পাতা:জাপানে বঙ্গনারী - সরোজ-নলিনী দত্ত.pdf/১৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

እዔ % छश्रांcन्म शैक्षांशैी নিপন্ন ইউসেন কেইসাদের জিজ্ঞাসা করতেই দু’জন জাপানি হাসাত, লাগল এবং জিজ্ঞাসা করলে আমরা কবে এবং কোথায় যেতে চাই । আমরা জানালাম, যত শীঘ্ৰ সম্ভব। আমেরিকা হয়ে হোক বা সোজা সুয়েজ হয়েই তোক ইংলেণ্ডে যেতে চাই। লোকটা অন্য একটা ভদ্রলোকের সঙ্গে অনেকক্ষণ আলাপ করে, শেষে বল্পে ‘কামো মারু” জাম্বুজে ওরা বোধ হয় জায়গা দিতে পারবে। তবে এখনো ঠিক বলতে পারে না । জাহাজ কবে ছাড়বে জিজ্ঞাসা করা গেল। তারা বল্লে, ২০শে জুন । জানা গেল। জাহাজে তা’রা তিনটে ‘বাৰ্থ” দিতে পারবে না। দুটো “বাৰ্থ’ এবং একটা সোঁফাওয়াল ক্যাবিন পাওয়া যাবে। এই সব শুনে তা আমাদের বিশ্বাসই হচ্ছিল না। তখন তখন প্যাসেজ বাবদ এক হাজার আট শত ইয়েন তাদের কাছে দাখিল করা গেল। প্যাসেজ । বুক হয়ে গেল। পাসপোর্টে আমেরিকা হয়ে যাবার কথা লেখা ছিল ; সুতরাং ত্যাব একটু পরিবর্তন দরকার। পাস পোর্টের এই পরিবর্তন হলেই, ওরা টিকেট দেবে বল্পে । সঁচা গেল ; প্যাসেজের জন্য বড়ই ভাবনা ছিল। মনটা খুব খৃসী হ’ল । আমরা ছ’টার সময় টোকিয়োতে ফিরলাম। সবাই বলতে লাগল, নিপন ইউসেন কোম্পানির জাহাজগুলো খুব ভাল, আমরা বেশ আরামে যাব । ১৮ই জুন আজ সকালে আমার স্বামী মিঃ সোয়েজিমার আফিসে। তঁর সঙ্গে সব জায়গা দেখবার বন্দোবস্ত করতে গেলেন। সাডে বারোটায় ব্রিটিশ এমব্যাসেডারের বাড়িতে লাঞ্চের নিমন্ত্রণ আছে। তাই তিনি ফিরলে দু’টাে রিকৃশ করে আমরা বেরুলাম। ব্রিটিশ রাজদূতের নাম সার চালর্স ইলিয়ট । তঁর আফিসের সামনেই একজন ইংরেজের সঙ্গে দেখা হ’ল ।