সত্যই সুর্যের আলো – তবুও সূর্যের চেয়ে সুখী তোমার গভীরভাবে ভালো শরীরের মুখোমুখি আমার শরীরমন— ঈশ্বরেরও অনুরোধে কখনো সময় গতি কি থামায় তার—লীন হলে অনুসৃত হয় ? তুমি তাকে থামায়েছ—সৃষ্টির অস্তিম হিতাহিত ভুলে আজ কলকাতার শীত রাতে কবের অতীত বহমান সময়কে অন্ধকারে চোখ ঠণর দিয়ে নারীর শরীর নিয়ে রয়েছ দণড়িয়ে । তোমার উরুর চাপে সময় পায়ের নীচে পড়ে' থেমে আগছে ব’লে মৃত তারিখকে আণ বিষ্কার ক’রে ভালোবাসা বেঁচে উঠে, আহা, এক মুহূর্তের শেষে তবুও কি ম’রে যাবে পুনরায় সময়ের গতি ভালোবেসে অতীত তো সুজাতার শিশু ; নারি, মনীষী হৃদয় সে শি শু ক বণচণবণর জন্য ব স্ত নয় হে সময়, একদিন তোমার গহন ব্যবহারে ষা হয়েছে মুছে গেছে, পুনরায় তাকে ফিরিয়ে দেবার কোনো দাবি নিয়ে যদি নারীর পণয়ের চিহ্নে চলে গিয়ে তোমার সে অন্তিম অবধি তোমাকে বিরক্ত করে কেউ -সব মৃত ক্লাস্ত বাস্ত নক্ষত্রের চেয়েও অধিক অর্থীরতা ক্ষমতায় ব্রহ্মাণ্ড শিল্পের শেষ দিক এই মহিলার মত নারী চোখে যদি কেউ খুঁজে ফেরে—তবে সেই অর্থ আমাদের এই মুহুর্তের মত হবে ।
- 380,
