পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪ —চুল্লিকশ্রেষ্ঠ-জাতক। " S LAAAAALMLASLLA AALSLAqALLL AA AAALLLLSeMALALT LAL AMqL STSLALSLALALAL AAASLLLLLAALALALLSASLAL TALALTLTLA LLLA AAAS AAAASeAeS AAAASLLLLS LALS LSLSeL LS S SLLSL MSLLL TqL SALS TLS MSSL S TLSSTLATT S ALMLS S S ATLSS S qSq SS LS TALLLS SASALSeSALeALS S S SLS L eTTS S T LLTLSLSLeSLLLLS eASLSS SLLLLLSAALL TALALSL LLLLLSAMAeLeLLLLLLS SLLLLLASSLAqS S LMSq S LLLLS উৎসর্গ করিবার নিমিত্ত দক্ষিণােজল * আনয়ন করিলেন, কিন্তু শাস্ত হাত দিয়া ভিক্ষাপত্রের মুখ বন্ধ করিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “বিহারের সমস্ত ভিক্ষুই আসিয়াছে কি ?” মহাপন্থাক উত্তর দিলেন, “সকলেই আসিয়াছেন ; YLLLLSSDBu DDD S KB BDBBDBBSDBDB BD DDD S BBDBD SgDBBDD BDBD BB DDD S SBD DDS BBB BDDDDBD S DDSBD DBDBDBD DgDBD DS BDBDDBD BDD BDBDBBD DBS EDS সেখানে কতজন ভিক্ষু আছেন।” এদিকে চুল্লপন্থক ধ্যানবলেই বুঝিতে পারিলেন যে মহাপন্থক বলিয়াছেন বিহারে কোন ভিক্ষু নাই। এই কথা যে সত্য নহে এবং বিহারে যে তখনও ভিক্ষু আছেন, ইহা দেখাইবার জন্য তিনি প্রভাব বলে সমস্ত আম্রকানন ভিক্ষুপূর্ণ করিয়া ফেলিলেন ; তাহারা কেহ চীবর সীবন করিতেছেন, কেহ বস্ত্র রঞ্জিত করিতেছেন, কেত বা ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰ আবৃত্তি করিতেছেন। এইরূপে সহস্র ভিক্ষুর আবির্ভাব হইল,—তাহারা এক এক জন যেন এক এক কাজে ব্যন্ত এবং প্ৰত্যেকের আকার অপর সকলের আকার হইতে ভিন্ন । বিহারে এত ভিক্ষ দেপিয়া জীবকের ভূত্য সিরিয়া গিয়া বলিল, “সমস্ত উদ্যান ভিক্ষু পূর্ণ।” প্রকৃতপক্ষে কিন্তু একাকী পন্থীক চুল্ল সহস্ৰ বিগ্ৰহ ধরি ছিল সেই আম্রবণে আহবান প্ৰতীক্ষা করি । শাস্তা, ঐ ভূত্যকে বলিলেন, “তুমি আবার যাও ; বল গিয়া যাহার নাম চুল্লপন্থক, শাস্তা তাহাকে লইয়া যাইতে বলিয়াছেন।” ভৃত্যু আম্রকাননে গিয়া এই কথা বলিল ; আমনি সহস্ৰ মুখ হইতে “আমি চুল্লপন্থক, ‘আমি চুল্লাপস্তক’ এই বাক্য নির্গত হইল। তখন সে পুনরায় জীবকের গৃহে গিয়া বলিল, “ভগবন, তাহারা সকলেই বলিলেন “আমি চুল্লপন্থক।” শান্ত বলিলেন, “আচ্ছা, বাপু, তুমি আরও একবার যাও এবং সর্বপ্রথম যে বলিবে ‘আমি চুল্লপন্থক” তাহার হাত ধরিয়া ফেল। তাহা করিলেই অন্য সকলের অন্তৰ্দ্ধান হইবে।” ভৃত্য আদেশ মত কাৰ্য্য করিল এবং তৎক্ষণাৎ সেই মায়া-ভিক্ষুগণ অন্তহিত হইল। স্থবির : চুল্লপন্থক তাহার সহিত জীবকের অ্যালয়ে উপনীত হইলেন । ভোজন শেষ হইলে শাস্তা বলিলেন, “জীবক, তুমি চুল্লপন্থকের হস্ত হইতে ভিক্ষাপাত্ৰ গ্ৰহণ করা; ইনিই অদ্য তোমার এই ভোজের অনুমোদন করিবেন।” $ জীবক তাহাঁই করিলেন ; আমনি চুল্লপন্থক সিংহনাদে সমস্ত ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰ আবৃত্তি করিতে করিতে অনুমোদনে প্ৰবৃত্ত হইলেন। ইহার পর শাস্ত আসন ত্যাগ করিয়া সজঘসহ বিহারে প্রতিগমন করিলেন, ভিক্ষুদিগের কাহার কি কৰ্ত্তব্য তাহা নির্দেশপূর্বক গন্ধকুটীরের | দ্বারে দণ্ডায়মান হইয়া বুদ্ধোচিত গাম্ভীৰ্য্যের সহিত ধৰ্ম্মব্যাখ্যা করিলেন, কাহার কি কৰ্ম্মস্থান তাহ স্থির করিয়া দিলেন এবং অবশেষে গন্ধকুটীরে প্রবেশপূর্বক দক্ষিণ পার্শ্বে ভর দিয়া সিংহের ন্যায় শয়ন করিলেন। সন্ধ্যার সময় ভিক্ষুগণ চতুর্দিক হইতে ধৰ্ম্ম-সভায় সমবেত হইয়া শাস্তার গুণকীৰ্ত্তন আরম্ভ করিলেন—আসনস্থ ব্যক্তির চতুর্দিকে রক্তকম্বলশাণী৷৷ ৭া প্ৰলম্বিত করিলে তাহার যেমন শোভা বদ্ধিত হয়, ভিক্ষুদিগের গুণগানে শাস্তার মহিমাও যেন সেইরূপ উজ্জ্বলতর হইয়া উঠিল। তাহারা বলিতে লাগিলেন, “দেখ, মহাপন্থীক চুল্লপন্থকের প্ৰবৃত্তি বুঝিতে পারেন নাই ; চুল্লপন্থাক চারিমাসে একটীমাত্র গাথা অভ্যাস করিতে পারেন নাই দেখিয়া তিনি সিদ্ধান্ত করিয়াছিলেন ইহার বুদ্ধি অতি স্কুল। সেই জন্য তিনি ইহাকে বিহার হইতে দূর করিবার বুঢ়বস্থা করিয়াছিলেন। কিন্তু সম্যকসম্বুদ্ধের অলৌকিক ধৰ্ম্মজ্ঞানপ্রভাবে এই জড়মতি ব্যক্তি এক দিনে-- আহারের আয়োজনে যতটুকু সময় লাগে তাঁহারই মধ্যে-চতুৰ্ব্বিধ প্ৰতিসস্তিদাসহ $ অৰ্হত্ত্ব লাভ করিলেন ! এখন তিনি সর্বশাস্ত্র-পারদর্শী। অহাে ! বুদ্ধের কি মহিয়সী শক্তি!” - - - - -- - - - - - — =ം

  • দাতা মন্ত্রপাঠ্যপুর্বক ভৃঙ্গার হইতে জল ঢালিয়া দাতব্য বস্তু উৎসর্গ করেন। ইহাকে দক্ষিণাজল বলে । S S BDDBDBDB D BBDBDD DBDDB BDBB DBE S DDBDBDBD D BBBBB DBBD DDD S জীবক ইহাতে সুনিপুণ ছিলেন বলিয়া “কৌমারভৃত্য” উপাধি পাইয়াছিলেন।
  • পালি “থের’ ( স্ত্রীং “থেরী” ) । স্থবির ত্ৰিবিধ-জাতিস্থবির অর্থাৎ যাহারা বাৰ্দ্ধক্যহেতু স্থবিরাপদবাচ্য ; ধৰ্ম্মস্থবির অর্থাৎ যাহারা ধৰ্ম্মজ্ঞানে উন্নত ; সন্মতিস্থবির অর্থাৎ র্যাহারা উপসম্পদ লাভের দশ বৎসর পরে "স্থবির’ আখ্যা পাইয়া সম্মানিত হইয়াছেন। চুল্লপন্থক ধৰ্ম্মস্থবির হইয়াছেন বুঝিতে হইবে।

$ অনুমোদন করা, অর্থাৎ “এই ভোজ অতি উত্তম হইয়াছে’ এবংবিধ বাক্যদ্বারা দাতার নিকট কৃতজ্ঞতা প্ৰকাশ করা এবং দাতাকে আশীৰ্ব্বাদ করা । শাr | গন্ধকুটীর-বিহারের যে কক্ষে বুদ্ধদেব স্বয়ং ধ্যানাদি করিতেন, তাহাকে গন্ধকুটীর বলা যাইত। সাধারণতঃ এই শব্দটী জেতবনস্থ মহাবিহারের বুদ্ধকক্ষ সম্বন্ধেই প্ৰযুক্ত হইত।

  • া শাণী শণসূত্রনিৰ্ম্মিত বস্ত্ৰ, পর্দা । ‘ছানি’ শব্দটী ইহারই অপভ্ৰংশ কি ? $ বিশ্লেষপূর্বক বিচারক্ষমতা । ইহা চতুৰ্ব্বিধ—অর্থপ্রতিসস্তিদা, ধৰ্ম্মপ্রতিসস্তিদা, নিরুক্তিপ্রতিসস্তিদা ও প্রতিভানপ্রতিসস্তিদা, অর্থাৎ শব্দের অর্থজ্ঞান, শাস্ত্রবাক্যজ্ঞান, শব্দের উৎপত্তিজ্ঞান এবং ধ্রুবজ্ঞান । এই চারি প্রকার জ্ঞান না জন্মিলে অৰ্হত্বপ্ৰাপ্তি ঘটে না । -

VO