सांश्रम बननांौ বেড়াতে যাবেন । এদেশে অনেক ব্যাপারেই এই রকম সোসাইটি বা সমিতি আছে। এমন কি রিকসাওয়ালাদের সোসাইট ও ক্লাব আছে। কিছু ফুল সঙ্গে এনেছিলাম, মিসেস সুকামোটোকে তা উপহার দিলাম। তার পরে অনেকক্ষণ তঁর সঙ্গে গল্প করা গেল। একটু পরে তঁরা ভাইঝি ও ভাইঝির স্বামী এলেন। এদের খুব সম্প্রতি বিবাহ হয়েছে। স্বামীর নাম মিঃ কুদো, ইনি দশ বৎসর আমেরিকায় বাস করে দন্তচিকিৎসক হয়ে ফিরেছেন। আমেরিকাতেই তিনি চিকিৎসা ব্যবসা করেন ; শীঘ্রই স্ত্রীকে নিয়ে আমেরিকায় যাবেন। তার পরে আমরা আব্দুল আলীদের বাড়ি গেলাম। মিসেস আব্দুল আলী ভয়ানক পরদানদিন । আমার স্বামীর সম্মুখে তিনি বার হলেন না। আমার স্বামী মিঃ আব্দল আলীর সঙ্গে ডাইনিং রুমে লাঞ্চ খেতে লাগলেন, এবং আমি ও মিসেস আব্দুল আলী ড্রয়িং রুমে লাঞ্চ খেলাম। লাঞ্চে পোলাও, কালিয়া প্রভৃতি দেশী খাবার ছিল। খাওয়ার পরে ড্রয়িং রুমে বসে মিসেস আব্দুল আলীর সঙ্গে অনেক্ষণ গল্প করা গেল। চারিটার সময় চা খেয়ে আমার স্বামী মিঃ দাস ও ঘোষের সঙ্গে দেখা করতে গেলেন, আমি ও মিসেস আব্দুল আলি তার ভায়ের সঙ্গে দেখা করবার জন্য বার হলাম। মিঃ কঁাগাওয়ার সঙ্গে দেখা করবার প্রয়োজন ছিল, তাই আমার স্বামী তাঁর সঙ্গে দেখা করবার জন্য মিঃ আব্দল আলির মোটর নিয়ে এলেন। আমরা আব্দুল আলির ছােট ভাইকে সঙ্গে নিয়ে কঁাগাওয়াদের বাড়ি BBDS t BBD BDDS SDBBD DDDS S DDDDS D DBBB আদর করে বসালেন। কিন্তু ইনি ইংরেজি জানেন না বলে বিশেষ কথাবাৰ্ত্ত হ’ল না। "একটু পরেই মিঃ কঁগাওয়া এলেন। প্রায় ঘণ্টাখানেক র্তার সঙ্গে গল্প করার পর আমরা আব্দুল আলীদের বাড়িতে এলাম। তখন প্ৰায় সাতটা হয়ে গেছে, সাতটার আগে জাহাজে না গেলে ডিনায় ।
