পাতা:জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ (প্রথম খণ্ড).pdf/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এই ঠাণ্ডা বাতাসের মনখে এই কলকাতার শহরে এই গভীর রাতে কোনো নীল শিরার বাসাকে কাপতে দেখবে না তুমি ; জলপাইয়ের পল্লবে ঘাম ভেঙে গেলো ব’লে কোনো ঘঘে তার কোমল নীলাভ ভাঙা ঘুমের আঙ্গবাদ তোমাকে জানাতে আসবে না হলদে পে'পের পাতাকে একটা আচমকা পাখি ব’লে ভুল হবে না তোমার, সটিকে গহন কুয়াশা ব’লে বুঝতে পেরে চোখ নিবিড় হ’য়ে উঠবে না তোমার ! প"াচা তার ধসের পাখা আমলকীর ডালে ঘষবে না এখানে, আমলকীর শাখা থেকে নীল শিশির ঝরে পড়বে না, তার সরে নক্ষত্রকে লঘু জোনাকির মতো খশিয়ে আনবে না এখানে, রাত্রিকে নীলাভতম ক’রে তুলবে না ! বুজ ঘাসের ভিতর অসংখ্য দেয়ালি পোকা ম’রে রয়েছে দেখতে পাবে না তুমি এখানে, rথিবীকে মত সবুজ সন্দের শীতল একটি দেয়ালি পোকার মতো মনে হবে না তোমার, জীবনকে মত সবুজ সন্দের শীতল একটি দেয়ালি পোকার মতো মনে হবে না ; প্যাচার সরে নক্ষত্রকে লঘু জোনাকির মতো খশিয়ে আনবে না এখানে, ဂ္ယီဒီး সর নক্ষত্রকে লঘু জোনাকির মতো খসিয়ে আনবে না, টিকে গহন কুয়াশা ব’লে বুঝতে পেরে চোখ । নিবিড় হ’য়ে উঠবে না তোমার । প্রার্থনা মাদের প্রভু বীক্ষণ দাও ঃ মরি নাকি মোরা মহাপথিবীর তরে ? রামিড যারা গড়েছিলো একদিন—আর যারা ভাঙে—গড়ে ;– ল যাহারা জবালায় যেমন জেঙ্গিস যদি হালে ড্রায় মদির ছায়ার মতন—যত অগণন মগজের কাঁচা মালে ; -সব ভ্রমণ শুরু হ’লো শুধু মাকোপোলোর কালে ; কাশের দিকে তাকায়ে মোরাও বুঝেছি যে-সব জ্যোতি ইকাঠি নয় শুধু আর—কালপুরুষের গতি ; মাইট দিয়ে পব"ত কাটা না হ’লে কী ক’রে চলে,— মাদের প্রভু বিরতি দিয়ো না ; লাখো-লাখো যােগ রতিবিহারের ঘরে বীজ দাও ঃ পিরামিড গড়ে—পিরামিড ভাঙে গড়ে । হৈাদেরি কানে কবার নক্ষত্রের পানে চেয়ে—একবার বেদনার পানে অনেক কবিতা লিখে চলে গেলো যুবকের দল ; থিবীর পথে-পথে সন্দরীরা মখে সসন্মানে শনিল অষেক কথা ;–এই সব বধির নিশ্চল فيلالا