छात्रोंटुिन यामा কাছে টিকেট ক্লিনলাম। গাড়ি ও পথ প্রদর্শকের (গাইডু) জন্য প্ৰত্যেকের তিন ডলার লাগবে। মিঃ ড্রেসলারও আমাদের সঙ্গে যাবেন। তিনিও একখানা টিকেট কিনলেন। টিকেট কিনে মিঃ ড্রেসলার চলে গেলেন। আমরা সাংহাইয়ের বাগানটী দেখতে বার হলাম। পথের মাঝে একটা পারুশী দোকানে যেতেই তারা খুব আদর অভ্যর্থনা করলেন। পােরশী দোকানদার ও তাঁর স্ত্রী আমাদের সঙ্গে অনেক আলাপ করলেন। শুনলাম। এখানে প্রায় সত্ত্বর ঘর পারুশী পরিবাব আছে এবং তাদের “ক্লাবও আছে । বিকেলে আর বেরুলাম না, ভয়ানক বাদল ছিল। চীনে টাউন কিন্তু আদি দেখা সম্ভব হলো না, অত্যন্ত বৃষ্টি বাদল ছিল-আমার স্বামী কৃকেল কাছে গিয়ে টিকিট ফেলত দিয়ে টাকা নিয়ে এলেন। তিনটার সময় জাহাজ ছাড ল । కె (R- আমাদের জাহাজ এখন ইয়:সিকিয়া, নদী ছেড়ে সমুদ্রে এসে পড়েছে। সাংহাই ও হংকং এ অনেক যাত্রী নোবেল গেছে। আর জায়গার অভাব নেই । আহারের সময় কাপ্তানের টেবিলে আমাদের বসবার জায়গা তোলে। ১৩ই মে আজ সকালে আমরা প্রায় জাপানের কাছে এসে পৌঁচেছি!! খুব ঠাণ্ডা, মেঘ করে আছে, দুধারে পাহাড় দেখা যাচ্ছে। বেলা চারিটার পর জাহাজের সম্মুখে ডেক থেকে প্রথম জাপানের দৃশ্য দেখা গেল। কিছু DB BDDD EBD BDD DBDD BBB DBBiDBDBD DBBSS STS DD ‘সিমানে সাকী” । সেখানে অনেকগুলো নৌকা ও কতকগুলি জাহাজও
