৯৬-তৈলপাত্র-জাতক । Lr S Sዓ LLLLLL LLL AALLLALLSLLLLSLALALALLSAAAAAALLLLLLLAL মরণ(ই) পরম সুখের আকার, ना डूछिcल अब्र डव-कांब्रांशोंद्र। এইরূপে মহাসুদৰ্শন ধৰ্ম্মোপদেশ দিয়া অমৃতোপম নির্বাণ লাভের উপায় পৰ্য্যন্ত প্ৰদৰ্শন করিলেন। সমবেত অন্য সমস্ত ব্যক্তিকেও তিনি দানপরায়ণ, শীলচার ও উপোসথাসম্পন্ন হইতে উপদেশ দিয়া দেবলোকগমনাহঁ হইলেন। [। সমবধান-তখন রাহুল জননী ছিল সুভদ্রা দেবী ; রাহুল ছিল পরিনায়ক * ; বুদ্ধশিষ্যগণ ছিল সুদৰ্শনের মৃত্যুশয্যাপার্থে সমবেত জনসঙ্ঘ এবং আমি ছিলাম মহাসুদৰ্শন। ] ১৯৯৩-তৈলপাত্র-জাতক । [ শান্ত যখন শুম্ভরাজ্যের । অন্তঃপাতী দেশক নামক নগরের অনতিদূরে একটী বনে বাস করিতেছিলেন, তখন জনপদকল্যাণী । সুত্র সম্বন্ধে এই কথা বলিয়াছিলেন। শান্ত বলিলেন, “ভিক্ষুগণ, মনে কর কোথাও বহুলোেক সমবেত হইয়া 'জনপদকল্যাণী, "জনপদকল্যাণী' বলিয়া চীৎকার করিতেছে এবং তাঁহার পর জনতা আরও বৃদ্ধি হইয়া, "জনপদকল্যাণী গান করিতেছে’, ‘জনপদকল্যাণী নৃত্য করিতেছে’ এইরূপে বলিতে আরম্ভ বরিয়াছে। এই সময়ে প্রাণের মায়া রাখে, মরণে ভয় করে, সুখের অন্বেষণ করে, দুঃখ এড়াইতে চায়, এমন কোন পুরুষ যদি সেখানে উপস্থিত হয় এবং তাঁহাকে বলা যায়, “তুমি এই তৈলপূর্ণ পাত্ৰ লইয়া জনপদকল্যাণী এবং জনসঙ্ঘের অন্তর দিয়া চলিয়া যাও ; একজন লোক নিষ্কোষিত অসি উত্তোলন করিয়া তোমার পশ্চাৎ পশ্চাৎ চলিবে এবং তুমি যদি বিন্দুমাত্ৰ তৈল ফেলিয়া দাও, তবে তৎক্ষণাৎ তোমার মুণ্ডপাত করিবে’, তাহা হইলে সেই হতভাগ্য কি তৈলপাত্ৰ ’বহন করিবার সময় অসাবধান ও অন্যমনস্ক হইৰে ?” ভিক্ষুরা বলিলেন “কখনই নহে, কখনই নহে।” শাস্ত। বলিলেন, “আমি নিজের মনোভাব বুঝাইবার ও জানাইবার জন্য এই উপমা প্রয়োগ করিতেছি। আমার মনোভাব এই :-লোকের কায়গত স্মৃতি $ তৈলপুৰ্ণপাত্ৰস্থানীয় ; ইহা হইতে বুঝিতে হইবে যে কায়গতা-স্মৃতি যত্নসহকারে অভ্যাস ও আয়ত্ত করা আবশ্যক। তোমরা ইহাতে অবহেলা করিও না।” অতঃপর শান্ত জনপদকল্যাণীসুত্র ব্যাখ্যা করিয়া বুঝাইয়া দিলেন। সুত্র ও তাহার ব্যাখ্যা শুনিয়া ভিক্ষুরা বলিলেন, “ভগবান, জনপদকল্যাণীর দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ না করিয়া তৈলপূর্ণ পাত্র বহন করা সেই ব্যক্তির পক্ষে অতীব দুষ্কর হইয়াছিল।” শাস্তা বলিলেন, “ইহা তাহার পক্ষে দুষ্কর হয় নাই, বরং সুকেরই হইয়াছিল, কারণ অন্য একব্যক্তি আসি উত্তোলন পূর্বক তাহার পশ্চাতে পশ্চাতে গিয়া তর্জন করিয়াছিল। কিন্তু অতীত যুগে - পণ্ডিতেরা যখন অপ্ৰমত্ত ভাবে স্মৃতিরক্ষাপূর্বক ইন্দ্ৰিয়দমনে সমর্থ হইয়াছিলেন এবং অকলঙ্ক দিব্যরূপের দিকে ভ্ৰদ্ধক্ষেপ না করিয়া রাজ্যলাভ করিয়াছিলেন, তখন তাহারা প্রকৃতই দুষ্কর করিয়াছিলেন।” অনন্তর তিনি সেই অতীত কথা আরম্ভ করিলেন :-) পুরাকালে বোধিসত্ত্ব বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের শতপুত্রের মধ্যে সর্বকনিষ্ঠরূপে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন । কালসহকারে তিনি বয়ঃপ্ৰাপ্ত ও হিতাহিতজ্ঞান সম্পন্ন হইলেন । এই সময়ে প্ৰত্যেকবুদ্ধগণ রাজভবনে ভোজন করিতে যাইতেন এবং বোধিসত্ত্ব তাঁহাদের পরিচর্য্যা করিতেন । একদিন বোধিসত্ত্ব চিন্তা করিতে লাগিলেন, “আমার বহু ভ্ৰাতা বিদ্যমান ; এই নগরে আমার পক্ষে পিতৃপৈতা মহিক রাজ্যপ্ৰাপ্তির সম্ভাবনা আছে কি ? দেখি, প্ৰত্যেকবুদ্ধদিগকে জিজ্ঞাসা করিয়া কিছু জানিতে পারি কি না।” পরদিন প্ৰত্যেকবুদ্ধগণ যথাসময়ে রাজভবনে উপস্থিত হইলেন, পবিত্ৰ জলভাণ্ড গ্ৰহণ করিলেন, জল ছাকিয়া পা ধুইলেন, পা পুছিয়া আহার করিলেন এবং আহারান্তে বিশ্রাম করিতে লাগিলেন । এই সময়ে বোধিসত্ত্ব তাহাদের নিকট গিয়া প্ৰণিপাতপূর্বক একান্তে উপবেশন করিয়া সেই কথা C S LLGLGLL LLLLLLLLSSBB DzYD DBDDD DBD DDD KK BDDBDDYS শুম্ভ বা শুম্ভপুর ; নামান্তর একচক্ৰ। কেহ কেহ বলেন ইহা বৰ্ত্তমান সন্তলপুর। S SzYKBBYYL DBBDEEB DDBDYS SDD gDBD BBDB S BDD SDBDDBDD DDS SYYDLBS কল্যাণীসুত্ৰ কোথায় আছে তাহা এখনও নির্ণীত হয় নাই । a $ কায়গত স্মৃতি অর্থাৎ দেহ অনিত্য ইত্যাদি চিন্তা । or a
