কেশব দীক্ষিত পূৰ্ব্বপুরুষদের মধ্যেও অনেকের কবি খ্যাতি ছিল । কবি কেশবদাসের পিতামহ, ওড়ছা নগরীর স্থাপনকর্ত রাজ প্রতাপরুদ্রের সভাকবি ছিলেন। ( ওড়ছ। বর্তমান ঝাঁসীর সন্নিকটে)। কেশবদাস স্বয়ং পূৰ্ব্বোক্ত ইন্দ্ৰজিতের সভাকবি ছিলেন। একবার কোনও কারণে তদানীন্তন মুঘল বাদসাহ আকবর ইন্দ্ৰজিতের উপর বিরূপ হইয়া তাহার এক কোট মুদ্রা অর্থ দণ্ড করেন । ইন্দ্ৰজিতের অনুরোধে কেশবদাস দিল্লী গমন করেন এবং কবি প্রতিভার দ্বারা, সম্রাটের ক্রোধ শাস্তিপূর্বক নিজ প্রভুর দণ্ড রহিত করান। কেশবদাসের কবিতা ছন্দমাধুর্য্যে, অলঙ্কার প্রয়োগের নিপুণতায় এবং স্বভাবসিদ্ধ কবিত্বরসের প্রাচুর্য্যে বিশেষ লোক প্রিয় হইয়াছে। তদ্ভিন্ন তাহার কাব্যে নানাস্থলে রাজা ইন্দ্রজিৎ ও অন্যান্ত রাজসভাসদগণের নানারূপ উল্লেখ ও বর্ণনা থাকাতে, সমসাময়িক ঐতিহাসিক তত্ত্ব নির্ণয়ে বিশেষ উপযোগী । কেশবদাস রাজা ইন্দ্রজিৎ ও অন্তান্ত সভাসদদিগের বিশেষ প্রিয়পাত্র ছিলেন। র্তাহীদের পরস্পরের প্রণয়জনিত নানা রূপ আখ্যায়িকা প্রচলিত অাছে । সবগুলি বিশ্বাসযোগ্য না হইলেও, সে সকল কাহিনী গুলি তইতে র্তাহীদের পরস্পরের গভীর সৌহার্দ ও প্রীতির পরিচয় পাওয়া যায় । ঐ সকল জীবনী-কোষ Հ8Ն আখ্যায়িক গুলির একটি হইতে জানা যায়, কেশবদাস ১৬৭০ বিক্রমাবো ( ১৬১৪ খ্ৰী: ) জীবিত, ছিলেন এবং তখন র্তাহার বয়স ছিয়াত্তর বৎসর হইয়াছিল। কেশবদাসের অন্তান্ত প্রধান গ্রস্থের নাম ‘কবি প্রিয়া’ ( রচনাকাল ১৬০২ খ্ৰীঃ আব্দ) ও ‘রামচন্দ্র” । এই শেষোক্ত গ্রন্থ রচনার জন্য মহাকবি বাল্মিকী স্বপ্নে তাহাকে আদেশ দিয়াছিলেন, এইরূপ বর্ণনা আছে । কোনও কোনও পণ্ডিতের মতে অপর প্রসিদ্ধ হিন্দি কবি বিহারীলাল কেশবদাসের পুত্র ছিলেন । কিন্তু এই মত তাদৃশ গৃহীত হয় নাই । কেশব দীক্ষিত—সঙ্গলী তাম্রশাসন পাঠে অবগত হওয়া যায় যে, ৯৩৬ খ্ৰী: অবে গৌড়ের পুও বৰ্দ্ধন নগর হইতে আগত, বেদাধ্যায়ী কেশব দীক্ষিত নামক এক ব্রাহ্মণকে রাষ্ট্রকূটবংশীয় চতুর্থ গেtবিন্দ এক খানি গ্রাম দান করিয়াছিলেন । পুণ্ড বৰ্দ্ধন বর্তমান উত্তর বঙ্গ । কেশবের পিতাও একজন বিশেষ বেদজ্ঞ পণ্ডিত ছিলেন । কেশব দেব – খ্রীহট্টের অন্তর্গত ভাটের নামক স্থানের প্রাচীনকালের চন্দ্রবংশীয় একজন রাজা । (নবগীৰ্ব্বান । দেখ) । এই ভূপতি ২৩২৮ যুধিষ্ঠিরাব্দে डौशंपुंनां५ *िद८क वरुङब्र क्लङनांन, नांनl छाँउँोग्न छूड) ७ दछ छूमि मांन করিয়াছিলেন ।
