কাশীনাথ উদ্যোক্তা ছিলেন । র্তfহার পাণ্ডিত্যপূর্ণ বিচারে সমাগত কাশী, কাঞ্চী, দ্রাবিড়, মহারাষ্ট্র, উৎকল, মিথিলা, নবদ্বীপ, বাকলাচন্দ্রদ্বীপ, বিক্রমপুর প্রভৃতি অঞ্চলের পণ্ডিতমণ্ডলী মুগ্ধ হইয় তাহার ব্যবস্থানুযায়ী সম্মতি প্রদানপুৰ্ব্বক উপনয়ন সংস্কারে যোগ দিয়াছিলেন । র্তাহার সুযোগ্য পুত্র কাশীনাথও একজন বিখ্যাত পণ্ডিত ছিলেন । র্তাহার রচিত ‘কাশীনাথী পাত্রা’ নামক কলাপ ব্যাকরণের টীক। অতি বিখ্যাত । এতদ্ব্যতীত তাহার রচিত চণ্ডীর টীকাও পণ্ডিত মণ্ডলীতে বিশেষ সমাদৃত । র্তাহার পুত্র উমানাথ ভট্টাচার্য্যও একজন প্রতিভাশালী পণ্ডিত ছিলেন । কিন্তু সম্যক প্রতিভা বিকাশের সুযোগ পাইবার পূৰ্ব্বেই মাত্র চৌত্ৰিশ বৎসর বয়সে তিনি অকালে পরলোক গমন করেন । বর্তমান গ্ৰন্থ লেখক উমানাথ ভট্টাচার্য্যেরই পুত্র । কাশীনাথ রামচন্দ্র ত্র্যম্বক তেলাঙ্গ —প্রসিদ্ধ মারাঠি পণ্ডিত ও ব্যবহারজীবী । তিনি জাতিতে গগুসারস্বত ব্রাহ্মণ ছিলেন, পিতার নাম বাপু রাম, চন্দ্র তেলাঙ্গ । ১৭৭২ শকের ১০ই ভাদ্র (১৮৫০ খ্ৰীঃ আবেীর ৩০শে আগষ্ট ) তাহার জন্ম হয় । তাহার জ্যেষ্ঠতাত ত্র্যম্বক রামচন্দ্র তেলাঙ্গ তাহাকে দত্তক গ্রহণ করিয়াছিলেন । কাশীনাথ ১৮৬৪ খ্ৰীঃঅব্দে প্রবেশিকা, ১৮৬৬ সালে, বি-এ, জীবনী-কোষ ఏly ১৮৬৮ সালে এম-এ এবং ১৮৭১ সালে এল-এল-বি, ১৮৮২ সালে এডভোকেটশিপ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং সঙ্গে সঙ্গে বোম্বাই হাইকোর্টে ওকালতি অfরম্ভ করেন । অল্পকাল মধ্যেই ওকালতিতে তিনি বিশেষ যশ:লাভ করেন । তিনি একজন বিখ্যাত ব'গী ছিলেন । সংস্কৃত ভাষায় তাহার বিশেষ অনুরাগ ছিল । তিনি সংস্কৃত মুদ্রা-রাক্ষস নাটকের টীকা ও গীতার ইংরেজী অনুবাদ প্রকাশ করিয়াছিলেন। লাইসেন্স ট্যাক্স ও তুলা সংক্রান্ত আইনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করিয়া বিশেষ যশ:লাভ করেন । ১৮৮২ খ্ৰীঃ অব্দে গুণগ্রহ বড়লাট লর্ড ক্লিপণ র্তাহীকে শিক্ষা কমিশনের সভ্য নিযুক্ত করিয়াছিলেন এবং সেই সময়েই তিনি সি,আই, ই, উপাধি প্রাপ্ত হন। তিনি বোম্বাই টাউনহলে ইলবার্টবিল সমর্থন করিয়া বক্তৃতা দিয়াছিলেন । তিনি ১৮৮৫ খ্ৰীঃ অব্দে তাহার বন্ধু, দেশহিতৈষী ফিরোজ শা মেহতা, মিঃ অtলান হিউম প্রভৃতির সহিত মিলিত হইয়া, বোম্বে প্রেসিডেন্সী witcotificosa (Bombay Presidency Association ) Rox atol Atoনৈতিক সভা স্থাপন করেন । এই সময়ে ভারতীয় জাতীয় মহাসমিতি (Indian National Congress) gifts of ১৮৮৯ সালে তিনি বোম্বাই হাই কোর্টের বিচারপতি নিযুক্ত হন। তিনি
