কল্যাণমাণিক্য কল্যাণমাণিক্য — তিনি স্বাধীন ত্রিপুরার রাজা যশোধর মাণিক্যের জ্ঞাতি ভ্রাতা ছিলেন । যশোধর মাণিক্যের মৃত্যুর পরে ১৬২৫ খ্ৰীঃ অব্দে তিনি রাজ। হন । মহারাজ কল্যাণমাণিক্য বিদ্বান, বুদ্ধিমান ও বাহুবলসম্পন্ন নরপতি ছিলেন। তিনি এ পুরীর বিচ্ছিন্ন সৈন্ত দিগকে একfএত করিয়া সুশিক্ষিত করিয়াছিলেন । তৎকালীন বাঙ্গালীর নবি সুলতান সুজ (১৬৩৯১৬৬০ খ্ৰীঃ) একদার ত্রিপুর। রাজা আক্রমণ করিয়াছিলেন । কিন্তু রাজ। কল ণ মাণিক্যের হুবলে মুঘল দৈর্ঘ্য পরাজিত হইয়। পলায়ন করিতে বাধ্য হয় । তাহার রাজত্ব কালে ত্রিপুরার রাজ সীমা বহুদুর বিস্তুত হইয়াছিল । তিনি রাজ্যের আভ্যন্তরীণ উন্নতির জন্ত - বিশেধ চেষ্ট। করিয়ছিলেন। ত{হারই সমরে কল!ণ গড় তুর্গের ( বর্তমান কসম কালী বাড়া ) কালা বাড়া নিৰ্ম্মিত হন । এই জীবনী-কোষ g- * *** * *mom --- mmmmm mm wm 1_ কল্যাণরক্ষিত – তিনি একজন বিখ্যাত বৌদ্ধ দার্শনিক পণ্ডিত । r২৯ খ্ৰীঃ অব্দে বঙ্গের মহারাজ ধৰ্ম্ম-" পালের রাজত্বকালে তিনি বৰ্ত্তমান ছিলেন । তাতার রচিত গ্রন্থের নাম ‘সৰ্ব্বজ্ঞ সিদ্ধি কারিকা’, ‘বাহার্গ সিদ্ধি কণিকা’, ‘শ্রুতি পরীক্ষ’ ‘অম্বাপোহ পিটার কীরিকা’, ’ঈশ্বর ভক্ত কারিক।” প্রভৃতি । এই সমস্ত গ্রন্থের তিববতী অনুবাদ আছে কিন্তু মূল সংস্কৃত গ্রন্থ এখনও পাওয়া যায় নাই । তাছারই শিষ্য প্রসিদ্ধ বেদ্ধ দার্শনিক ধৰ্ম্মোন্তরাচার্য্য । কল্যাণসিংহ– চিতোরের মঙ্গারাস। সমরসিংহের পুন । ১১৯৫ খ্ৰীঃ অব্দে সমব সিংহ ও তাঙ্গার তনয় কল্যাণ সিংহ পুখুরিজের পথাবলম্বনপূদক সাহাবুদিন ঘোরীর বিরুদ্ধে তিরেীরা ক্ষেত্রে যুদ্ধ করয়াছিলেন। যুদ্ধেই তাহারা গতায়ু হন । সমর সিংহ মন্দির যে এক জন যুদ্ধবিদ্যবিশারদ | ርሻጻ ব্যক্তি কর্তৃক নিৰ্ম্মিত হইয়ছিল, তাহ। মন্দির পার্শ্বে দণ্ডায়মান হইলেই বুঝ याँध्न । হইতে মন্দির দুষ্ট হগ না। কিন্তু মন্দিরেব পশ্চিম পাশ্বে দণ্ডায়মান হইলেই বহুদূর পৰ্য্যন্ত দৃষ্টিগোচর হইয় থাকে । ১৬৫৯ খ্ৰী; অঝে তিনি পরলোক গমন করিলে তাহার জে ষ্ট পুত্ৰ গোবিন্দমাণিক্য প্লাজ। श्न | পশ্চিমদিকস্থিত সমতলক্ষেত্র কল্যাণসিংহ, রাজা – মুঘল সম্রাট অ{ কবরের অমৃতম সেনাপতি |5) তেড়িরমল্লের পুত্র । বঙ্গের নবfব ইসলাম পীর অনুরোধে তিনি উড়িষ্যার সুপাদারের পদ লাভ করেন। একবার তিনি খুর্দী রাজ্য আক্রমণ করতে ও জগন্নাথের মন্দির লুণ্ঠন করিতে অভিলাষী হন। এমন সময়ে দক্ষিণ দক হইতে গোলকুণ্ডার অধি
