পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/২৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰথম নিপীঠ ܟܠܢ ܓ LLLLMMMLLLLLL LLLLLLLLMLMLqMLMMALLLLLLLA LLLLLLLLMLMLMLLLqLLLLMLSeLLM eeLLeLiL LLqiqLqL eASL eeeLLLLSSSLLLLSLSLeeS SLLLLSSieLASLLeeSLLL TMLS MANNWAY'A আমি কিছু উপঢৌকন লইয়া পথেই গিয়া তাহার সহিত সাক্ষাৎ করি।” শ্বশুর বলিলেন, “অতি উত্তম কথা বলিয়াছ।” তখন কটাহক বহুবিধ উপঢৌকন ও বিস্তর অনুচরসহ অগ্রসর হইল এবং বোধিসত্ত্বকে প্ৰণিপাতপূর্বক তৎসমস্ত র্তাহাকে দান করিল। বোধিসত্ত্ব। ঐ সমস্ত গ্ৰহণ করিলেন, মিষ্টবাক্যে তাহার অভিভাষণ করিলেন এবং প্রাতরাশকালে স্কন্ধাবার স্থাপিত করিয়া মলত্যাগার্থ কোন নিভৃত স্থানে প্ৰবেশ করিলেন। তাহা দেখিয়া কটাহক নিজের অনুচরদিগকে আর অগ্রসর হইতে বারণ করিল, নিজে জলের কলসী লইয়া বোধিসত্ত্বের নিকট গেল এবং তঁহার উদককৃত্য শেষ হইলে তদীয় পাদমূলে পতিত হইয়া বলিল, “প্ৰভু, আপনি যত ইচ্ছা ধন গ্ৰহণ করুন, কিন্তু এখানে আমার যে প্ৰতিপত্তি জন্মিয়াছে, তাহার বিলোপ कब्रिहदन नां ।” বোধিসত্ত্ব তাহার কৰ্ত্তব্যপরায়ণতায় প্রীত হইয়াছিলেন। তিনি তাহাকে আশ্বাস দিয়া BBBBSuBBDD DDS DBS DBDD DBBBBD BDD BD DBBD DBBBDB DDD S S BDDDBD তিনি প্ৰত্যন্ত নগরে প্রবেশ করিলেন। তন্ত্ৰত্য শ্রেষ্ঠ মহা আড়ম্বরের সহিত র্তাহার অভ্যর্থনা করিলেন । কটাহক তখনও দাসবৎ তাহার পরিচর্য্যা করিতে লাগিল । এক দিন বোধিসত্ত্ব সুখাসীন হইলে প্ৰত্যন্তবাসী শ্ৰেষ্ঠ বলিলেন, “মহাশ্রেষ্ঠান, আমি আপনার পত্ৰ পাইয়াই আমার কন্যাকে আপনার পুত্রের হস্তে সমর্পণ করিয়াছি।” কটাহক যেন প্রকৃতই তেঁাহার পুত্ৰ, এই ভাবে বোধিসত্ত্ব যথোচিত প্ৰিয়বাচন দ্বারা প্ৰত্যন্তশ্রেষ্ঠীর মনস্তুষ্টি করিালেন। কিন্তু তদবধি তিনি কটাহকের মুখদর্শন পৰ্যন্ত ত্যাগ করিলেন। এক দিন বোধিসত্ত্ব শ্রেষ্ঠিকন্যাকে ডাকাইয়া বলিলেন, “এস মা, আমার মাথার উকুন মার।” শ্রেষ্ঠিকন্যা উকুন মারিলে বোধিসত্ত্ব মধুরবচনে জিজ্ঞাসা করিলেন “আমার পুত্ৰটী সুখ দুঃখ সকল অবস্থাতেই অপ্ৰমত্ত থাকে। ত ? তুমি তাহার সহিত সুখে সম্প্রীতিতে সংসার নিৰ্বাহ করিতেছি ত ? শ্ৰেষ্ঠ দুহিতা বলিল, “আৰ্য্য, আমার স্বামীর অন্য কোন দোষ নাই, কিন্তু তিনি ভোজ্যদ্রর্যমাত্রেরই নিন্দ করেন ।” “মা, তাহার এই দোষ চিরকালই আছে। কিন্তু আমি তোমাকে তাহার মুখবন্ধন করিবার মন্ত্র দিতেছি। তুমি এই মন্ত্র অবধানি সহকারে অভ্যাস করে ; আমার পুত্র ভোজনকালে যখন খাদ্যদ্রব্যের নিন্দ করিবে, তখন তুমি তাহার সম্মুখে দাড়াইয়া, আমি যে ভাবে বলিতেছি, ঠিক সেই ভাবে ইহা পাঠ করিবে।” অনন্তর বোধিসত্ত্ব শ্রেষ্ঠ দুহিতাকে সেই মন্ত্র শিক্ষা দিয়া কয়েক দিন পরে বারাণসীতে প্ৰতিগমন করিলেন। কটাহক বহু উপহার লইয়া কিয়দার তাহার অনুগমন করিয়াছিল এবং তঁহাকে সে সমস্ত দান করিয়া ও প্ৰণাম করিয়া ফিরিয়া আসিয়াছিল । ৰোধিসত্ত্ব প্ৰস্থান করিলে কটাহকের দম্ভ আরও বাড়িয়া উঠিল । একদিন শ্রেষ্ঠ দুহিতা স্বামীর জন্য উৎকৃষ্ট ভোজ্য প্ৰস্তত করাইয়া স্বহস্তে চমস দ্বারা পরিবেষণা করিতেছিলেন । কিন্তু কটাহক সেই ভোজ্যেরও নিন্দ আরম্ভ করিল। তখন শ্রেষ্ঠ কন্যা বোধিসত্ত্বের উপদেশ স্মরণ করিয়া এই গাথা পাঠ করিলেন :- পরবাসীর বড়াই বেশী, যা খুলী তাই কয়, আসবে। আবার মনিব যখন, দেখব কিবা হয়। खॉब्रिसूद्वि कङ्क cङभद्म नाशि न८छ, চুপাটী ক’রে থাবার খেয়ে যাওগো নিজ কাজে।।*

  • বোধিসত্ত্ব সম্ভবতঃ এই গাথা সংস্কৃতভাষায় বলিয়াছিলেন এবং শ্রেষ্ঠিকন্যা অর্থনা বুৰিয়া VIS আবৃত্তি । করিতে শিখিয়াছিলেন। তিনি অর্থ বুঝিতে পারেন নাই, অথচ কটাহক বুঝিয়াছিল, এরূপ না হইলে আখ্যায়িকাটী নিতান্ত অসঙ্গত হইয়া পড়ে।