পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/২৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

a及一双变杯闵-西门5夺1 LMq SLAMLMLLLLLL LLLLLSAMALLS LL LLLLL SiLMLL LMLMLMLMAMMLMeMLMLMLMLMLLLLLLLLS ভিতর রাখিলেন এবং সেই সমস্ত দাসীদিগের তত্ত্বাবধানে রাখিয়া পুষ্করিণীতে অবতরণ করিলেন । এই সময়ে উদ্যানবাসিনী এক মাির্কট একটা বৃক্ষের শাখায় বসিয়াছিল। যখন অগ্রমহিষী৷ আভরণ উন্মোচন করিয়া উত্তরীয় বস্ত্রের সহিত পেটিকায় রাখিয়াছিলেন, তখন সে তাহা দেখিয়াছিল। তাহার ইচ্ছা হইল মহিষীর মুক্তাহারটা নিজের গলায় পরে। এই নিমিত্ত সে, দাসী কখন অন্যমনস্কা হইবে, তাহা প্ৰতীক্ষা করিতে লাগিল। দাসী প্ৰথমে চারিদিকে দৃষ্টি রাখিয়া আভরণগুলি রক্ষা করিয়াছিল, কিন্তু শেষে তন্দ্রাভিভূত হইয়া দুলিতে লাগিল। মৰ্কটী যেমন তাহার অনবধানভাব বুঝিতে পারিল, অমনি বায়ুবেগে বৃক্ষ হইতে অবতরণপূর্বক ঐ গজমুক্তাহার গলায় পরিল, এবং বায়ুবেগে বৃক্ষে আরোহণ করিয়া শাখার অন্তরালে বসিয়া রহিল। অনন্তর পাছে অন্য কোন মৰ্কট দেখিতে পায় এই আশঙ্কায়, সে হারগাছটা তরুকোটরে লুকাইয়া রাখিল, এবং মুখখানি এমন করিয়া সেখানে বসিয়া পাহারা দিতে লাগিল যে কাহার সাধ্য বুঝিতে পারে সে এই ব্যাপারের বিন্দুবিসর্গ জানে ? এদিকে দাসীর যখন ঘুম ভাঙ্গিল, তখন সে দেখিল হার নাই। সে ভয়ে কঁাপিতে লাগিল এবং উপায়ান্তর না দেখিয়া চীৎকার করিয়া উঠিল, “ওগো, তোমরা কে কোথায় আছ ? চোরে মহিষীর মুক্তামালা লইয়া পলাইয়া গেল।” এই কথা শুনিয়া চারিদিক হইতে প্ৰহারিগণ ছুটিয়া আসিল এবং দাসীর কথামত রাজাকে সংবাদ দিল। রাজা বলিলেন, “চোর ধর ।” তদনুসারে প্রহরীরা উদ্যান হইতে বাহির হইল এবং “চোর ধর” “চোর DDES DB BDBDDS DBDDBBDD DBBBDSBDBB S gDD DDD BDB BODBBBBD DBD BBB আসিয়াছিল ; সে গণ্ডগোল শুনিয়া ভয় পাইয়া পলাইতে লাগিল। তাহা দেখিয়া প্রহরীরা মনে করিল, এই লোকটাই চোর। তখন তাহারা পশ্চাদ্ধাবন করিয়া তাহাকে ধরিয়া ফেলিল এবং প্ৰহার করিতে করিতে বিদ্রুপসহকারে জিজ্ঞাসা করিল, “ওরে ধূৰ্ত্ত চোর, তুই এমন মূল্যবান হার চুরি করিলি কেন ?” জনপদবাসী ভাবিল, “আমি যদি বলি হার চুরি করি নাই, তাহা হইলে আজ আমার প্ৰাণ বঁাচিবে না ; ইহারা প্ৰহার করিতে করিতেই আমায় মারিয়া ফেলিবে। অতএব চুরি করিয়াছি বলিয়া অপরাধ স্বীকার করাই ভাল।” ইহা স্থির করিয়া সে বলিল, “আমিই হার চুরি করিয়াছি বটে।” তখন প্রহরীরা তাহাকে বন্ধন করিয়া রাজার নিকট লইয়া গেল। রাজা জিজ্ঞাসা করিলেন, “তুমি ঐ মহামূল্য হার অপহরণ করিয়াছ ?” “হা, মহারাজ।” “হার কোথায় ?” “দোহাই মহারাজ ! আমি বড় গরীব, হারই বলুন, আর খাটপালঙ্গই বলুন, আমার বাবার বয়সেও কখনও এ সব জিনিষ দেখি নাই। শ্রেষ্ঠ মহাশয় বলিলেন, হারগাছটা আনিয়া দে ; তাই আমি উহা লইয়া তাহাকে দিয়াছি। উহা এখন কোথায় আছে তিনিই * বলিতে পারেন, আমি জানি না ।” তখন রাজা শ্ৰেষ্ঠীকে ডাকাইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন “তুমি এই ব্যক্তির হস্ত হইতে হার গ্রহণ করিয়াছ কি ?” “হাঁ, মহারাজ।” “হার কোথায় ?” “পুরোহিত মহাশয়কে দিয়াছি।” অনন্তর পুরোহিতকে জিজ্ঞাসা করিলে তিনি বলিলেন, “গন্ধৰ্ব্বকে দিয়াছি।” এবং গন্ধৰ্ব্বকে জিজ্ঞাসা করিলে তিনি বলিলেন, “পুরোহিত মহাশয় হার দিয়াছিলেন বটে, কিন্তু আমি উহ! প্ৰণয়োপহার স্বরূপ অমুক বারবিলাসিনীকে দান করিয়াছি।” তখন সেই বারবিলাসিনীকে আনয়ন করা হইল। সে কিন্তু বলিল, “আমি cकान छांद्म १iांदे नांदे ।” এই পাঁচটী লোককে ডাকাইয়া জিজ্ঞাসা করিতে করিতে সুৰ্য্যাস্ত হইল। তখন রাজা বলিলেন, “অদ্য আর সময় নাই ; কল্য দেখা যাইবে।” অনন্তর তিনি বন্দীদিগকে জনৈক অমাত্যের হন্তে সমর্পণপূর্বক নগরে প্রতিগমন করিলেন।