পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/২৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

• २०-जूंनांठौ-खांडक । RR YANN SeAeLLST TLALSLALLL LLLL LLLLL S ii LL LLLS LL LLLLLSAAALqLLLLLSLLLLLLLL LL LLL LLLLLLLLS BKB BBD DDBBD DBDDD SsSBBDBBD S BBB DDBDSDBDDBD DBDD আদেশমত কাৰ্য্য করিয়াছিল কি না ।” . রাজা তখন সেই চৌষট্টি জন পত্ৰবাহককে বন্ধন করাইয়া মহিষীকে ডাকাইলেন এবং জিজ্ঞাসা করিলেন, “তুমি ইহাদের সহিত ব্যভিচারিণী হইয়াছিলে কি না। সত্য বল।” মহিষী৷ দোষ স্বীকার করিলেন। তখন রাজা আজ্ঞা দিলেন, “পিঠামোড়া দিয়া বান্ধিয়া এই চৌষট্টি জনের মুণ্ডপাত কর।” তখন বোধিসত্ত্ব বলিলেন, “মহারাজ, ইহাদেরই বা দোষ কি ? ইহারা দেবীর আদেশমত তাহারই অভিলাষ পূর্ণ করিয়াছে। অতএব ইহারা নিরপরাধ ও ক্ষমার যোগ্য। আবার ভাবিয়া দেখিলে দেবীরও দোষ দেখা যায় না, কারণ স্ত্রীজাতির দুপ্রবৃত্তি দুৰ্দমনীয়া, DDDS DBBBBDBDD DBDD DDDBDBDS BBDB BDB DBDDDSDBBBD BBD BDBD S gg রূপে রাজাকে নানা প্রকার বুঝাইয়া বোধিসত্ত্ব সেই চৌষট্টি জন পুরুষ ও মহিষীকে বন্ধনমুক্ত করিলেন এবং তাহদের বাসস্থানের ব্যবস্থা করিয়া দিলেন । অনন্তর তিনি রাজার নিকট গিয়া বলিলেন, “মহারাজ ! পণ্ডিতেরা বন্ধনের অযোগ্য হইলেও মুর্থাদিগের অসার অভিযোগে বন্ধনদশা প্ৰাপ্ত হইলেন, কিন্তু পণ্ডিতদিগের যুক্তিগর্ভ বাক্যে মুখেরা বন্ধনমুক্ত হইল। অতএব মুখের কাজ হইতেছে বন্ধনের অযোগ্য ব্যক্তিকে বন্ধন করা, পণ্ডিতের কাজ হইতেছে মূর্থিকে বন্ধন হইতে মুক্তি দেওয়া । भूथ बख यथl, o४िcडव्र ऊथ ना वक्रप्नद्ध उग्र : পণ্ডিত-কচনে কিওঁ মুর্থ জনে বন্ধনবিমুক্ত হয়। মহাসত্ত্ব এই গাথা দ্বারা রাজাকে ধৰ্ম্মতত্ত্ব শিক্ষা দিয়া বলিলেন, “আমি সংসারে রহিয়াছি বলিয়াই এই দুঃখ পাইলাম। আমার আর সংসারে কাজ নাই ; এখন আমাকে প্ৰব্ৰাজ্য গ্ৰহণ করিতে অনুমতি দিন।” অনন্তর রাজার অনুমতি লইয়া তিনি ঋষি প্ৰব্ৰাজ্য গ্ৰহণপূর্বক হিমালয়ে চলিয়া গেলেন ; জ্ঞাতি জনের সাশ্রনয়ন, নিজের বিপুল বৈভব, কিছুরই দিকে দৃষ্টিপাত করিলেন না। হিমালয়ে অবস্থিতি করিয়া বোধিসত্ত্ব ক্ৰমে অভিজ্ঞ ও সমাপত্তিসমূহ লাভ করিলেন এবং ব্ৰহ্মলোকবন্ধু উপযুক্ত হইলেন । [环双, * তপ । চিঞ্চ। মাণবিক ছিল সেই দুষ্টা भश्दिी : अनिन्ल छिल ब्रांड ; qव९ अभि छिलांभ সেই রাজপুরে৷হত । ] , ১২১-কুশানালী-জাতক। [ শান্ত জেতবনে অনাথাপিণ্ডদের এক বন্ধুর সম্বন্ধে এই কথা বলিয়াছিলেন। অনাথাপিণ্ডদের বন্ধুবান্ধব ও জ্ঞাতিগণ পুনঃপুনঃ বলিতেন, “মহাশ্রেষ্ঠিন, এই ব্যক্তি জাতিগোত্ৰধনধান্যাদি কোন বিষয়েই আপনার তুল্যকক্ষ নহে ; উচ্চকক্ষ হওয়া ত দুরের কথা। ইহার সঙ্গে মিত্ৰতা করিবার হেতু কি ? আপনি ইহার সংস্রব ত্যাগ করুন।” অনাথাপিণ্ডদ এই সকল কথায় কৰ্ণপাত করিতেন না ; তিনি বলিতেন, “নীচকক্ষ, তুল্যকক্ষ, উচ্চকক্ষ, সকলের সঙ্গেই মিত্ৰতা করা যাইতে পারে।” তিনি একবার সেই বন্ধুর উপর গৃহরক্ষার ভার দিয়া ভুসম্পত্তি পরিদর্শনার্থ শ্রাবস্তী হইতে চলিয়া গেলেন। অনন্তর, কালকণী-জাতকে (৮৩) যেরূপ বলা হইয়াছে সেইরূপ সমস্ত ঘটিল। অনাথাপিণ্ডদ গৃহে ফিরিয়া শাস্তাকে সমস্ত বৃত্তান্ত জানাইলে শাস্তা বলিলেন, “গৃহপতি, যে প্রকৃত fFTA, সে কখনও নীচকক্ষ হইতে পারে না। মিত্ৰধৰ্ম্মপ্রতিপালন করিবার ক্ষমতাই মিত্রতার প্রমাণ। যে প্রকৃত মিত্র, সে জাতিগোত্ৰাদি সম্বন্ধে নীচ কক্ষ হউক বা তুল্যকক্ষ হউক, সর্বাবস্থাতেই সবিশেষ সম্মানের পাত্ৰ, কারণ তাহার উপর যে ভারই সমৰ্পণ করা যাউক না কেন, সে তাহা সযত্নে বহন করিয়া থাকে। এই ব্যক্তি তোমার প্রকৃত মিত্ৰ বলিয়াই তোমার সম্পত্তি রক্ষা করিয়াছে। পুরাকালেও এক প্রকৃত মিত্র দেববিমান রক্ষা করিয়াছিলেন।” অনন্তর অনাথাপিণ্ডদের অনুরোধে শান্ত সেই অতীত কথা আরম্ভ করিলেন :-]