পাতা:জাল মোহান্ত.pdf/৩২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষোড়শ পরিচ্ছেদ |లిక রোগী তৎক্ষণাৎ খাটয়া ত্যাগ করিয়া সন্ন্যাসীর সম্মুখে দণ্ডায়মান হইল। দেখিলাম তাহার দেহ সম্পূর্ণ সুস্থ, তাহার যে কখনও পক্ষাঘাত বা অন্য কোন রোগ হইয়াছিল ; তখন তাহাকে দেখিয়া এরূপ অনুমান করা কাহারও সাধ্য ছিল না । বুদ্ধ সন্ন্যাসী তাহাকে বলিলেন, “কাল আর এক বার তোমার চিকিৎসার আবশ্বক হইবে, তাহার পর তুমি সম্পূর্ণ ভাবে আরোগ্য লাভ করিবে । আশা করি জীবনে আর তোমার পক্ষাঘাত হইবে না ; <६न शृों& !" অনন্তুর বৃদ্ধ সন্ন্যাসী অকুমার দিকে চাহিয়া বলিলেন, “তুমি দ্রব্যগুণের কিছু কিছু পরিচয় পাইলে ; তুমি চীন দেশ হইতে অগসিতেছ, অনেক জগনী ও পণ্ডিতের সহিত তোমার পরিচয় আছে, দ্রব্য গুণের এরূপ প্রভাব আর কখনও দেখিয়াছ কি ?” অকুম বলিলেন, “ন ; যাহা দেখিলাম, তাহা ইন্দ্রজালবং অদ্ভূত। আপনাদের তুলনায় পৃথিবীর লোকের কীটতুল্য। র্যাহার অনুগ্রহে আপনার দ্রব্যগুণের এই অসীম শক্তি লাভ করিয়াছেন, তাহাকে শুক্তি ভরে নমস্কার করি।” বুদ্ধ সন্ন্যাসী বলিলেন, “তিনিই আমাদের এই মঠের প্রতিষ্ঠাতা বেনজুরুদেব, অখিল ব্রহ্মগুপতি বোধিসত্বের তিনি প্রতিনিধি। পৃথিবীর মানবগণকে নিত্য রোগ যন্ত্রণায় ম্ৰিয়মাণ ও শোকে দুঃখে সস্তপ্ত দেখিয়া বেনজুরুদেব দয়া করিয়া জর মৃত্যুর আক্রমণ ব্যর্থ করিবার জন্য অব্যর্থ দ্রব্যগুণের স্বষ্টি করিয়াছেন । যিনি সৰ্ব্ব মূলাধার, যাহার ইচ্ছায় এই। বিশাল বিশ্ব সংসার'মলতেছে, যথাকলে দিব রাত্রি হইতেছে; নিয়তি ",