অচনা থুতনির উপর হাতের মুঠো রেখে হারাতের কথা শুনছিল । বললে, ‘আমি তোমাকে একটা থার্মমিটার দেব, যখন দরকার মনে কর, টেম্পরেচার নিয়ে দেখো ; আমাকে জানিও ; চার্ট করে রেখো।' ‘কই দাও থার্মমিটার । ‘এখন নয়, পরে দেব । জলপাইহাটতে তুমি থাকে। এ দেশটাকে ভালবেসে এইখানেই কাজ করো তুমি । চৈত্রের শেষ দিনগুলোর ঘরভরা বাতাসের ভিতর বসে থেকে এ দেশটাকে দেখছ তে। তুমি, আমিও দেখছি, কেমন চমৎকার ঘাস, অ কাশ, জল, ফসলের দেশ । এখানে কাজ করার অনেক কিছু অাছে । অনেক প্রায়মর-আধমরা মানুষদের উপকার হয় তাতে । স্ট্রাইকের দরকার নেই । আমি তোমার সঙ্গে অাছি ।” এক দুই তিন চার পাঁচ সাত আট দশ বারে গুনতে পারা যায় যেন, অনেক বাকড়। চুলের উজ্জ্বল শিশুদের মত অনেকগুলো বা তাস ঘরের ভিতর ঢুকে BBDSYS BSKSBBBS BBSBB BBB BS BBBBB BBB S BSBSBBS BB অচfনার খোপাট। ভেঙে পড়ল প্রায় । না, অত-বড়, জমাট, কাল খোপা কি ভাঙে, কিন্তু অনেক গুলো সাপের জিভের মত শকশকে চুল উড়ে-উড়ে অচনার BBBB BSBB BBB BBBBB BBB BBB BBSBBS BSBS BBBB BSBB নিচ্ছিল । ‘তুমি সঙ্গে থাক:ব ? কী রকম ভাবে সঙ্গে থাকবে ? ‘ত। দেখবে তুমি । পৃথিবীর ভাল করা কঠিন । পৃথিবীর ভাল করা যায় না । ‘কে বলেছে তোমাকে ? তোমার গুরু ? গুরু বলেছে বটে’—অচনি অল্পসল্প হাসতে গিয়ে না-হেসে উড়িয়ে দিল ব। তাসের ভিতর হাসির অদৃশ্য গুড়োগুলোকে । নিশীথবাবুকে অচনার গুরু BBBB BBBBS BBBB BSBB BBBS BBB BBB BBS BB BBB এ দেশে—অথচ ঝড়ের বাতাস নয়—নীল আকাশে রৌদ্রে কোনো মেঘ নেই । দক্ষিণের ঐ জামরুল শিমূল জাম ঝাউয়ের কোকিল ফিঙে নীলকণ্ঠ মাছরাঙাদের পাখীর ঝিলিক ডানার সূর্য ইতস্তত নিক্ষেপ করে ; কোনো বিরাম নেই—বfতাসের অণজুদানের কোনো বিরাম নেই । হfরীত একটু ভেবে বললে, ‘পৃথিবীর ভাল যে হয় না, সেটা বাবা পঞ্চাশ বছর বয়সে বুঝতে পেরেছেন । আমার তো একত্রিশ। আমি কেন তা স্বীকার >○○
