পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/২১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৭৮-ইল্পীস-জাতক। Y AY LALALAL LeLeeLeLLLLLLLSLLLSLLLLLLeeSMLMSeAS eAqL LSLSLMSeLLLLL LL LeeeLLLLLS SLS LS LS LS LALSLLMS L TLSLSLeALLLS LALeLeLMSMLMLSLMSeLLMMeLLLLL LLSLLTSLSeL SLLLLLLLL LLLLLLLLSLLLLLSSLLLLSLLLLL S LLLLLLM LLL LqLLLMALSLSALLL SAAALSAeLS LMSeSLSLLLLL LLLM S LLLLL SAS দান করিবে। তাহার পর তুমিই নাকি ভেরী পিটাইয়া নগরবাসী দিগকে সংবাদ দিয়া কথামত কাজ করিয়াছ!” ইল্পীস কহিলেন, “মহারাজ, আমি কখনও আপনার নিকট এমন কথা বলিতে আসি নাই। আমি যে কেমন কৃপণ। তাহা আপনার অবিদিত নাই। আমি ত কাহাকে TBBDB BDBBD DD DD DBB DS BB DBDBD DD DD DBBDBBDBDS DBBD DBD করিয়া তাহাকে এখন আনাইয়া বিচার করুন।” রাজা শ্রেষ্ঠরূপী শক্রকে ডাকাইলেন। তিনি আগমন করিলে সকলে দেখিয়া বিস্মিত হইল যে ইল্পীসের সহিত র্তাহার আকারে কোন প্ৰভেদ নাই। কাজেই রাজা ও তঁাহার অমাত্যগণ কেহই স্থির করিতে পারিলেন না যে প্ৰকৃত ইল্পীস কে । ইল্লীস বলিতে লাগিলেন, “মহারাজ আমিই ইল্লীস”। রাজা বলিলেন, “আমি ত কিছুই বুঝিতে পারিতেছি না । এই দুই জনের মধ্যে প্ৰকৃত ইল্পীস কে, তাহা আর কেহ নিশ্চিত বলিতে পারে কি ? ইল্পীস বলিলেন, “আমার ভাৰ্য্যাই নির্দেশ করিতে পরিবেন।” কিন্তু তঁাহার। ভাৰ্য্যা শক্ৰকেই নিজপতি স্থির করিয়া তাহার পার্শ্বে দাড়াইলেন। অতঃপর ইল্লীসের পুত্ৰ, কন্যা, ভূত্য ও দাসদিগকে এই প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হইল এবং তাহারা সকলেই একবাক্যে শক্রকে মহাশ্রেষ্ঠা বলিয়া স্বীকার করিল। তখন ইল্পীস ভাবিলেন, “আমার মাথার চুলের মধ্যে একটী চৰ্ম্মকীল * আছে ; নাপিত ভিন্ন অন্য কেহ তাহ জানে না। অতএব নাপিতকে ডাকাইয়া আমার । স্বরূপ নিৰ্ণয় করিতে বলি ।” • এই সময় বোধিসত্ত্ব ইলীসের নাপিত ছিলেন। রাজার আদেশে তাঁহাকে আনয়ন করা হইল এবং রাজা জিজ্ঞাসা করিলেন “এই দুই ব্যক্তির মধ্যে প্ৰকৃত ইল্পীস কে বলিতে পার কি ?” বোধিসত্ত্ব বলিলেন, “মহারাজ ইহাদের মাথা পরীক্ষা করিয়া দেখিলে বলিতে পারিব।” রাজা বলিলেন, “আচ্ছা, দুই জনেরই মস্তক পরীক্ষা করিয়া দেখা।” কিন্তু শক্ৰ তন্মুহুর্তেই নিজের মন্তকে একটী চৰ্ম্মকীল উৎপাদন করিলেন। বোধিসত্ত্ব দুইজনের মাথা দেখিয়া বলিলেন “না মহারাজ, ইহাদের দুইজনের মাথাতেই দেখিতেছি এক রকম আচিল ; কাজেই কে প্ৰকৃত শ্ৰেষ্ঠী, কে ছদ্মবেশী, তাহা আমার বলিবার সাধ্য নাই । দুই’ই টেরা, দুই’ই কুজো, দুয়েরই খোড়া পা ; দুয়ের মাথায় সমান আচিল, কিছু বুঝতে পারি না।” বোধিসত্ত্বের কথায় ইল্লীস ধনাশোকে বিহবল হইয়া কঁাপিতে কাপিতে মূচ্ছিত হইয়। পড়িলেন। তখন শক্ৰ মহাপ্রভাব বলে আকাশে উত্থিত হইয়া বলিলেন, “মহারাজ, আমি ইল্পীস নহি” । এদিকে লোকে ইলীসের মুখে ও শরীরে জলসেচন করিয়া তাহার চৈতন্য সম্পাদনা করিল । তিনি সংজ্ঞা লাভ করিয়া দাড়াইলেন এবং দেবরাজ শক্রকে প্ৰণাম করিলেন। তখন শক্ৰ তাহাকে বলিলে লাগিলেন, “শুন ইলীস, এই প্রচুর বিভব আমার ছিল, তোমার নহে; আমি তোমার পিতা, তুমি আমার পুত্র। আমি জীবিতকালে দানাদি পুণ্যকাৰ্য্য করিয়া শক্ৰত্ব লাভ করিয়াছি ; তুমি কিন্তু পিতৃপস্থা পরিহার করিয়াছ, দান কাহাকে বলে জান না, কেবল কার্পণ্য শিখিয়াছ, দানশালা বন্ধ করিয়াছ, যাচাকদিগকে নিরাশ করিয়া তাড়াইয়া দিতেছি এবং একমনে কেবল ধন সঞ্চয় করিতেছি । এ ধনে তোমার ভোগ নাই, অন্যেরও নাই। এ ধান রাক্ষস-পরিগৃহীত পুষ্করিণীর ন্যায় ; কেহই ইহার কণামাত্ৰ স্পর্শ করিতে পারে না। যদি প্ৰতিজ্ঞা করি যে দানশালা পুনৰ্নিৰ্ম্মাণ করিবে, এবং দীন দুঃখীর পোষণ করিবে, তাহা হইলে এ সমস্ত তোমার সৎকাৰ্য্য বলিয়া পরিগণিত হইবে ; নচেৎ তোমার সমস্ত ধন অন্তহিত হইয়া যাইবে এবং অশনিপাতে মস্তক চুৰ্ণ হইয়া তোমার প্রাণান্ত च८ि ॥° in fre-vitfee ܝܩܝܧܝ