পাতা:জাপানে বঙ্গনারী - সরোজ-নলিনী দত্ত.pdf/১৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দৈবহেসু, মন্দির এবারে ‘দৈবাৎসু” মন্দির দেখতে যাওয়া গেল। ‘দৈবসু” মানে ‘बद्ध वृक्ष'। 4शॉन फ़ूक्ष्ड टिकि क्निड श्न। ਅਫ਼ शुंङ মন্দির দেখেছি তার মধ্যে এটাই সব চেয়ে বড় ও সুন্দর। যদিও ধরণটা অন্য মন্দিরের মতই, তধু খুব প্ৰকাণ্ড বলে এর একটা বিশেষত্ব আছে। মন্দিরের ফটকে ঢুকে একটু সোজা গিয়েই সিড়ি আছে। তাতে উঠলে একটা প্ৰকাণ্ড ঘর দেখা যায়-সেখানেই বুদ্ধের একটা প্ৰকাণ্ড কাল পাথরের মূৰ্ত্তি আছে। মুক্তিটা দৈর্ঘ্যে ৫০২ ফিট এবং কেবল তার হাতের চোেটাটাই ৫৬ ফিট । এমন প্ৰকাণ্ড বড় মূৰ্ত্তি আমি কখনও দেখি নি। ঘরের মধ্যে থাকায় সেটাকে যেন ছোটাে দেখায়। বুদ্ধ-মূৰ্ত্তির দুধারে বােধিসত্বের দুটা সোণালী রঙ্গের মূৰ্ত্তি আছে। বুদ্ধের মূৰ্ত্তিটা একটা প্রকাণ্ড পাথরের পদ্মের উপরে স্থিত। এ মূৰ্ত্তিটা দেখলে মনে সত্যি একটা গৰ্ব্ব হয়। আমাদের দেশের এক জন মহাপুরুষ তার নিজের দেশ থেকে কত দূরে এসে সম্মানিত হয়েছেন, এটা কি আমাদের পক্ষে কম গৰ্বের কথা ? কিন্তু মনে লজ্জাও হয় যে আমাদের নিজের জিনিষের মৰ্য্যাদা আমরা বুঝলাম না, অপরে তঁর ধৰ্ম্ম বুঝে তাকে আদর ও সন্মান করলে। জাপানের লোক সত্যই তারই যোগ্য সম্মান দেখিয়েছে। এদের উপর এজন্যে একটা ভক্তির ভাব উদয় হয়। মন্দিরের এক জন লোক নাম লেখবার জন্য আমাদের হাতে একটা বই দিলে। নাম লিখে পয়সা দিতে হলো, কিন্তু তার পরিবর্তে একটা কাগজে বুদ্ধের এই সুন্দর মুক্তির একটা ছবি দিলে। শুনা গেল এই মূৰ্ত্তিটা এক জন জাপানি সম্রাট ‘তিৈর করেছিলেন। এরা বলে, তিনি দেবতাদের সাহায্যের দ্বারা এ,