কৃষ্ণদাস সেরিফের পদ লাভ করেন । ১৯১৯ খ্ৰীঃ অব্দে ভারত সম্রাট পঞ্চম জর্জের জন্মদিনে তিনি রাজা উপাধি প্রাপ্ত হন । সেই বৎসরই পরলোকগত সম্রাট সপ্তম এডওয়ার্ডের স্মৃতি ভাণ্ডারে তিনি পাচ হাজার টাকা দান করেন । ১৯১১ খ্ৰীঃ অব্দে চুচুড়া জলের কল নিৰ্ম্মাণে ৮০ হাজার টাকা দান করেন । ১৯১২ সালে ৪ঠা জানুয়ারী নীন সম্রাট ও মহিষী কলিকাতায় এক দরবার করেন। সেই সভায় মুরশিদাবাদের নবাব বাহাদুর তাহাকে সম্রাট দম্পতির সহিত পরিচিত করিয়া দেন । ১৯১২ সালে কৃষ্ণদাস লাহ, রাজা হৃষীকেশ লtহ , চণ্ডীচরণ লাহা ও অম্বিকাচরণ লাহ। মহাশয়গণ মিলিতভাপে রিপন কলেজ ফণ্ডে পঞ্চদশ সহস্র মুদ্রা দান করেন । ১৯১৩ সালের বদ্ধমানের বন্যায় পীড়িত লোকদের সাহাযার্থ চারি ভ্রাতায় পাচ হাজার এবং হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে পচাত্তর হাজার টাকা দান করেন । এইসকল প্রধান দান ব্যতীতও তিনি অনেক দান করিয়াছিলেন । কৃষ্ণদাস শুর—‘বিদ্যুন্মালিনী’ নামক একখানি আখ্যায়িকার লেখক । চন্দননগরের নাড়ু, নামক পল্লীতে তাহার নিবাস ছিল এবং তেলনী পাড়ার জমিদার রাজকৃষ্ণ বন্দ্যোপাধ্যায় অধীনে তিনি কাৰ্য্য করিতেন । তাহারই অনুমতিক্রমে, কৃষ্ণদাস দুই জীবনী-কোষ > ԳՆ খণ্ডে সমাপ্ত বিদ্যুন্মালিনী নামক র্তাহারই আখ্যায়িকা খানি ১৮৭৮ খ্ৰীঃ অব্দে প্রকাশ করেন । কৃষ্ণদাস সিদ্ধান্ত—তিনি রাজনগরের মহারাজ রাজ বল্লভের অদ্যতম সভাপণ্ডিত ছিলেন । রাজ বল্লভ, মহারাজ। ርWoሻ | কৃষ্ণদাস সেনগুপ্ত—নবাব সিরাজউদ্দৌলার প্রধান কৰ্ম্মচারী রাজা রাজবল্লভের রামদাস, কৃষ্ণদাস, গঙ্গাদাস, রতনকৃষ্ণ ও গোপালকৃষ্ণ নামে পাচ পুত্র ছিল। তন্মধ্যে কৃষ্ণদাস সুযোগ্য ছিলেন বলিয়া, সৰ্ব্ববিষয়ে পিতার সহকারা হইতে পারিয়াছিলেন। অলিন্দী খ। বাঙ্গালীর নবাব হইয়া স্বীয় জ্যেষ্ঠ জামাতা নিবাইস মোহাম্মদকে ঢাকার নায়েব নবাব পদে নিযুক্ত করিলেন । কিন্তু নিবাইল মোহাম্মদ মুরশিদাবাদে অবস্থানপুৰ্ব্বক তাহার বিশ্বস্ত প্রতিনিধি হোসেন কুলি খ। দ্বারাই রাজ কাৰ্য্য সম্পাদন করিতেন । এই হোসেন কুলি খ৷ রাজ রাজবল্লভকে তাহার সহকারী রূপে গ্রহণ করিয়া তাহার উন্নতির পথ সুগম করিয়া দেন । নবাব আলিবদি খার মৃত্যুর পরে সিরাজউদৌল। নবাব হন । তিনি র্তাহার বিপক্ষ পক্ষ অবলম্বনকারী হোসেন কুলি খাকে গোপনে হত্য করেন । তাহার পদে ब्लॉछी ब्रांछ दध्नङ८द छाँकों★ नॉ८भूद् नदींद
