গিরিশচন্দ্র শুনিতে যাইতেন এবং তৎসমাজের মুখপত্র “তত্ত্ববোধিনী পত্রিক।”র গ্রাহক হইয়াছিলেন । মধ্য বয়সে তাঁহার অন্তঃকরণ শিবদুর্গাদি দেবদেবীর আরাধনায় নিরত হয় । কিন্তু শেষ বয়সে তিনি বৈদান্তিক হইয়া পড়িয়ছিলেন । তিনি জাতিভেদের পক্ষপাতি ছিলেন না। এমন কি তাহার দরিদ্র ভাণ্ডারের দান সম্বন্ধেও হিন্দু মুসলমান ভেদ না করা হয়, ইহাই তাহীর আদশ অাছে।” প্রথম জীবনে দারিদ্রের সঙ্গে ঘোরতর সংগ্রাম করিতে হইয়াছিল বলিয়া, দরিদ্রের উপকার করিতে কখনও ভুলিতেন না। দরিদ্রের ভাল থাইতে পায় না বলিয়া, মধ্যে মধ্যে তিনি তাহাদিগকে নিমন্ত্ৰণ করিয়া আহার্য্য প্রদান করিতেন । এই দরিদ্রদিগকে দান করিবার জন্য সতর হাজার টাকার কোম্পানীর কাগজ ক্রয় করিয়া ষ্ট্ৰাষ্টদের হাতে দিয়াছিলেন । মা তার সন্তোষ সাধনার্থ তাহ দ্বারা পুষ্করিণী প্রতিষ্ঠা করাইয়। ছিলেন । এতদ্ভিন্ন স্বগ্রামে সৰ্ব্ব সাধারণের উপকারার্থ আরও দুইটী জলাশয় খনন করাইয়। ছিলেন। কাশীতে শিব মন্দির প্রতিষ্ঠা, বরাহনগর মন্দির সংস্কার, হরিনাভি ব্রাহ্মসমাজের মন্দির নিৰ্ম্মাণার্থ অর্থ দান দরিদ্র ভাণ্ডার প্রভৃতি বহু সদনুষ্ঠানে তিনি অর্থ সাহায্য করিয়াছেন । জীবনী-কোষ ○b"8 করিবার সময়ে সমস্তাপুরণ সম্বন্ধে একখান গ্রন্থ রচনা করিয়া মুদ্রিত করেন । ১৮৫২ সালে তিনি মল্লিনাথ কৃত সঞ্জীবনী টীকা সহ সমগ্র রঘুবংশ প্রকাশ করেন । ১৮৫৬ সালে বঙ্গামুবাদ সহ দশকুমার চরিত প্রকাশ করেন । ১৮৫৮ সালে ‘বিধবা বিষম বিপদ’ নাটক, ১৮৬০ সালে বুৎপত্তি যুক্ত ‘শব্দদার” নায়ক সংস্কৃত ও বাঙ্গালা অভিধান, ১৮৭০ সালে ‘উৎকর্ষ বিধান’ নামে একখানা স্কুল পাঠ্য গ্রন্থ প্রণয়ন করেন । ১৮৭১ সালে, ‘মুগ্ধবোঁধ ব্যাকরণ সরল টীকা, পদান, শব্দ ও ধাতুসাধন এবং পাণিন্তাদি ব্যাকরণের স্বত্র উল্লেখ পুৰ্ব্বক প্রকাশ করেন। ১৮৮১ সালে মুগ্ধবোধ সার, ‘কাদম্বরী কথ। সরল টীকা সহিত উত্তর ভাগ, ১৮৮৫ সালে 'কাদম্বর কথ’ পূৰ্ব্বভাগ প্রকাশ করেন। এই পুণ্যশ্লোক মহা প্রাণ ব্যক্তি ১৩১০ সালের ১৭ই অগ্রহায়ণ বৃহস্পতিদারে (৩রা ডিসেম্বর ১৯০৩) মহা প্রয়াণ করেন । গিরিশচন্দ্র মজুমদার-ঢাকা জিলার বিক্রমপুরের অন্তর্গত বীরতার গ্রামে সন্ত্রান্ত কায়স্থ মজুমদার বংশে ১২৪৪ সালের ২৪শে ভাদ্র (সেপ্টেম্বর ১৮৩৭ খ্ৰীঃ) তিনি জন্মগ্রহণ করেন । তাছার পিতার নাম হৃদয়কৃষ্ণ মজুমদার ও भtशब्रि नtभ लग्नभिप्रैौ । उँशित ठेउभूहे BBBBDDDD BBBB BBBB BB S BB BBBB BBB BBB BBBBB
