শহর বাজার ছাড়িয়ে শহর বাজার ছাড়িয়ে আমার দৃষ্টি পড়ে নক্ষত্রদের দূর আকাশের পানে যখন আমি রাতের বেলা দেখি— নগরীর ঐ পুরুষ নারী কী চেয়েছে কোথায় যাবে—কিছুই জানে না চারিদিকে প্রেম ও প্রগণের আততায়ী দীক্ষণ অপশিক্ষণ অণগুন উত্তেজনার ঢেউ ভাঙছে আমার শতাব্দীকে—স্বাতীতারার মতন তবু কেউ নিজের স্বচ্ছ কক্ষ থেকে এক এই পৃথিবীর সে কোন অধম শক্তিগুলোর পরে ভালো হবে ব’লে শিশির ফোটার মত ঝরে । তোমার আসা-যাওয়া কথা আদান-প্রদান কুশীলবের দূর বলয়ের থেকে আমার পানে নারি, তুমি আজকে রাতে আবার তাকায়েছ কী যে কবে বলতে চেয়েছিলাম তোমায় আমি কী যেন ঋণ—সে কোন সিড়ির ঘুরুনিতে মাঠে অন্ধকারে অণজকে মনে নেই— নিয়েছিলাম ? আমায় তুমি ফিরিয়ে দিয়েছিলে ? দুইটি তট ; কিন্তু তবু একটি নদী দুইট তট মিলে । রোদ যেখানে হরিণ মেঘের মৌমাছিদের সেই পৃথিবীর তুমি সরোবরের পথে বুকের ঐশী জিনিস ঢেকে নীলকণ্ঠ পাখির গুঞ্জরণে চমক ভেঙে চেয়ে দেখে আমার কণ্ঠবিষের পানে তাকিয়েছিলে চারিদিকে রক্ত ক্ষতি গ্লানির কাছে ঋণ লাভ ক’রে অগজ শ্রীলাভ করার দিন ՑՑՏ