গিরদ্ধারী জীবনী-কোষ \రీనదీ কৰ্ম্ম পরিত্যাগ পূৰ্ব্বক প্রচারক ধনে ধনী হইয়াছেন। তিনি আরব্য হইবার উদেখে কলিকাতা আগমন করেন এবং কেশবচন্দ্র কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত ভারতআশ্রমে স্থান লাভ করেন । এই সময়ে তিনি সুলভ সমাচার নামক পত্রিকার কোন কোন কার্স্যে সহায়তা করিতেন । তৎপরে তিনি ঢাকায় আসিয়া কিছুদিন বঙ্গবন্ধু’ পত্রিক সম্পাদন করেন । তিনি পৈত্রিক বিষয় সমস্ত ভ্রাত পুত্রদিগকে লিখিয়া দিয়াছিলেন। কথা ছিল তাঁহাকে আজীবন মাসিক ৭ টাকা করিয়া দিতে হইবে। এই সাহায্য ক্রমে ৮, ১০, ১২ টাকা পৰ্য্যন্ত করিয়া তাহারা বৃদ্ধি করিয়া দিয়াছিলেন। তিনি প্রচারক ব্রত গ্রহণ করিয়াছিলেন বলিয়া, এই সাহায্য স্বয়ং গ্ৰহণ না করিয়া প্রচার ভtণ্ডারে দান করিতেন । তাঁহারই তাহীর সমস্ত ব্যয় বহন করিতেন । এই সময়ে তিনি আচাৰ্য্য কেশবচজের সঙ্গে, কখনও বা একাকী বাঙ্গাল, বিহার, উড়িষ্য। ও আসামের নানাস্থানে প্রচারার্থ গমন করিয়ছিলেন । ১৮৭৬ সালে কেশবচজের আদেশে তিনি লক্ষ্ণেী নগরে অীরব্য ও পারস্ত ভাষায় অধিকতর জ্ঞান লাভের জন্য গমন করেন । তথায় কিছুকাল অধ্যয়ন করিয়া, পরে কলিকাতা ও ঢাকা নগরেও কয়েকজন মৌলবীর নিকট অধ্যয়ন করেন । এই एष५]शःनन्न कु८ण दशङtश्व| अननौ दि८ंश्च ভাষার অমূল্য রত্ন ধৰ্ম্ম গ্রন্থ কে রাণ ও হদিশ অনুবাদ করিয়া বাঙ্গালা ভাষার শ্ৰীবৃদ্ধি সাধন করেন । পারস্ত ভাষা হইতেও বহু গ্রন্থ অনুবাদ করিয়া বাঙ্গালী পাঠকদের বহু উপকার সাধন করিয়াছেন। তাহার অনুদিত তাপসমালা ( মুসলমান সাধকদের জীবনী ) বাঙ্গাল। ভাষার অমূল্য গ্রন্থ। শেষ বয়সে ভারত মহিলা নামে এক খান মাসিক পত্রিক, বঙ্গ মহিলাদের উপকারীর্থে প্রচার করিয়৷ সম্পাদন করিয়াছিলেন। মৃত্যুকাল পর্য্যন্ত তিনি তাহার সম্পাদক ছিলেন। তিনি রাজনৈতিক আন্দোলনে যোগ দিতেন না। বঙ্গভঙ্গের তিনি বিরোধী ছিলেন না । বরং বঙ্গ ভঙ্গের দ্বারা বাঙ্গালী জাতির পরম কল্যাণ সাধিত হইলে, এই তাহার বিশ্বাস ছিল। এই নীরব কৰ্ম্মী একনিষ্ঠ সাধক, ংযমী মহাত্ম ১৩১৯ বঙ্গাব্দের বৈশাখ মাসে ( ১৯১২ খ্ৰী: ) মহা প্রয়ান कश्लेिब्रtिछ्न । গিরদ্ধারীরায়—বল্লভাচার্য্য সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা । তিনি বল্লভাচার্যের পৌত্র ও বিত্তল নাথের পুত্র। বিত্তল নাথের গিধারী রায়, গোবিন্দ রায়, গোকুলনাথ, ৭ালকৃষ্ণ, রঘুনাথ, যদুনাথ ও ঘনশুমে নামে সাত পুত্র ছিল । র্তাহার। সকলেই সম্প্রদায় কৰ্ত্ত ।
