পাতা:জাপানে বঙ্গনারী - সরোজ-নলিনী দত্ত.pdf/১৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাপানৈ বঙ্গনারা 8 তঁর ওভারকেটটা পায়ের উপরে দিয়ে খুব ঘুঘুতে লাগলেন। আমার ছেলের আয় ধৈৰ্য্য রইল না ; অবশেষে অন্য ঘর থেকে একটা পিং পংএর খেলা এনে সে খেলা জুড়ে দিলে। আমরা সকলেই এক একবার যোগ দিলাম। মিঃ একাবুচিরও ঘুম ভাঙ্গলো ; ငှါဒွါး প্রোসেসন আর এলো না। তখন প্ৰায় তিনটা ; সে জন্য স্থির হলো যে আমরা মন্দিরে গিয়ে ঐ ব্যাপারটা দেখব । মন্দির থেকেই প্রোসেসান বেরুবার কথা। বৃষ্টি হয়ে রাস্তায় অত্যন্ত কাদা ছিল সে জন্য আমার আর হেঁটে যেতে ইচ্ছা ছিল না ; কিন্তু এতদূর এসে God-boxগুলো না দেখে ফেরা ঠিক হবে না ভেবে গেলাম । মন্দিরে গিয়ে দেখা গেল, God-box সেখানে নাই। তখন মন্দির ছাড়িয়ে যেখানে God-box আছে সেখানে গেলাম। কিন্তু আবার বৃষ্টি এলো। তবু কোন প্রকারে সেখানে যাওয়া হলো। এত কষ্ট্রের পর সেখানে গিয়ে দেখি বৃষ্টির জন্য সে গুলি ঢেকে দিয়েছে। তিনটী God-box ছিল ; প্রথমটা একেবাবে DD DDS BB uBDD DBBS BBBDBD uBD DDB DD DDBD BBB দেখা গেল। God-boxগুলো দেখবার মত জিনিষ বটে । কাঠের তৈরি সোণালী রঙের বাক্স-তাতে নানা রকমের মূৰ্ত্তি আছে। উপরে একটা বড় পাখি আছে। সমস্তটা সোণার বলে মনে হয়। বাক্সের দুধারে দুটো বঁাশ লাগান আছে সে গুলোর দ্বারা তুলে লোকে কঁধে করে God-box ঘূক্লিয়ে নিয়ে বেড়ায়। আমাদের রথ যেমন এদের God-box যেন অনেকটা সেই ধরণের। বাক্সগুলো বইতে ৪০-৫০ জন লোকের দরকার হয়। মন্দির থেকে লোক গুলো খুব সাকি খেতে পায়। তার পর তারা খুব উৎফুল্প হয়ে এই God-boxটা বঁটাধে নিয়ে খুব “হয়ত” “হয়ত,” শব্দ করে লাফিয়ে বেড়ায়। এদের এ জন্য আর মজুরি দিতে হয় না। এটা এখানে একটা দেখবার জিনিস বটে। নিকটেই ইলেকট্রিক ট্রেনের ক্টোির্সন