ՀՏԳ তিনি ৰৌদ্ধধর্মের মহাযান নামক পন্থীর প্রবর্তক । 6चक८अञ्ज- (२) उिनेि ‘भलन भश्ॉर्भव’ নামক গ্রন্থের রচয়িত । ক্ষেঙ্গেজ ব্যাসদেৰ—তিনি কাশ্মীরের অধিপতি অনন্তদেবের (১০২৮—১০৮১ খ্ৰী: ) সভাপণ্ডিত ছিলেন । র্তাহার পিতামহের নাম সিন্ধু ও পিতার নাম প্রকাশেজ ছিল । তাহারা জাতিতে ব্রাহ্মণ ছিলেন । বিখ্যাত দার্শনিক পণ্ডিত অভিনব গুপ্ত ও ভাগবতাচাৰ্য্য সোমপাদ তাহার গুরু ছিলেন । তিনি বুদ্ধকে অবতার বলিয়া স্বীকার করিতেন । তাছার রচিত ‘ঔচিত্তবিচারচর্চা,’ ‘কবিকণ্ঠাভরণ, ‘কলাবিলাস.’ ‘দশাবতার চরিত, “ভারত মঞ্জরী, ‘রামায়ণ মঞ্জরী,’ ‘বৃহৎকথা মঞ্জরী, 'অমৃত তরঙ্গ,’ ‘নীতিকল্প তরু,’ ‘মুনি মত মীমাংসা’ প্রভৃতি বহু গ্রন্থ রহিয়াছে । তাহার বৌদ্ধ বন্ধু নাঙ্কের অনুরোধে তিনি ‘বোধিসত্ত্বাবদান কল্পলতা’ নামক প্রসিদ্ধ গ্রন্থ রচনা করেন । ইহা একখানি বৌদ্ধ কথাগ্রন্থ উহাতে শতাধিক অtখ্যান সংকলিত হইয়াছে । ক্ষেমেন্দ্রের পুত্র জীমূতবাহন উহার পূৰ্ব্বাভাগ রচনা করিয়া উহাতে আরও ७क िचाथ]ाम जम्नि द° काब्रन । তৎরচিত শিবহুত্রের টীকা দেখিলে মনে হয়, তিনি শৈব ছিলেন । তিনি খ্ৰীঃ একাদশ শতকে বর্তমান ছিলেন । ভারতীয়-ঐতিহাসিক ক্ষেীণীশচন্দ্র ক্ষেজেন্দ্র ভদ্ৰ—বৌদ্ধধৰ্ম্মের ইতিহাস প্রণেতা লামা তারানাথ অনেকগুলি প্রাচীন ইতিহাস গ্রন্থের নাম উল্লেখ করিয়াছেন। তন্মধ্যে মগধবাসী পণ্ডিত ক্ষেমেন্দ্রভদ্রের বিষয়ে লিখিয়াছেন যে তিনি একখানি গ্রন্থে রামপালের রাজত্বকাল পর্য্যন্ত সমস্ত ঐতিহাসিক বিবরণ লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। ক্ষেীণীশচন্দ্র রায় (মহারাজা)— নদীয়া কৃষ্ণনগরের রাজবংশীয় মহারাজা ক্ষিতীশচন্দ্র রায়ের পুত্র । অব্দে তাতার জন্ম হয় । ১৯১১ খ্ৰীঃ অব্দের ডিসেম্বর মাসে দিল্লীর দরবার উপলক্ষে তিনি মহারাজা উপাধি প্রাপ্ত হন । তিনি ধৰ্ম্মভীরু, ন্যায়নিষ্ঠ, সদালাপী ব্যক্তি ছিলেন। প্রজার মুখস্বচ্ছন্দ বিধানের জন্ত তাহার বিশেষ ঘত্ব ছিল । নদীয়া জিলা বোর্ডের তিনিই প্রথম বেসরকারী সভাপতি ছিলেন । নদীয়া জিলাবাসীদের প্রতিনিধি স্বরূপে তিনি কিছুকাল বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভার সদস্তও ছিলেন । তৎপরে তিনি বঙ্গীয় সরকারের শাসন °s RTHA (Executive Council) অন্যতম সদস্যপদ লাভ করেন । এত অল্প বয়সে আর কেহ ঐরূপ দায়ীত্বপূর্ণ উচ্চপদ লাভ করেন নাই । ১৩৩৫ বঙ্গাব্দের জ্যৈষ্ঠ মাসে ( ১৯২৮ খ্ৰীঃ অন্ধের জুন) মাত্র সায়ত্রিশ বৎসর বয়সে তিনি পরলোক গমন করেন । ᎼᏌᏉᎼ e খ্ৰীঃ
