পাতা:জিজ্ঞাসা.djvu/১১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কেবল একমাত্র জাতির মধ্যে মনীষিগণ এই স্বষ্টিতত্ত্ব আবিষ্ক" করিয়াছিলেন । জ্ঞানের ইতিহাসে সেই জাতির প্রতিভার জ্যোতি উজ্জল দীপ্তি বিস্তার করিতেছে । এই শুভ্রোজ্জল প্রভার নিকট অত্যু জাতির জ্ঞানপ্রভা মলিন । কে বড় ? ইংরাজিতে একটা বাক্য পচলিত আছে, যে ইতিহাসে একই ঘটনা ঘুরিয়া ফিরিয়া আইগে । মনুষ্যজাতির অন্ত বিষয়ের ইতি হাসের দ্যায় জ্ঞানের ইতিহাসেও এই বাক্যের সার্থকতার উদাহরণ পাওয়া যায় । । এক সময় ছিল,—সে বড় বেশী দিনের কথা নহে,-—যখন মতুষা আপনাকে ই জগতের সরি পদার্গ মনে করিয়া বড় তৃপ্তি লাভ করিত । বেশী দিনের কথা নহে বলিলাম, কেননা, এখন ০ হয় ত মনুষ্যজাতির পোনের অান ভাগ এই বিশ্বাস নিঃসন্দেহে পোষণ কবিয়া অসিতেছে ; এবং এই বিশ্বাসে সন্দেহ করিবার কোন কারণ উপস্থিত হইতে পারে, এরূপ চিন্তা ও কখন তাহদের মনে স্থান পায় নাই । খৃষ্টানগণের ও ইহুদিগণের ধৰ্ম্ম গ্রন্থের প্রথম পাতা তে যে স্বষ্টি বর্ণন , , তাহা এই বিশ্বাস অবলম্বন করিয়াই লিখিত। প্রচলিত খৃষ্টানধৰ্ম্ম এই বিশ্বাসকে ভিত্তিস্বরূপ করিয়া তাহারই উপর দ গুযেমন "য়া" বলিলে বড় ভূল হয় না। খোদা সপ্তাহ কাল পরিশ্রম করিয়া এই বিচিত্র জগৎ কেবল মানুষের জন্যই নিৰ্ম্মাণ করিয়াছেন, সে বিষয়ে খাটি খৃষ্টানের কোন সংশয় নাই। জগতের বিবিধ বৈচিত্র্যের কিয়দংশ মানুষের রক্ষার ০ পয়ে। জন ।৭:নর জন্ত ; কিয়দংশ তাঙ্গার উপভোগের ও তৃপ্তির জন্ত ; এবং হয়ত কিয়দংশ তাহাকেই দুঃখ দিবার জন্ত । তবে এইরূপ নাকি লিখিত আছে যে