পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/৩১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RVow প্ৰথম নিপাঠ iqAqSqqSSqS qqqS SqS qqq LqSL qSLS qqq Mq S LqS LqL S LLeLe SLq MLS S Lq MSSL S LLS LLL LLLLLLLLS LL LLLLLS MLMSLMLeLMLq LSLMLMMeLSeLMLMe LLM L ML MLSe LLeLM LSeLMLSLeLMLL LLLLL SeLMLS MLLS LqiS SSeMeLq LMLSeLe LAeLSeLSLSMSLMeMSeeLeLMLMeqLSLLLSMLMeLeSLMeLMLMe ফল পাওয়া যাইবে না। অতঃপর তিনি কৰ্ণে দংশন করিলেন, কিন্তু দেখিলেন উহা শূৰ্পের ন্যায় নীরস ; উদরে দংশন করিলেন, উহা যেন একটা ধানের গোলা ; পায়ে দংশন করিলেন, উহা যেন উদুখল ; লাঙ্গুলে দংশন করিলেন, উহা যেন মুষল। এইরূপে কোথাও কিছু খাইবার সুবিধা না পাইয়া অবশেষে তিনি মলদ্বারে দংশন করিলেন ; এবার তঁহার বোধ হইল যেন সুমিষ্ট পিষ্টক আহার করিতেছেন। তখন তিনি ভাবিলেন, “এতক্ষণ পরে আমি ইহার শরীরে সুমধুর খাদ্য পাইবার স্থান লাভ করিলাম।” তদবধি তিনি খাইতে খাইতে হস্তীর কুক্ষির ভিতর প্রবেশ করিলেন ; সেখানে বৃক্ক খাইলেন, হৃৎপিণ্ড খাইলেন, পিপাসা পাইলে রক্তপান করিলেন এবং শয়নকালে উদর বিস্তৃত করিয়া শয়ন করিয়া রহিলেন । তিনি ভাবিলেন, “এই হস্তীর দেহের অভ্যন্তরে বাস করা কি সুখকর ! অতএব ইহাই আমার গৃহ ; আহারের ইচ্ছা হইলেও এখানে বসিয়াই প্ৰভুত মাংস পাইব । অতএব ইহা ছাড়িয়া অন্যত্ৰ যাইবার প্রয়োজন কি ?” এই সঙ্কল্প করিয়া তিনি হস্তিকুক্ষিতেই বাস করিতে ও মাংস খাইতে লাগিলেন । এইরূপে কিয়ৎকাল অতিবাহিত হইলে গ্রীষ্ম দেখা দিল ; নিদাঘবাতে ও সুৰ্য্যরশ্মিতে মৃত হস্তীর চৰ্ম্ম শুষ্ক ও আকুঞ্চিত হইল ; বোধিসত্ত্বের প্রবেশদ্বার রুদ্ধ হইয়া গেল ; কুক্ষিবিবর অন্ধকারপূর্ণ হইল ; বোধিসত্ত্ব যেন ইহলোকের ও পরলোকের সন্ধিস্থানে বাস করিতে লাগিলেন। ক্ৰমে চৰ্ম্মের পর মাংস ও শুষ্ক হইল, রক্ত নিঃশেষ হইল ; বাহির হইবার পথ DD KDDSBBBD DBBDBDD DBD DBBBBS SDBD KK KDDBD DBDD MBD S S OBD ধাবিত হইলেন, কিন্তু তাহাতে র্তাহার শরীরই আহত হইতে লাগিল, নিৰ্গমের পথ পাওয়া গেল না। হণ্ডীতে যেমন পিষ্টকাপিণ্ড সিদ্ধ হইতে থাকে, বোধিসত্ত্বও সেইরূপ হস্তিকুক্ষিতে সিদ্ধ হইতে লাগিলেন । সৌভাগ্যক্রমে কয়েক দিন পরে মহামেঘ দেখা দিলও প্রচুর বর্ষণ হইল। তাহাতে হস্তীর মৃতদেহ ভিজিয়া পুৰ্ব্ববৎ ফুলিয়া উঠিল, হস্তীর মলদ্বারও খুলিয়া গেল এবং তাহার ভিতর দিয়া নক্ষত্রের ন্যায় আলোক দেখা দিল । বোধিসত্ত্ব সেই ছিদ্ৰ দেখিতে পাইয়া বলিলেন, “এতদিনে আমার প্রাণরক্ষা হইল।” তিনি হস্তীর মস্তকের দিকে হটিয়া গিয়া এক লম্ফে নিজের মস্তকদ্বারা মলদ্বার ভেদ করিয়া বাহিরে আসিয়া পড়িলেন ; কিন্তু আসিবার সময় রন্ধ পথে তাহার শরীরের লোম উৎপাটিত হইয়া গেল ।

  • বোধিসত্ত্ব হস্তিকুক্ষি হইতে মুক্তি লাভ করিয়া প্ৰথমে মুহুৰ্ত্তকাল ছুটলেন, পরে থামিলেন, এবং শেষে উপবেশন করিয়া নিজের তালিস্কন্ধাতুল্য মসৃণ শরীর অবলোকনপূর্বক ভাবিলেন, *হায়, আমার এই দুর্দশা অন্যাকৃত নহে ; লোভের জন্যই আমি এত কষ্ট পাইলাম। এখন হইতে আর লোভের বশবৰ্ত্তী হইব না ; হস্তি শরীরে ও প্ৰবেশ করিব না ।” অনন্তর তিনি

উদবিগ্নচিত্তে এই গাথা পাঠ করিলেন :- হস্তীর কুক্ষিতে পশি পাইয়াছি শিক্ষা বেশ ; লোভবশে আর কভু পাব না। ক হেন ক্লেশ।। এই প্ৰতিজ্ঞা করিয়া বোধিসত্ত্ব সে স্থান হইতে পলায়ন করিলেন ; অতঃপর তিনি আর কখনও সেই মৃতহস্তীর বা অন্য কোন মৃত হস্তীর দিকে দৃকপাত ও করিতেন না, লোভের ও বশবৰ্ত্তী হইতেন না । t [ কথাস্তে শাস্ত বলিলেন, “ভিক্ষুগণ, হৃদয়ে কখনও কুপ্রবৃত্তি পোষণ করিও না ; যখনই চিত্তবিকার হইবে তপনই। উহা দমন করিবে।” অনন্তর তিনি সত্য চতুষ্টয় ব্যাখ্যা করিলেন ; তাহ শুনিয়া সেই পঞ্চশত ভিক্ষু অহাৰে BBBD BBB KDS BBtt DDg SDBD BDLKBSBDBDBD BBDDD BDD S SBDD DDDD DDBBB S সমবধান-তখন আমি ছিলাম। সেই শৃগাল । ]