পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-দ্বিতীয় খণ্ড.pdf/১৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কৃষ্ণচন্দ্র বিশেষ চেষ্ট্রার পর দিল্লীর বাদশাহের নিকট হইতে র্তাহার জন্ত ‘মহারাজ। বাহাদুর’ উপাধির সনদ অনিয়ন कद्रांझेब्रl cनन । মহারাষ্ট্ৰীয়দিগের আক্রমণে উত্যক্ত इहेग्रां भश्ब्रांछ क्लद35ल ब्रांख्थांनोट्स অনতিদূরে শিবনিবাস নামে এক নগর স্থাপনপূর্বক তথায় কিছুকাল বাস করেন । মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্র প্রজাহিতৈষী বিচক্ষণ ভূপতি ছিলেন । রাস্ত নিৰ্ম্মাণ, জলাশয় ও কূপ খনন, পান্থনিবাস স্থাপন প্রভৃতি বহু জনহিতকর কার্য্য করিয়া তিনি লোকপ্রিয় হইয়াছিলেন । কথিত আছে রাজ রাজবল্লভ যখন নিজের বিধবা কন্যার বিবাহ দিতে উৎসুক হইয়া নদীয়ার পণ্ডিতগণের সম্মতি লাভের চেষ্টা করেন, তখন কৃষ্ণচন্দ্রেরই কৌশলে তাহার সে চেষ্টা ব্যর্থ হয় । মহারাজা কৃষ্ণচন্দ্র অতিশয় স্বধৰ্ম্মনিষ্ঠ ছিলেন। পূৰ্ব্বোক্ত শিবনিবাস নগরীর প্রতিষ্ঠ হইলে তথায় তিনি মহাসমারোহে অগ্নিহোত্র বাজপেয় যজ্ঞ সম্পন্ন করেন । তদুপলক্ষে কাশী, কাঞ্চী প্রভৃতি স্থান হইতে ব্রাহ্মণগণ সমাগত হন । যজ্ঞস্তে র্তাহারা কৃষ্ণচন্দ্রকে ‘অগ্নিহোত্রী বাজপেয়ী উপাধি প্রদান করেন। বাঙ্গালাদেশে জগদ্ধাত্রী পূজা ও কালী পূজা তাহার চেষ্টায়ই প্রচলিত হয় বলিয়া কথিত হয় । জীবনী-কোষ ১৬৪ নদীয়ার রাজবংশের অলঙ্কার স্বরূপ এই মনস্বী ১৭৮২ খ্ৰীঃ অব্দে ( ১১৮৯ বঙ্গাব্দের আষাঢ় মাসে ) তিয়াত্তর বৎসর বয়সে পরলোক গমন করেন । কৃষ্ণচন্দ্র সাধু—ইনি চন্দন নগরের একজন ব্যবসায়ী ছিলেন। তিনি ১২৭৬ বঙ্গাব্দে ‘ম্পর্শনিন্দ।’ নামক এক খানি নাটক ও ১২৯১ বঙ্গাবো কল্পনা প্রস্থন” নামে একখানি কাব্য প্রকাশ করেন । কৃষ্ণধর দেবশৰ্ম্ম। -- তিন একজন গৰ্গ গোত্রীয় বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণ। ঋগ্বেদের আশ্বিলায়ন শাখা অধ্যয়ন করিয়াছিলেন । তিনি মহারাজ লক্ষ্মণসেনের সুন্দরবন শাসনের গ্রহীতা ছিলেন । কৃষ্ণচন্দ্র সাৰ্ব্বভৌম – ওয়ারেন হেষ্টংসের আদেশে যে এগারজন পণ্ডিত ‘ববীদার্ণব সেতু' নামক ব্যবহারগ্রন্থ সঙ্কলন করেন, ইনি তাহদের অন্য তম । কালীশঙ্কর বিদ। বাগীশ দেথ । কৃষ্ণচন্দ্র সিংহ (লাল বাৰু)--মুর্শিদবাদ জেলার অন্তর্গত কান্দির জমিদার ও পাইকপাড়ার রাজাদিগের পূর্বপুরুষ কৃষ্ণচন্দ্র সিংহ মহাশয় দেওয়ান গঙ্গাগোবিদের পেী ত্র ছিলেন । তিনি বৰ্দ্ধমান ও কটক কালেক্টরীতে কিছুকলি দেওয়ানী করিয়া, পদ ত্যাগ করেন এবং স্বীয় পৈতৃক জমিদারীর তত্ত্বাবধানে অtষ্মনিয়োগ করেন । একদা সায়াহে কৰ্ম্মন্তে গৃহে প্রত্যাবর্তনের পথে লাল। বাবু শুনিলেন কোনও রঙ্গক কন্যা