खाणींन यांनी è R মেয়ে পুরুষের চরিত্রের বিশেষ দোষ দিয়েছিল। ইতি মধ্যে বারোটা বেজে গেল তখনও প্রোসেসন এলো না। আমরা তখন লাঞ্চ খেলাম, জাপানি লাঞ্চল আমাদের উদারস্থ হলো না। তার কারণ আগেই বলেছি, সে জন্য আমাদের জন্য। ওরা sandwich দিলে। মিঃ একাবুচি ও সেই ইংরেজীটী রীতিমত জাপানি লাঞ্চ খেলে। আমার স্বামী। ওদের অল্প কিছু খেলেন। ওরা• খাদ্যের সঙ্গে জাপানি সুরা “সাকি”ও করলে। সাকিটা এদেশের মেয়ে পুরুষ উভয়েই পান করে। ২ মিঃ একাবুচিই বেশী সাকি খেলেন। ইংরেজীটা বল্পে সাকি এক বোতলের বেশী খেলেও তাক নেশা হয় না। কিন্তু মিঃ একাবুচি বল্লেন, এক বোতল খেলে তেঁাব বেশ নেশা হয়। খাওয়া সমাপ্ত করে আমরা সামনের ঘরে যেতেই প্রোসেসন যাচ্ছে দেখলাম। প্রথমে অনেকগুলো লোক অনেক রকমের কাপড় ও মুখোস পরে গেল। তার পর ঘোড় দৌড় হ’ল। লোকগুলো কেউ ঘোড়ায় কেউ রিকশতে গেল। তারা নানা রকমের মুখোসা ও কাপড় পরেছিল। ‘ঘোড়-দৌড়টা হলো কিন্তু রাস্তাতেই । রাস্তার খানিকটা খানিকটা এক সঙ্গে নিয়ে দুদিকে দুটো লোক দুটো নিশান নিয়ে দাঁড়াল এবং রাস্তার দুধার লম্বা দড়ি দিয়ে বন্ধ করে দিল, যাতে লোক বাড়ীর ভিতর থেকে রাস্তায় না। আসে। তার পর ৫৭টা ঘোড়া চড়ে ৫৭টি লোক একটার পর আর একটা দৌড়ল । ঘোড়ার উপর ওদের পুরাণ থক্করগঞ্জ জিন। রেকবিগুলো বড় মজার দেখতে । ঘোড়া যখন ছুটিয়ে দেয় তখন লোকটা একটা পা শূন্যে তুলে দেয় অন্যটা রেকবে থাকে ; কোিঞ্জ কোন লোক আবার দুটাে পা উপরে তুলে দিয়ে খুব জোরে চিৎকার করে। সেই চিৎকারের শব্দে ঘোড়াটা উৰ্দ্ধশ্বাসে, দৌড়ায়। একটা লোক আবায় ঐ অবস্থায় থেকে একটা কাগজ তাকে দিলে সেই কাগজে ঘোড়ার কথাটা জাপানি ভাষায় লেখে। এই রকম তারা নানা কেরামত দেখালে।
