জাপানে ৰঙ্গনারী R ও চা পান করা গেল। তঁর কাছে জানলাম, এখানুে প্ৰায় দেড়শ ঘর ভারতবর্ষীয় লোক আছে। কিন্তু অনেকেরই স্ত্রী এখানে নেই ; ষে কয় ঘর ভদ্রলোকের স্ত্রী আছেন, তাদের মধ্যেও নাকি বিশেষ বনাবন্তি নেই। আবদুল আলিরা এখানে বড়ই এক বোধ করেন, তাই ভারতবর্ষীয় লোক দেখলে তঁদের সঙ্গে আলাপ করতে এদের এত আগ্রহ। যা হোক এদের খুব ভালই লাগল। \ মিসেস আবদুল আলি তাদের সব ঘর আমাদের দেখালেন। তঁরা বেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকেন। মিঃ আবদুল আলি বল্লেন, এখানে স্থারতীয়দের মধ্যে তিন-চার জন বাঙ্গালী ভদ্রলোকও আছেন। আমার चाँगैत्र অনুরোধে আবদুল আলি টেলিফোন করে তঁদের এখানে আসতে অনুরোধ করলেন। কিন্তু তঁদের মধ্যে কেবল একটা ভদ্রলোক এলেন। তঁস নাম সুশীল দাস। ইনি Dawn Company’র আফিসে চাকরি করেন । মিঃ আবদুল আলির রোজা ভঙ্গ করবার সময় হলো, সে জন্য ਬਥ তঁাদের কাছে বিদায় নিয়ে চুলে এলায়ু। মিঃ দাস আমাদের সুঙ্গে করে। ভারতীয় ক্লাবে নিয়ে গেলেন। ক্লাবটী বিশেষ ভাবে পুরুষদের জন্যই, "ৰ সপ্তাহে এক দিন মহিলারাও আসেন। ক্লাবের বাড়ীটী বেশ বড়। ! কয়েক জন ভদ্রলোক ব্যাড মিস্টান ও কয়েকটী ভদ্রলোক ঘরের মধ্যে বিলিয়ার্ড খেলছিলেন। ভারতবর্ষের নানা স্থানের লোক এখানে ছিলেন। {"ঞ্জদের মধ্যে একজন এখান থেকে চলে ৰাষ্ট্ৰজেই উপলক্ষে কয়েকজন আঁকে বিদায়-ভোজ দিচ্ছেন। আমাদেরও এই ভোঙ্গে যোগ দেবার "अन्ध निमज्ञग श्ल। किड अनेि नमड श्giभ न ; अiभांब वाभी निभवन গ্ৰহণ কৰূলেন। তিনি মিঃ দাসের সঙ্গে ডিনার খেয়ে রাত দশটায় দিয়েছিলেন। শুনলাম। সেখানে নিরামিষ ভোজ হয়েছিল, তার উপর গান
