্র লক্ষ্য করিয়া কোন কথা রচনা করিয়াছিলেন বলিয়া ঈষপ তাহার কোপদৃষ্টিতে পতিত হন এবং উৎকোচ বশীভূত দৈববাণীর আদেশে প্ৰাণদণ্ড ভোগ করেন। th રાજ્યમાં (ccatcuttola ast štba etu sto ola o aste ) | ፵ኛU°ዘጻ ዓita !