পাতা:জিজ্ঞাসা.djvu/২৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্রতীত্যসমুৎপাদ ২২৯ মতভেদ প্রচলিত আছে । বৌদ্ধ আচার্য্যের সকলে একমতে ইহার ব্যাখ্যা করেন না । হীনযান সম্প্রদায়ের ব্যাখ্য' মহাযানীদের সহিত ঠিকৃ মিলে না । মহাযানীদের মধ্যেও সৰ্ব্বধাদিসম্মত ব্যাখ্য' অাছে, বোধ হয় না। বৌদ্ধমতাবলম্বীদের বাহিরে অন্যান্ত দার্শনিকেরাও ইহার নানারূপ ব্যাখ্যা দিয়াছেন। ইউরোপের পণ্ডিতেরাও একটা শেয মীমাংসায় উপস্থিত হইতে পারেন নাই । ইউরোপের পণ্ডিতেরা সচরাচর যে ব্যাখ্যা দিয়া থাকেন, আমরা তাঁহাই গ্রহণ করিয়া থাকি । আমাদের এটা প্রথা । এই প্রচলিত প্রথার সমালোচনা এস্থলে অনাবশুক । তবে পাশ্চাত্য ব্যাখ্যা সৰ্ব্বস্থানে শিরোধার্য না করিলে বে-আইনি কাজ হইবে না, এই ভরসায় বৰ্ত্তমান প্রসঙ্গের অবতারণা । বৌদ্ধ নিদানতত্ত্বের অর্থ বুঝিবার পূৰ্ব্বে, দ্বাদশটি নিদানের অর্থ বুঝিতে হইবে । বলা বাহুল্য নামকয়টি পরিভাষিক অর্থে প্রযুক্ত হইয়াছে পারিভাষিক শব্দের অর্থ ঠিক ন বুঝিলে বিচারবিভ্ৰাট ঘটে । এক একটির অর্থ বুঝিতে চেষ্টা করা যাকৃ। দুর্ভাগ্যক্রমে এখন আমরা বাঙ্গাল শব্দের অপেক্ষা ইংরাজি শব্দের অর্থ ভাল বুঝি। সেই জন্ত বর্তমান প্রস্তাবে মাঝে মাঝে ইংরাজি শব্দ ব্যবহার করিতে হইবে । পাঠকবর্গ এই রুচিবিরুদ্ধ ব্যবহার মার্জনা করিবেন। ১ । অবিদ্যা—এই শব্দটি আমাদের দার্শনিক শাস্ত্রে বিশেষরূপে প্রচলিত। উছা কেবল বৌদ্ধগণের একচেটিয়া নহে। বিদ্যা অর্থে জ্ঞান ; জ্ঞানের অভাবই অবিদ্যা অর্থাৎ অজ্ঞান । মোটের উপর সহজ হইল । কিন্তু অজ্ঞান ও ভ্রান্ত জ্ঞানের মধ্যে কতটুকু তফাত, স্থির করা একটু ছুক্ষর। বৌদ্ধ পণ্ডিতেরা বোধ হয় বলিতে চাহেন, জগতের সম্বন্ধে আমাদের যে জ্ঞান আছে, তাহ প্রকৃত সত্য জ্ঞান নহে ; তাহা একটা মহাजभ। उश अिन नं:श्, उद्द। बाख्। स्नान। ७कोप्न अङग्नदानौ अथवा আগমষ্টিক বলেন, জগতের প্রকৃত স্বরূপ আমরা জানি না, আমাদের