পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

JN औकुनास्टिडा উপক্ৰমণিকা । কিন্তু প্ৰচলিত কথাগুলির মধ্যে কোন কোনটী ঈষপ-প্ৰণীত তাহা কিরূপে কথার প্রয়োগ বলা যাইবে । খ্ৰীঃ পূঃ চতুর্থ শতাব্দীর শেষভাগে বিখ্যাত পণ্ডিত এরিষ্টটল औकुनश्ष्ख्ाि 森t@ー l তাহার অলঙ্কারসংক্রান্ত গ্রন্থে রাজনীতিক বক্তৃতায় কথার উপযোগিতা প্ৰদৰ্শন করিতে গিয়া দুইটী কথা উদ্ধৃত করিয়াছেন ঃ- একটী অশ্ব ও হরিণের সম্বন্ধে, অপরটীি শৃগাল, শল্পকি ও জলৌকার সম্বন্ধে।।*।। ইহাদের মধ্যে প্রথমটী তিনি ষ্ট্রেসিকোরাশ-প্ৰণীত (খ্ৰীঃ পূঃ ৫৫৬) এবং দ্বিতীয়টীি ঈষপ-প্ৰণীত বলিয়া নির্দেশ করিয়াছেন ; কিন্তু বৰ্ত্তমান সময়ে দুইটাই ঈষপের নামে প্ৰচলিত হইয়া আসিতেছে। তৎপূর্বে গ্ৰীসদেশে আরও অনেক কথা প্ৰচলিত ছিল এবং সাহিত্যে স্থান পাইয়াছিল। হেসিয়ডের কাব্যে (খ্ৰীঃ পুঃ ৮০০ ) বুলবুল পক্ষীকে অবলম্বন করিয়া রচিত একটী কথা দেখা যায়; এৰ্কিলোকাস (খ্ৰীঃ পূঃ ৭০০ ), সোলান (খ্ৰীঃ পূঃ ৬০০ ), এলসিউস ( খ্ৰীঃ পূঃ ৬০০ ) প্ৰভৃতিও কথার প্রয়োগ করিয়াছিলেন। ইহারা ঈষপের পূর্ববৰ্ত্তী। হেরোডোটাস র্তাহার গ্রন্থে ( ১ম অধ্যায়, ১৪১ম প্ৰকারণে ) একটী কথা দিয়াছেন ; উহা পারস্যরাজ সাইরাস। "গ্ৰীকৃদূিতাদিগকে বলিয়াছিলেন। ইহাতে দেখা যায় অতি প্ৰাচীন সময়েই প্ৰাচ্যখণ্ড হইতে প্ৰতীচ্য খণ্ডে কথার বিস্তার হইয়াছিল । এ সম্বন্ধে অতঃপর সবিস্তর আলোচনা করা যাইতেছে। এখানে ইহা বলিলেই বোধ হয় পৰ্য্যাপ্ত হইবে যে অধুনা যে সকল কথা ঈষপের গল্প নামে পরিচিত, তাহাদের অধিকাংশই নানা সময়ে নানা ব্যক্তি কর্তৃক রচিত এবং নানা দেশ হইতে গৃহীত। কিন্তু ঈষপ একজন প্ৰসিদ্ধ কথাকার ছিলেন, এবং কথারচনার জন্যই প্ৰাণদণ্ড ভোগ করিয়াছিলেন এই জনশ্রুতিবশতঃ উত্তরকালে সমস্ত কথাই তাহার নামে প্ৰচলিত হইয়াছিল। অনেক উৎকৃষ্ট উদ্ভট কবিতা যেমন কালিদাসের রচনা বলিয়া গৃহীত, অনেক ডাকের বচন যেমন খনার বচন নামে অভিহিত, অনেক উৎকৃষ্ট কথাও সেইরূপ ঈষপ-রচিত বলিয়া কল্পিত । খ্ৰীঃ পূঃ পঞ্চম ও চতুর্থ শতাব্দীর গ্ৰীক সাহিত্যেও কতিপয় কথা দেখিতে পাওয়া যায় ; তন্মধ্যে ডেমক্রিটাস বর্ণিত কুকুর ও প্ৰতিবিম্বের এবং প্লেটো বর্ণিত সিংহচৰ্ম্মাচ্ছাদিত গর্দভের কথা সবিশেষ উল্লেখযোগ্য, কারণ এই উভয় কথাই আমরা বৌদ্ধ জাতকে দেখিতে পাই। কুকুর ও প্ৰতিবিম্বের কথা চুল্লধনুগগহজাতকের (৩৭৪) রূপান্তর। গ্ৰীক কথায় দেখা যায় কুকুর প্রতিবিম্বকে মাংসখণ্ড মনে করিয়াছিল ; ইহা কিছু অস্বাভাবিক। জাতকে (এবং তৎপরবর্তী পঞ্চতন্ত্রে ) দেখা যায় শৃগাল নদীতটে মাংস রাখিয়া মৎস্য ধরিতে গিয়াছিল, ইত্যবসরে শকুনে উহা লইয়া যায় ; ইহা স্বাভাবিক। সিংহচৰ্ম্মাচ্ছাদিত গর্দভের কথাও সিংহচৰ্ম্মজাতকের ( ১৮৯) অনুরূপ। গ্ৰীক গল্পে গর্দভের সিংহচৰ্ম্ম পরিধান করিবার কোন হেতু দেখা যায় না ; কিন্তু বৌদ্ধ গল্পে দেখা যায় গর্দভস্বামী তাহাকে সিংহচৰ্ম্মে আচ্ছাদিত করিয়া শস্যক্ষেত্রে ছাড়িয়া দিত। S S0S i KLG DB DD GB KE LDDLY YLt D YBS DBDDBBD DDD প্রার্থনা করে ; মানুষ অশ্বের মুখে বল্প দিয়া এবং তাহার পৃষ্ঠে আরোহণ করিয়া হরিণ মারিল ; DBDB BDDBB BK DDBDBDB L DBBDSS SLLLLS BrD D KtD DDBDD DBBB DBLBDDDB DBBDD BB EBYS DDBBD DDD KBDL LBDBDBDDB BY LBCSS DBBY LBLDDD DD LBLB DLDDBDBB iDD BDBL DEDKS DB BBB DDBD SDD DBSS DDDL DDDD DB S ইহার যতদূর সাধ্য রক্ত খাইয়াছে; ইহাদিগকে ফেলিয়া দিলে আর এক দল আসিয়া জুটিবে।”