পাতা:জাল মোহান্ত.pdf/৩৬৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অষ্টাদশ পুরিচ্ছেদ ○3s করিবার জন্তই প্রীর আমাদিগকে সেইখানে লইয়। গিয়াছিল । আমি হতাশ ভাবে এক বার চতুদিক চাহিলাম ; দেখিলাম, শৃঙ্গের পর শৃঙ্গ শুল তুষার রাশিতে মণ্ডিত হইয়। উন্নত মস্তকে দণ্ডায়মান রহিয়াছে ; নবেদিত অরুণের সুলোহিত পশ্মিঙ্গল সেই দিগপ্তব্যাপী , তুষার স্তুপে প্রতিফলিত হইয়া প্রতি মুহুপ্তে বিচি৭ পূর্ণেল বিকাশ করিতেছে । প্রহরীরা আমাদিগকে সেখানে লইয়। যাইবার সময় মশাল জালিয়া গিয়াছিল ; তাহারা সেই মুক্ত স্থানে উপস্থিত হইয়া মশালাগগণ গিরিBB BBB BBB BB BBBB BBB S BBB BB BBB BBBBBS প্রতীক্ষায় সেখানে দণ্ডায়মান রহিল । 影 বুঝিলাম, তাহার। তাহীদের দলপতির আগমনের প্রতীক্ষা কল্পিতেছে । দলপতি সেপানে উপস্থিত হইলে, তাহার চঙ্গিতানুসারে আমির। আমাদের পদ প্রাস্তস্থ গভীর গহবরে নিক্ষিপ্ত হইব । পাচ সক্তি বা দশ মিনিটের মধ্যেই আমাদের ইহজীবনের অবসান হইবে –ভয়ে আমার বুকের মধ্যে দুরুদুরু করিয়। পাপিতে লাগিল, মাথা ঘুরিতে লাগিল ; এ কথা শুনিয়া তুমি আমাকে কাপুকণ বপিয়। উপহাস করিও না ; সম্মুখে নিশ্চয় মৃত্যু, ইহ জানিয়। কোন বীরের ‘ হৃদয় ভয়ে অবসন্ন হইয়া না উঠে ? আমি বাঙ্গালী, বীরপুরুষ বলিয়। অহঙ্কার করিবার স্পৰ্দ্ধ। আমার নাই ; কিন্তু আমি নিশ্চয়ই বলিতে পারি, ইউরোপের বড় বড় জেনারেল এইরূপ সঙ্কটে পড়িলে আমার মতই বিচলিত হইতেন। সন্মুখ যুদ্ধে শক্রহস্তে প্রাণত্যাগ করা অনেকের পক্ষেই জুঠিন নহে ; কিন্তু এ ভাবে মৃত্যুকে আলিঙ্গন করা ৰে