গুরুগোবিন্দ জীবনী-কোষ যে ধৰ্ম্ম বিশ্বাসী, ধীর প্রকৃতি, সংযত র্তাহীর প্রতিশোধ গ্রহণ করেন । চরিত্র ধৰ্ম্ম সম্প্রদায় প্রতিষ্ঠা করিয়া ষান তাহার অনেক নেতা তৎকালীন একাধিক মুঘল সম্রাটদের স্বধৰ্ম্ম প্রিয়তার যুপকণ্ঠে বলি প্রদত্ত হন। (অৰ্জুন, হরগোবিন্দ ও তেগ বাহাদুর দ্রষ্টব্য ) তৎফলে শিখ সম্প্রদায়ের মধ্যে ধৰ্ম্ম ও জাতীয় সম্মান রক্ষার জন্য বিশেষ চঞ্চলতার স্বষ্টি হয় এবং ক্রমে শিখ সম্প্রদায় যে যোদ্ধ জাতীতে পরিণত হয়, উহা সেই চঞ্চলতারই পরিণতি । শিখদিগকে সাধারণ ধৰ্ম্মভীরু, ভগবৎ বিশ্বাসী, উদার সম্প্রদায় হইতে যোদ্ধ,জাতীতে যাহারা পরিণত করেন, তাহীদের মধ্যে গুরু গোবিন্দই প্রধান । পুৰ্ব্ব পূৰ্ব্ব গুরু দিগকে এবং তন্মধ্যে নিজ পিতাকে বিধৰ্ম্মীদের হস্তে নিষ্পেষিত ও নিহত হইতে দেখিয়া বালক গোলিন্দের মধ্যে যে ধৰ্ম্ম ও জাতীয় সম্মান রক্ষার জন্য তীব্র আকাঙ্খার উৎপত্তি হয়, তাহা হইতে শিখ জাতীর প্রকৃত উন্নতি আরম্ভ হয় । গোবিন্দের মাত্র কিশোর বয়সে, তাহার পিতা তেগ বাহাদুর মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজীবের আদেশে দিল্লীতে নীত হইয়া, রাজাদেশে নিহত হন । তেগবাহাদুর সম্রাটু সকাশে গমন করিবার পূৰ্ব্বে গুরুদত্ত তরবার পুত্রকে প্রদান शूर्तिक दगिब्र यांनcष, पनि निल्लीrङ ऊँझिाँएक द१ कब्रां ङ्ग्न, cशंiविन्श cषन গোবিন্দ ও তাঁহা করিবেন বলিয়। প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হন । যথাসময়ে গোবিন্দ পিতার মৃত্যু ংবাদ প্রাপ্ত হন । তিনি প্রথমে কয়েকজন বিশ্বাসী শিষ্যের সাহায্যে পিতার মৃতদেহ মানয়ন পূর্বক যথাবিধি সৎকার করেন। অতঃপর কিরূপে পিতৃহত্যার প্রতিশোধ গ্রহণ করিবেন, তাহাই র্তাহার একমাত্র চিন্তার বিষয় হইল। অনন্তর গোবিন্দ পিতৃ হত্যার প্রতিশোধ লইবা ল যোগ্যত; অর্জন করিবার জন্ত, লোক লয় হইতে অপস্থত হইয়া, দীর্ঘ বিংশতি বৎসর কাল হিমালয়ের পাদমূলে অরণ্যে যাইয়া, মাস করিতে লাগিলেন । ঐ সময়ে তিনি ধীর স্থির সংযত জীবন যাপন করিতেন। গভীর চিন্তা, অধ্যয়ন, স্ব ধৰ্ম্ম বিশ্বাসীদের সহিত ধৰ্ম্মালোচনা, তাহীদের ঐহিক উন্নতির চেষ্টা, এই সকলই তখন র্তাহার চিন্তা ও কৰ্ম্ম ছিল । ঐ সময়ের মধ্যে তিনি বহু শিস্য লাভ করেন । প্রাচীন মহাপুরুষদের বীরত্ব ও মহান চরিত্রের কাহিনী বর্ণনা করিয়া তিনি নিজ শিষ্যদিগকে বীৰ্য্যবান ও মহৎ চরিত্র করিবার প্রয়াস পাইতেন । তিনি নিজেকে সৰ্ব্বশক্তিমান পরমেশ্বরের দীন সেবক বলিয়া বর্ণনা করিতেন। র্তাহার উপদেশ ছিল “ঈশ্বর কোনও নির্দিষ্ট शूडएक श्रांदक नtश्न । झूनtब्रज्ञ
