পাতা:জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ (প্রথম খণ্ড).pdf/১১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যদিও তা পথিবীর নারী—নদী নয় ঃ তোমারি চোখের সবাদে ফুল আর পাতা জাগে না কি ? তোমারি পায়ের নিচে মাথা' রাখে না কি ? বিশকে —ধসধ— ক্লমে ক্ৰমে মাত্তিকার কৃমিদের স্তর যেন তারা;—অপসরা—উবশী তোমার আকৃষ্ট মেঘে ছিলো না কি বসি । ডাইনির মাংসের মতন আর তার জঙ্ঘা আর স্তন ; বাদাড়ের খাদ্যের মতন একদিন হ’য়ে যাবে ; যে সব মাছিরা কালো মাংস খায়—তারে ছি*ড়ে খাবে 1’ কান্তারের পথে যেন সৌন্দষের ভূতের মতন তাহারে চকিত অামি করিলাম,—রোমাঞ্চিত হ’য়ে তার মন, ব’লে গেলো ঃ “তক্ষিত সৌন্দয সব পথিবীর উপনীত জাহাজের মাসতুল সুদীঘ শরীর নিয়ে আসে একদিন, হে হৃদয়,—একদিন দাশনিকও হিম হয়—প্রণয়ের সম্রাজ্ঞীরা হবে না মলিন ?” কল্পনার অবিনাশ মহনীয় উদগিরণ থেকে আসিল সে হৃদয়ের । হাতে হাত রেখে বলিল সে । মনে হ’লো পাণ্ডুলিপি মোমের পিছনে রয়েছে সে । একদিন সমুদ্রের কালো আলোড়নে উপনিষদেরও শাদা পাতাগুলো ক্ৰমে ডুবে যাবে ; ল্যাম্পের অালো হাতে সেদিন দাঁড়াবে অনেক মেধাবী মুখ স্বপ্নের বন্দরের তীরে, যদিও পৃথিবী আজ সৌন্দযোরে ফেলিতেছে ছি'ড়ে । 驗 疊 壘 இது த இ ф & дѣ প্রেম কি জাগায় সযকে আজ ভোরে ? হয়তো জৰালায়ে গিয়েছে অনেক—অনেক বিগত কাল, বায়র ঘোড়ার খবরে যে পরায় অগ্নির মতো নাল জানে না সে কিছল—তবু তারে জেনে সষে আজিকে জবলে । চীনের প্রাচীর ভেঙে যেতে-যেতে— চীনের প্রাচীর বলে ঃ অনেক নবীন সবে দেখেছি রাতকানা ষেন নীল আকাশের তলে ; পরোনো শিশির আচার পাকায় আলাপ জিভের তরে ; যা-কিছু নিভৃত—ধসর—মেধাবী—তাহারে রক্ষা করে ; ఏSt/