পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Vo এক নিপীঠ । SL LeAeS SASA AS S ASLSS LSLS SLMSSSLSLLLLS LLqM SS LLLLLSSLq S SLASLL S LLq LqL S LSLMS LSLS S L LLLS S LS LLS SLLM SLMM S LL SLLS LLS LLS SLLLL SSaLS qL SAqqS qL S SLLLSSS LS SLSMAMAMLSSSMLMLSL qALSLALeSLeLLMLM L LLLLLLLLSLMLMLMLMLLqLqqeeLLqALLLLLLLS ভদ্রিক যখন রাজা ছিলেন, তখন প্রাসাদে বাস করিয়াও তাঁহাকে সর্বদা সশঙ্ক থাকিতে হইত ; তাহার DDD DBBD DB DBB BDD KDBBDB DBDBS DB BDBDBD BDBBDBD DBDBDBD DBD DBBD S কিন্তু এখন অৰ্হত্ত্ব লাভ করিয়া তিনি অরণ্যে, কান্তারে যেখানে ইচ্ছা নিঃশঙ্কভাবে বিচরণ করেন। একদা এই অবস্থান্বয়ের তুলনা করিয়া তিনি “আহে। কি সুখ! অহো কি সুখ !” বারংবার উচ্চৈঃস্বরে এই কথা বলিতে লাগিলেন। ইহা শুনিয়া ভিক্ষুগণ শাস্তার নিকট গিয়া বলিলেন, “ভদ্রিক যে অপাের আনন্দ লাভ করিয়াছেন, তাহা এখন প্ৰকাশ করিতেছেন।” শাস্ত বলিলেন, “ইনি অতীত জীবনেও এইরূপ আনন্দ লাভ করিয়াছিলেন।” অনন্তর তিনি সেই অতীত বৃত্তান্ত বলিতে আরম্ভ করিলেন । ] , পুরাকালে বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের সময় বোধিসত্ত্ব কোন উদীচ্য ব্ৰাহ্মণকুলে জন্মগ্রহণ করেন। কাম দুঃখকর এবং নৈশ্রুম্য সুখকর, ইহা বিবেচনা করিয়া তিনি কামপরিহারপূর্বক হিমালয়ে গমন করিলেন এবং প্ৰব্ৰজ্য অবলম্বন করিয়া ধ্যানাদি অষ্টসমাপত্তির * অধিকারী হইলেন । পঞ্চ শত তপস্বী তাহার শিষ্য হইলেন । একবার বর্ষাকালে বোধিসত্ত্ব শিষ্যগণ-পরিবৃত হইয়া হিমালয় হইতে অবতরণ করিলেন এবং নগরে ও জনপদে ভিক্ষাচর্য্যা করিতে করিতে বারাণসীতে উপনীত হইলেন। সেখানে তিনি রাজোদ্যানে আতিথ্য গ্ৰহণ করিয়া বর্ষার চারিমাস অতিবাহিত করিলেন । অনন্তর তিনি বিদায় গ্ৰহণ করিবার জন্য রাজসকাশে উপস্থিত হইলে রাজা বলিলেন, “আপনি বৃদ্ধ হইয়াছেন; এখন হিমালয়ে ফিরিয়া যাইবেন কেন ? শিষ্যদিগকে আশ্রমে পাঠাইয়া দিন এবং এখন হইতে এই খানেই অবস্থিতি করুন।” রাজার অনুরোধে বোধিসত্ত্ব জ্যেষ্ঠ শিষ্যকে বলিলেন, “তোমার উপর এই পঞ্চশত শিষ্যের রক্ষণাবেক্ষণের ভার অর্পণ করিলাম। তুমি ইহাদিগকে লইয়া হিমালয়ে যাও ; আমি এখন এখানেই অবস্থিতি করি।” বোধিসত্ত্বের জ্যেষ্ঠ শিষ্য পূর্বে রাজা ছিলেন, পরে রাজ্যত্যাগ পূর্বক প্ৰব্ৰজ্যা অবলম্বন করিয়াছিলেন এবং ধ্যান-ধারণার বলে অষ্টাসমাপত্তির অধিকারী হইয়াছিলেন । তপস্বৰীদিগের সহিত হিমালয়ে বাস করিতে করিতে এক দিন আচাৰ্য্যকে দেখিবার নিমিত্ত তাহার মন বড় ব্যাকুল হইয়া উঠিল। তিনি তপস্বীদিগকে বলিলেন, “তোমরা এইখানে সন্তুষ্টচিত্তে বাস কর ; আমি একবার আচাৰ্য্যের চরণ বন্দনা করিয়া আসি।” অনন্তর তিনি বারাণসীতে গিয়া প্ৰণিপাতাদি দ্বারা আচাৰ্য্যের অৰ্চনা করিলেন এবং তঁহার পাশ্বে একটা মাদুর পাড়িয়া উহা.ে শয়ন করিলেন । এ দিকে ঠিক ঐ সময়ে উক্ত তপস্বীর সহিত সাক্ষাৎ করিবার নিমিত্ত রাজা সেখানে উপনীত হইলেন এবং প্ৰণিপাতপূর্বক এক পাশ্বের্ণ উপবেশন করিলেন। কিন্তু রাজাকে উপস্থিত দেখিয়াও তপস্বী শয্যা হইতে উঠিলেন না, শয়ান থাকিয়া নিতান্ত আবেগের সহিত “আহো কি সুখ । অহো কি সুখ৷ ” এই কথা বলিতে লাগিলেন। রাজা মনে করিলেন, তপস্বী বোধ হয় তঁাহাকে অবজ্ঞা করিতেছেন। তিনি একটু বিরক্ত হইয়া বোধিসত্ত্বকে বলিলেন, “প্ৰভু, এই তপস্বী বোধ হয় আকণ্ঠ আহার করিয়াছেন ; নচেৎ এ ভাবে শুইয়া থাকিয়া ‘অহো কি সুখ । অহো কি সুখ৷ ” এরূপ চীৎকার করিবার কারণ কি ?” বোধিসত্ত্ব বলিলেন, “মহারাজ, এই তপস্বী পূর্বে আপনারই ন্যায় রাজপদে আসীন ছিলেন। কিন্তু ইনি এখন যে সুখের আস্বাদ পাইয়াছেন, রাজ্য-শ্ৰী-সম্পন্ন এবং প্রহরি-পরিরক্ষিত হইয়াও SD DDDB BDBS DB DDBDBBB DDDDBBBDS SS DDBDD DBDBBB BBB S DBBD DDS জ্ঞান ; (৭) অকিঞ্চস্ত অর্থাৎ শূন্যত্বের উপলব্ধি (৮) নৈব-সংজ্ঞা-না-সংজ্ঞা ভাব অর্থাৎ যে অবস্থায় সংজ্ঞাও নাই, অসংজ্ঞাও নাই, এবং চিত্ত সর্বদা সমাহিত থাকে।